× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য শিল্প ইভেন্ট উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য আফগানিস্তান ১৫ আগস্ট কী-কেন স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও যৌনতা-প্রজনন মানসিক স্বাস্থ্য অন্যান্য উদ্ভাবন প্রবাসী আফ্রিকা ক্রিকেট শারীরিক স্বাস্থ্য আমেরিকা দক্ষিণ এশিয়া সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ ইউরোপ ব্লকচেইন ভাষান্তর অন্যান্য ফুটবল অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

বাংলাদেশ
অনুভূতিতে আঘাত দেয়া বইয়ের খোঁজ রাখবে ডিএমপি
google_news print-icon

‘অনুভূতিতে আঘাত দেয়া’ বইয়ের খোঁজ রাখছে পুলিশ

অনুভূতিতে-আঘাত-দেয়া-বইয়ের-খোঁজ-রাখছে-পুলিশ
বইমেলায় নিরাপত্তা নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে করে ডিএমপি। ছবি: নিউজবাংলা
কৃষ্ণপদ বলেন, ‘এবারের বইমেলায় প্রকাশকদের ওপর হামলার হুমকি নেই। তবে বিষয়টি আমাদের মাথায় রয়েছে। সেটি মাথায় রেখেই আমাদের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে। মানুষের অনুভূতিতে আঘাত দেয় এমন বই প্রকাশ হচ্ছে কি না, আমরা খোঁজ রাখছি।’

মানুষের অনুভূতিতে আঘাত দেয় এমন বই অমর একুশে গ্রন্থমেলায় প্রকাশ হচ্ছে কি না, সে বিষয়ে খোঁজ রাখার কথা জানিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।

বইমেলায় অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্পে মঙ্গলবার সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) কৃষ্ণপদ রায়।

মেলায় প্রকাশকদের ওপর হামলার হুমকি নেই জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এবারের বইমেলায় প্রকাশকদের ওপর হামলার হুমকি নেই। তবে বিষয়টি আমাদের মাথায় রয়েছে।

‘সেটি মাথায় রেখেই আমাদের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে। মানুষের অনুভূতিতে আঘাত দেয় এমন বই প্রকাশ হচ্ছে কি না, আমরা খোঁজ রাখছি।’

কৃষ্ণপদ বলেন, ‘অতীতের ঘটনা মাথায় রেখেই আমরা গোয়েন্দা নজরদারি বাড়িয়েছি। কেউ অপরাধমূলক কাজ করছে কি না, সে ব্যাপারেও আমরা নজরদারি করছি। যথাসময়ে তথ্য পেলে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’

করোনার কারণে নির্দিষ্ট সময়ের প্রায় দেড় মাস পর এবার শুরু হচ্ছে বইমেলা। ১৮ মার্চ বাংলা একাডেমি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বসছে এই মেলা।

সংবাদ সম্মেলনে মেলার নিরাপত্তা নিয়ে কৃষ্ণপদ রায় জানান, এবারের বইমেলায় তিন স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা থাকবে। সাদাপোশাকে একটি ব্যবস্থাপনা থাকবে। সিসিটিভি, আর্চওয়ে থাকবে; গোয়েন্দা সংস্থা ও ডিবির টিম থাকবে। প্রতিটি প্রবেশপথে আর্চওয়ে থাকবে। নির্দিষ্ট প্রবেশপথ থাকবে; বাইরে যাওয়ার পথও নির্দিষ্ট থাকবে।

ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার আরও বলেন, একটি ভিন্ন সময়ে বইমেলা শুরু হচ্ছে।প্রতিবছর যে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়, এবারও একই ধরনের নিরাপত্তা থাকছে। যারা বইমেলায় আসেন তারা প্রবেশপথে পুলিশকে সহযোগিতা করেন। সবার স্বার্থেই এই নিরাপত্তার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

এবার একটি অতিরিক্ত প্রবেশপথ যুক্ত হয়েছে, যার মাধ্যমে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন অথবা শিখা চিরন্তন গেট দিয়ে দর্শনার্থীরা মেলায় প্রবেশ করতে পারবেন।

পুলিশের ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘আপনারা জানেন, রাস্তাঘাটে উন্নয়নমূলক কাজ চলছে, এ জন্য অতিরিক্ত গেট রাখা হয়েছে। এবার কিছু কিছু নিরাপত্তাকাঠামোতে পরিবর্তন করা হয়েছে।

‘আমাদের মোবাইল পেট্রল থাকবে, ফুট পেট্রল থাকবে। যারা বইমেলায় আসবেন, শুধু তারাই ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের গেট দিয়ে প্রবেশ করবেন।

‘আমরা বাংলা একডেমির সঙ্গে কথা বলেছি। মেলা সুষ্ঠুভাবে উদযাপনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের একটি ব্যাপক ভূমিকা রয়েছে। তাদের সঙ্গেও কথা হয়েছে।’

পার্কিংয়ের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা থাকবে। তবে বাংলা একাডেমি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মাঝে পথচারীদের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। বিশেষ কোনো পরিস্থিতি ছাড়া এ পথে গাড়ি প্রবেশ করবে না।

করোনাভাইরাসের মধ্যে এবারের বইমেলা হচ্ছে। স্বাস্থ্যবিধি মানার বিষয়ে ডিএমপির কোনো নির্দেশনা আছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘যারা আসবেন তারা অবশ্যই মাস্ক পরে আসবেন। প্রতি গেটে হ্যান্ড স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা থাকবে।’

আরও পড়ুন:
আরও বড় পরিসরে বইমেলা, প্রস্তুতি দেখলেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী
ধামাকাশপিংয়ে শুরু হলো অনলাইন বইমেলা
বইমেলাহীন ফেব্রুয়ারি এই প্রথম

মন্তব্য

আরও পড়ুন

বাংলাদেশ
There will be problems with politics but nothing to be disappointed Fakhrul

রাজনীতিতে সমস্যা থাকবে, তবে হতাশ হওয়ার কিছু নেই: ফখরুল

রাজনীতিতে সমস্যা থাকবে, তবে হতাশ হওয়ার কিছু নেই: ফখরুল

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতপার্থক্যের কারণে হতাশ হওয়ার কোনো যুক্তি নেই বলে দাবি করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তাদের দল বহুত্ববাদকে ধারণ করে একটি রেইনবো স্টেট গঠনের স্বপ্ন দেখে বলেও জানিয়েছেন তিনি।

রবিবার (২০ জুলাই) সকালে রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে জিয়া উদ্যানে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধনকালে এসব কথা বলেন বিএনপি মহাসচিব।

তিনি বলেন, এখানে একজন শহীদের পিতা আক্ষেপ প্রকাশ করে বলেছেন যে, আমরা আশা করেছিলাম গণঅভ্যুত্থানের পরে অতিদ্রুত রাজনৈতিক পরিস্থিতি শান্ত হবে, রাজনৈতিক কাঠামো তৈরি হবে, আমরা একটা নতুন বাংলাদেশে প্রবেশ করতে পারব।

‘বিষয়টা হচ্ছে যে, রাজনীতিটা অত সহজ পথ নয়, গোলাপের পাপড়ি ছড়ানো থাকে না, এখানেও সমস্যা থাকবে, সেটাই রাজনীতি। কিন্তু এতে হতাশ হওয়ার কিছু নেই।’

রাজনীতিতে বিএনপির অবস্থান নিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, ভিন্নমত থাকবে, বহুমাত্রিক পথ থাকবে, কেউ গণতন্ত্রের বিশ্বাস করবে, কেউ সমাজতন্ত্রের বিশ্বাস করবে, কেউ আপনার ওয়েলফেয়ার স্টেটে বিশ্বাস করবে। সবগুলোকে মিলিয়ে সেই রকম একটা রাষ্ট্র নির্মাণ করা হবে, অনেক আগেই আমাদের দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সেই স্বপ্ন দেখেছিলেন ‘

রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে বিএনপির দেওয়া অতীতের ৩১ দফা সংস্কার নিয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ৩১দফা দিয়েছেন, সেই দফার মধ্যে আজকে যে সংস্কারের প্রশ্নটা উঠেছে, সংস্কারের যে প্রস্তাবগুলো আসছে তার প্রত্যেকটি প্রস্তাব আমরা ২০২২ সালে দিয়েছি।’

জুলাই আন্দোলন পরবর্তী সময়ে দেশের রাজনীতি নিয়ে যে সংকট প্রকাশ্যে এসেছে, তাতে ‘হতাশ হওয়ার কিছু নেই বলেও জানান বিএনপির এই নেতা। উদ্ভূত সমস্ত সংকট এড়াতে অন্তর্বতীকালীন সরকার ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের তারিখ দেবে বলেও প্রত্যাশা রেখেছেন তিনি।

জুলাই আন্দোলনে শহিদের সংখ্যা নিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, আমি সেই বিষয়গুলো নিয়ে তর্ক-বিতর্ক করতে চাই না। আমার কতজন শহীদ হয়েছেন, আমার কতজন নিহত হয়েছেন, আমরা কত ত্যাগ স্বীকার করেছি, কারা কী কাজ করেছি এই বিতর্কে আমি যেতে চাই না।

‘কারণ ওটা আমার কাছে মনে হয় স্বার্থপরতার একটা ব্যাপার আছে। আমার দায়িত্ব হচ্ছে এই জাতিকে আমাকে উপরে তুলতে হবে।যে প্রাণগুলো গেছে, যারা জীবন দিয়েছে তারা কিন্তু জীবন দিয়েছে ঘোষণা করেই দিয়েছে যে, আমরা ফ্যাসিস্টকে সরাবো, জাতিকে একটা স্বাধীন, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পরিণত করতে চাই।’

সত্যিকার অর্থে একটি উদারপন্থি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশকে গড়ে তোলার লক্ষ্য নিয়ে বিএনপি কাজ করছে বলে জানিয়েছেন ফখরুল। তিনি বলেন, ‘আমরা মানুষ যেন সুস্থভাবে স্বাধীনভাবে কমফোর্টেবল ওয়েতে স্বস্তির সঙ্গে যেন চলাফেরা করতে পারে সেই ধরণের একটা রাষ্ট্র চাই।

মির্জা ফখরুল আশা করেন, সরকার ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দেওয়ার বিষয়ে যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, তা তারা রক্ষা করবে।

‘সেই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আমরা জনগণের একটা সরকার তৈরি করতে পারব। যে সরকার আমার এই শহিদদের মূল্যায়ন করবেন, তাদের মর্যাদা দেবেন, একই সঙ্গে যেজন্য সংগ্রাম করেছেন বাংলাদেশে একটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করবার সবরকম ব্যবস্থা গ্রহন করবে।’

এ সময়ে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান, শোক ও বিজয়ের বর্ষপূর্তি পালন কমিটির সদস্য সচিব অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান, কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম বাবুলসহ চার শহিদের স্বজনরা বক্তব্য রাখেন।

অনুষ্ঠানে অবসরপ্রাপ্ত বিগ্রেডিয়ার জেনারেল একেএম শামসুল ইসলাম শামস, বাদলুর রহমান বাদল, সাইফ আলী খান, মোকছেদুল মোমিন মিথুন, জাহিদুল ইসলাম রনি, শফিকুল হক সাজু ও হাসনাইন নাহিয়ান সজীবসহ কৃষক দলের কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Most parties agree on the method of appointing the main advisor to the caretaker government Ali Riaz

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নিয়োগের পদ্ধতি নিয়ে অধিকাংশ দল একমত: আলী রীয়াজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নিয়োগের পদ্ধতি নিয়ে অধিকাংশ দল একমত: আলী রীয়াজ

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ১৫তম দিনের আলোচনার প্রথমার্ধে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের গঠন প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করেছে ঐকমত্য কমিশন। আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন দলের মতামতের আলোকে কমিশন সভা করে দলগুলোর কাছে ফের একটি সংশোধিত সমন্বিত প্রস্তাব প্রদান করেছে।

তিনি বলেন, প্রস্তাবটিতে বিস্তারিতভাবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নিয়োগের পদ্ধতি উল্লেখ করা হয়েছে এবং এই প্রস্তাবের অধিকাংশ বিষয়ে দলগুলো একমত হয়েছে। খসড়া প্রস্তাবটির ভাষাগত ও খুঁটিনাটি দিক পর্যালোচনা করে রাজনৈতিক দলগুলোর আগামীকালের মতামতের ভিত্তিতে মঙ্গলবার এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেবে কমিশন।

রবিবার (২০ জুলাই) ঢাকায় ফরেন সার্ভিস একাডেমির দোয়েল হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিতীয় পর্যায়ের ১৫তম দিনের আলোচনা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন অধ্যাপক আলী রীয়াজ।

এ সময় কমিশনের সদস্য হিসেবে বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন, ড. মো. আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার উপস্থিত ছিলেন।

সকালে একাডেমি সম্মুখে ৩ দফা দাবিতে মানববন্ধনকারী জুলাই অভ্যুত্থানে আহত ও শহিদ পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও সহানুভূতি প্রকাশ করে অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, ‘এই মানববন্ধন কর্মসূচির সঙ্গে আমরা আন্তরিক সংহতি প্রকাশ করছি।’

একটি জাতীয় সনদ তৈরির লক্ষ্যে গত ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে কাজ শুরু করেছে ঐকমত্য কমিশন। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ের আলোচনার মধ্য দিয়ে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং বাকি দিনগুলোর আলোচনায়ও আরও কিছু মৌলিক বিষয়ে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হবে।

তিনি জানান, এই প্রক্রিয়া চলমান থাকলে আগামী ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করা সম্ভব হবে।

উচ্চকক্ষ প্রতিষ্ঠা নিয়ে কোনো ভিন্নমত নেই উল্লেখ করে কমিশনের সহ-সভাপতি বলেন, উচ্চকক্ষ কীভাবে হবে, তা নিয়ে দুটি ভিন্ন প্রস্তাব রয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এ বিষয়ে কমিশনের কাছে দায়িত্ব অর্পণের মতামত দিয়েছে।

কমিশন ইতোমধ্যে উচ্চকক্ষ বিষয়ে বৈঠক করেছে। কী ধরনের উচ্চকক্ষ হবে, সে বিষয়ে কমিশন আরেকটু সময় নিয়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আজকের আলোচনায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি), বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), গণঅধিকার পরিষদ, গণসংহতি আন্দোলন, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি), বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি-সহ ৩০টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Madrasa Resistance Day will be celebrated tomorrow at Jatrabari

আগামীকাল যাত্রাবাড়ীতে মাদরাসা রেজিস্ট্যান্স ডে পালিত হবে

আগামীকাল যাত্রাবাড়ীতে মাদরাসা রেজিস্ট্যান্স ডে পালিত হবে

আগামীকাল ২১ জুলাই যাত্রাবাড়ীতে পালিত হবে মাদরাসা রেজিস্ট্যান্স ডে-২০২৫।

‘চব্বিশের ঐতিহাসিক জুলাই গণঅভ্যুত্থানে যাত্রাবাড়ী ছিল প্রতিরোধের অন্যতম প্রধান কেন্দ্র, বলা হয় জুলাই গণঅভ্যুত্থানের স্ট্যালিনগ্রাড। বিশেষ করে আন্দোলনে মাদরাসার শিক্ষার্থী ও আলেম সমাজ যে আত্মত্যাগ ও অদম্য সাহসিকতা দেখিয়েছিলেন, তা আজকের প্রজন্মের জন্য এক গৌরবময় ঐতিহ্য ও দিকনির্দেশনা হয়ে দাঁড়িয়েছে।’

এই স্মৃতি, সংগ্রাম ও প্রতিরোধের বীরত্বগাঁথা স্মরণ করতেই সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির যৌথ আয়োজনে পালিত হতে যাচ্ছে মাদরাসা রেজিস্ট্যান্স ডে- ২০২৫। রাজধানীর যাত্রাবাড়ী ইবনে সিনা হাসপাতাল সংলগ্ন রাজপথে এই আয়োজনটি হচ্ছে।

বিকেল ৩ টা থেকে শুরু হয়ে রাত ১১ টা পর্যন্ত অনুষ্ঠানটিতে শহীদ পরিবার ও আহতদের স্মৃতিচারণ, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্বের অভিজ্ঞতা, ২০১৩, ২০২১, ২০২৪ সালের ফ্যাসিবাদ বিরোধী সংগ্রামের প্রামাণ্য গল্প, হামদ, নাত, নাশিদ, কবিতা আবৃত্তি ও দ্রোহের গান এবং ছত্রিশে জুলাই ও 'সাদা জোব্বা, লাল রক্ত' তথ্যচিত্র প্রদর্শনী হবে। বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে থাকছে প্রতিরোধ ও পুনর্জাগরণের প্রতীকী উপস্থাপনা ড্রোন শো।

বাংলাদেশ সরকার মাদরাসা শিক্ষার্থীদের এই বীরত্বপূর্ণ ভূমিকাকে প্রথম বারের মতো রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে। আয়োজনে রাষ্ট্রীয় অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন সরকারের উপদেষ্টা, সচিব, শিল্প-সাহিত্য-শিক্ষা অঙ্গনের বিশিষ্টজনেরা।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে যখন রাজপথ স্তব্ধ হয়ে পড়েছিল, তখনই মাদরাসার ছাত্ররা দেশপ্রেম, নৈতিকতায় বলীয়ান হয়ে স্বৈরাচারের জুলুমের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে। রক্তের দামে লেখা সেই ইতিহাস যেন হারিয়ে না যায়, তারই অংশ হিসেবে এই আয়োজন।

সকল শিক্ষক-শিক্ষার্থী, যাত্রাবাড়ি ও অন্যান্য স্পটের জুলাই সহযোদ্ধা ও সাধারণ জনগণকে এই রাষ্ট্রীয় স্মরণানুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Human trafficking victims husband wants to seek husband

মানব পাচারের শিকার স্বামীর সন্ধান চান স্ত্রী শিউলি

মানব পাচারের শিকার স্বামীর সন্ধান চান স্ত্রী শিউলি

মানব পাঁচারের শিকার স্বামী জাহাঙ্গীর আলম বাদশা সন্ধ্যান চেয়েছেন স্ত্রী শিউলি আকতার।
রবিবার দুপুরে(২০জুলাই) নীলফামারী প্রেসক্লাব মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সাংবাদিক সম্মেলনে সরকারের প্রতি এই আহবান জানান তিনি।
শিউলি নীলফামারী সদর উপজেলার গোড়গ্রাম ইউনিয়নের ধোপাডাঙ্গা এলাকার বাসিন্দা।
সাংবাদিক সম্মেলনে শিউলি আকতার জানান, গেল ফেব্রæয়ারী মাসে গ্রীসে নিয়ে যাবার কথা বলে জাহাঙ্গীর আলম বাদশাকে পাকিস্তানে নিয়ে যান জেলা শহরের সবুজপাড়া এলাকার মাহবুব হোসেন।
বাদশার সাথে নিয়ে যান জেলা শহরের বারইপাড়া এলাকার সুফিয়ান ইসলাম, ডিমলা উপজেলা সদরের বাবুরহাট এলাকার আব্দুল মান্নান ও ডোমার উপজেলার পাঙ্গা মটকপুর ইউনিয়নের মেলা পাঙ্গা এলাকার ওমর ফারুক।
অভিযোগ করা হয় গ্রীসে নিয়ে যাওয়ার কথা থাকলেও পাকিস্তানে নিয়ে যাওয়া হয় এই চার ব্যক্তিকে।
সেখান থেকে মুক্তিপণ দাবী করা হয় চার পরিবারের কাছে। মাহবুবকে চার পরিবার থেকে ৪০লাখ টাকা দেয়া হলেও মুক্তি পেয়ে দেশে ফিরে আসেন তিন ব্যক্তি কিন্তু আজো দেশে আসতে পারেন নি জাহাঙ্গীর আলম বাদশা।
অকথ্য নির্যাতন করা হচ্ছে তাকে। তার সন্ধ্যান আজো পাওয়া যায়নি।
বাদশার মা হাসিনা বানু জানান, সংসারে স্বচ্ছলতা ফেরানোর জন্য বিদেশে যাওয়ার ইচ্ছে করেন ছেলে বাদশা। কিন্তু জাল ভিসা ও প্রতারণার শিকার হয় সে। পরিবার পরিজন নিয়ে চরম হতাশায় দিন কাটাচ্ছি আমরা। ছেলে বেঁেচ আছে কিনা জানতে পারছি না।
অতিদ্রæত আমার ছেলেকে আমাদের কাছে ফিরিয়ে আনতে সরকারের কাছে আহবান জানাচ্ছি।
মানব পাঁচারের শিকার শহরের বারইপাড়া এলাকার নাছিমা আক্তার জানান, মাহবুব একজন প্রতারক। বিদেশ পাঠানোর জন্য প্রতারণা করে আসছেন বিভিন্ন জনের কাছে। লাখ লাখ টাকা নিয়ে মানুষের সাথে প্রতারণা করছেন। আমার স্বামীকে বিদেশে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে অপহরণ করা হয়। পরে মুক্তিপন নিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়। পাকিস্তান থেকে ইরান সীমান্তে নিয়ে যাওয়া হয়েছিলো তাদের।
প্রতারক মাহবুবের শাস্তি চাই আমরা।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
BGB handed over to the police with a return of six workers detained by BSF

বিএসএফের হাতে আটক  ছয় শ্রমিককে ফেরত নিয়ে পুলিশে হস্তান্তর বিজিবির

বিএসএফের হাতে আটক  ছয় শ্রমিককে ফেরত নিয়ে পুলিশে হস্তান্তর বিজিবির

ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার রত্নাই সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে বিএসএফের হাতে ছয় শ্রমিককে আটকের পর তাদের ফেরৎ এনে পুলিশে হস্তান্তর করেছে বিজিবি।

রোববার (২০ জুলাই) ভোররাতে বাংলাদেশে ঢুকার চেষ্টা করলে বিএসএফের কাছে আটক হন তারা।

বিজিবি বলছে, তারা দীর্ঘদিন ধরে ভারতের একটি ইটভাটায় কাজ করতেন। দেশে ফেরার পথে ভারতের সোনামতি ক্যাম্পের বিএসএফ সদস্যরা তাদের আটক করে।

দুপুরে কোম্পানি কমান্ডার পর্যায়ের পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে বিএসএফ আটককৃতদের ঠাকুরগাঁও ৫০ বিজিবির কাছে হস্তান্তর করে।

এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত আটক ব্যক্তিদের পরিচয় পাওয়া যায়নি। তবে বিজিবির পক্ষে থেকে জানানো হয়েছে তারা সবাই বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার বাসিন্দা।

এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও ৫০ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল তানজীম আহমেদ বলেন, “আমরা ছয়জনকে পেয়েছি। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাদের থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।”

রাণীশংকৈল থানার ভারপ্রাপ্তকর্মকর্তা (ওসি) মুহঃ আরশেদুল হক নিশ্চিৎ করে বলেন, আমরা বিজিবি আমাদের ছয়জনকে হস্তান্তর করেছে। আইনগত পক্রিয়া চলমান রয়েছে।

মন্তব্য

বাংলাদেশ
Gaibandhas seek the name of the Teesta Bridge in the name of Shaitulah Master

শরিতুল্যাহ মাস্টারের নামে তিস্তা সেতুর নামকরণ চায় গাইবান্ধাবাসী

শরিতুল্যাহ মাস্টারের নামে তিস্তা সেতুর নামকরণ চায় গাইবান্ধাবাসী

বীর মুক্তিযোদ্ধা সেতুর স্বপ্নদ্রষ্টা শরিতুল্যাহ মাস্টারের নামে হরিপুর-চিলমারী তিস্তা সেতুর নামকরণ করার দাবি তুললেছে গাইবান্ধাবাসী।

রোববার (২০ জুলাই) দুপুরে গাইবান্ধা শহরের ডিবি রোডে গানাসাস মার্কেটের সামনে আয়োজিত এক মানববন্ধন থেকে এই দাবি তোলা হয়।

মানববন্ধনে মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষক, ব্যবসায়ী, শিক্ষার্থীসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন। জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপিও দেওয়া হয়।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, হরিপুর-চিলমারী সেতু শুধু একটি অবকাঠামো নয়, এটি শরিতুল্যাহ মাস্টারের ৩০ বছরের স্বপ্ন আত্মত্যাগের প্রতীক। ১৯৯৫ সাল থেকে তিনি এককভাবে এই সেতুর জন্য আন্দোলন শুরু করেন, জনগণকে সংগঠিত করে 'তিস্তা সেতু বাস্তবায়ন কমিটি' গঠন করেন এবং সরকারের কাছে বারবার তুলে ধরেন সেতুর প্রয়োজনীয়তা।

বক্তারা দাবি করেন, এই সেতু বাস্তবায়নে শরিতুল্যাহ মাস্টার ছিলেন মূল চালিকাশক্তি। তার নিরলস প্রচেষ্টা নেতৃত্বে এই বৃহৎ প্রকল্প আলোর মুখ দেখে। তাই তার স্মৃতি অম্লান রাখতে এবং নতুন প্রজন্মকে তার দেশপ্রেমে অনুপ্রাণিত করতে সেতুটির নাম 'শরিতুল্যাহ মাস্টার তিস্তা সেতু' রাখা হোক।

সময় বক্তৃতা দেন কমিটির আহ্বায়ক শামীম মন্ডল, সদস্য সচিব শাহীন মিয়া, শিক্ষক শরিফুল ইসলাম, ব্যবসায়ী জিল্লু হাকিম, ডা. ফুয়াদ ইসলাম শিক্ষার্থী রত্ম প্রমুখ। পরে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।

এলজিইডি সূত্রে জানা গেছে, সেতুটি নির্মিত হয়েছে সৌদি সরকারের অর্থায়নে, চায়না স্টেট কনস্ট্রাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেডের তত্ত্বাবধানে। ৮৮৫ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ,৪৯০ মিটার দৈর্ঘ্য . মিটার প্রস্থের পিসি গার্ডার সেতুটি বাস্তবায়নে সরাসরি তদারক করছে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (LGED) দেশের ইতিহাসে এটিই এলজিইডির সর্ববৃহৎ প্রকল্প।

সেতুটিকে ঘিরে তৈরি হয়েছে প্রায় ৮০ কিলোমিটার এক্সেস সড়ক, যেখানে নির্মাণ করা হয়েছে ৫৮টি বক্স কালভার্ট ৯টি আরসিসি সেতু। বেলকা বাজার, পাঁচপীর, ধর্মপুর, হাট লক্ষ্মীপুর, সাদুল্যাপুর ধাপেরহাটসহ অন্তত ১০টি বাজার মহাসড়কের সঙ্গে সংযুক্ত হচ্ছে পুরো সুন্দরগঞ্জ চিলমারী অঞ্চল।

দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা পূরণের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে স্থানীয়দের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা বিরাজ করছে। সেতুটি চালু হলে শুধু দুই উপজেলার মানুষ নয়, গাইবান্ধা, কুড়িগ্রামসহ উত্তরাঞ্চলের বিস্তীর্ণ এলাকায় অর্থনীতি জীবনযাত্রায় বড় পরিবর্তন আসবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন করেন। নানা জটিলতায় কয়েকবার সময় পরিবর্তনের পর অবশেষে বাস্তবে রূপ নিয়েছে তিস্তা নদীর বুকে দৃঢ় এই সংযোগ। এরআগে গেল বছরের ৩০ নভেম্বর একই সেতু পরিদর্শনে আসেন এলজিইডির প্রধান প্রকৌশলী গোপাল কৃষ্ণ দেবনাথ। সে সময়ে তিনি চলতি বছরের মার্চে সেতুটি উদ্ধোধনের কথা জানিয়েছিলেন। সর্বশেষ চলতি বছরের জুলাই সেতু পরিদর্শন আসেন স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মো. রেজাউল মাকছুদ জাহেদী। পরিদর্শন শেষে তিনি চলতি মাসেই সেতু উদ্বোধনের কথা জানান।

সব ঠিক থাকলে আগামী আগস্ট সেতুটি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হবে। দেশে এর আগে আর কখনো এত বড় প্রকল্প বাস্তবায়নের দায়িত্ব পায়নি এলজিইডি। সে হিসেবে এটি চালু হলে যেমন দীর্ঘদিনের লালিত স্বপ্ন পূরণ হবে দুই জেলার লাখো মানুষের। সেই সঙ্গে ব্যতক্রমী এক মাইলফলকে পা রাখবে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতর (এলজিইডি)

মন্তব্য

বাংলাদেশ
"Inauguration of basic training in TDP in the lower income area of Dhaka metropolis"

“ঢাকা মহানগরের নিম্ন আয়ের বসতি এলাকায় টিডিপি মৌলিক প্রশিক্ষণের উদ্বোধন”

“ঢাকা মহানগরের নিম্ন আয়ের বসতি এলাকায় টিডিপি মৌলিক প্রশিক্ষণের উদ্বোধন”

বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর উদ্যোগে এবং মহাপরিচালক মহোদয়ের সদয় দিকনির্দেশনায় ঢাকা মহানগরের আওতাধীন চারটি জোনের নিম্ন আয়ের বসতি এলাকায় টিডিপি (নগর প্রতিরক্ষা দল) মৌলিক প্রশিক্ষণের প্রথম ধাপ আজ ২০ জুলাই ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ তারিখে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে।

“ঢাকা মহানগরের নিম্ন আয়ের বসতি এলাকায় টিডিপি মৌলিক প্রশিক্ষণের উদ্বোধন”

১০ দিনব্যাপী এই প্রশিক্ষণ কার্যক্রম ঢাকা মহানগরের বিভিন্ন বস্তি এলাকায় পাঁচটি কেন্দ্রে একযোগে পরিচালিত হচ্ছে। প্রতিটি কেন্দ্রে নারী ও পুরুষ মিলিয়ে ৬৪ জন করে সর্বমোট ৩২০ জন প্রশিক্ষণার্থী অংশগ্রহণ করছেন।

“ঢাকা মহানগরের নিম্ন আয়ের বসতি এলাকায় টিডিপি মৌলিক প্রশিক্ষণের উদ্বোধন”

উল্লেখযোগ্য যে, প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলো সিটি পল্লী বস্তি (ধলপুর, যাত্রাবাড়ী), আদাবর ও চন্দ্রিমা বস্তি (মোহাম্মদপুর), কড়াইল বস্তি (গুলশান) এবং পোড়া বস্তি (মিরপুর-১১) এলাকায় অবস্থিত।

“ঢাকা মহানগরের নিম্ন আয়ের বসতি এলাকায় টিডিপি মৌলিক প্রশিক্ষণের উদ্বোধন”

টিডিপি মৌলিক প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের মূল লক্ষ্য হলো নগরের প্রান্তিক ও নিম্ন আয়ের জনগোষ্ঠীর যুবক ও যুবতীদের দক্ষতা উন্নয়ন ও কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা। পাশাপাশি, এই প্রশিক্ষণ সমাজে বিভিন্ন সামাজিক সমস্যা যেমন কিশোর অপরাধ ও মাদকাসক্তি নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি বাহিনী আশাবাদ ব্যক্ত করছে।

মন্তব্য

p
উপরে