× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

জীবনযাপন
Vitamin A Why should you eat it and what will you get if you eat too much?
google_news print-icon

ভিটামিন ‘এ’: কেন খাবেন, কীসে পাবেন, বেশি খেলে যে সমস্যা

ভিটামিন-এ-কেন-খাবেন-কীসে-পাবেন-বেশি-খেলে-যে-সমস্যা
সাধারণত যে শাকসবজি বা ফলের রঙ যত গাঢ় হয়, তাতে ভিটামিন ‘এ’ বেশি পরিমাণে থাকে। তবে শরীরে অতিরিক্ত ভিটামিন ‘এ’ জমা থাকলে বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যায় ভুগতে পারেন আপনি।

প্রাণ আছে এমন সবকিছুর স্বাভাবিক স্বাস্থ্য ও বৃদ্ধির জন্যে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি পুষ্টি উপাদান হলো ভিটামিন। ভিটামিন শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে দেহকে রোগমুক্ত রাখতে সহায়তা করে।

১৯২১ সালে বিজ্ঞানী ক্যাশিমির ফ্র্যাঙ্ক ভিটামিন আবিষ্কার করেন।

ভিটামিন কত প্রকার ও কী কী, তা আমরা ছোটবেলাতেই জেনেছি। আজ ভিটামিন ‘এ’ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।

ভিটামিন ‘এ’

ভিটামিন ‘এ’ মূলত চর্বিতে দ্রবণীয় একটি ভিটামিন। নির্দিষ্ট কিছু খাবারে প্রাকৃতিকভাবে এ ভিটামিনটি পাওয়া যায়। তাই একে স্নেহদ্রাব্য ভিটামিনও বলা হয়ে থাকে।

শরীরে ভিটামিন ‘এ’র অভাবে দৃষ্টিস্বল্পতা বা রাতকানা রোগ দেখা দেয়। অর্থাৎ, আমাদের চোখের স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে ভিটামিন ‘এ’ অপরিহার্য। চোখের রেটিনা গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করার কারণে এই ভিটামিনটি ‘রেটিনাল’ নামেও পরিচিত।

ভিটামিন ‘এ’ মূলত একটি শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং বয়স্কদের পাশাপাশি শিশুদের জন্যও এটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।

শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি এটি ত্বকের স্বাস্থ্য, টিস্যু গঠন, শ্লেষ্মা ঝিল্লি, বিভিন্ন কোষের কাজ, হাড় ও দাঁতের গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

প্রয়োজনীয়তা

গবেষণায় দেখা যায়, একজন পূর্ণবয়স্ক নারীর দৈনিক ৭০০ মাইক্রোগ্রাম এবং পুরুষের ৯০০ মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন ‘এ’ গ্রহণ করা উচিত।

চলেন জেনে নিই, কী কী কারণে আমাদের ভিটামিন ‘এ’ গ্রহণ করা দরকার-

  • দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে
  • শরীরের কোষ বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে
  • রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
  • প্রজনন ক্ষমতা চালু রাখতে সাহায্য করে
  • ত্বক সতেজ রাখে
  • টিউমার ও ক্যান্সারের ঝুঁকি থেকে রক্ষা করে
  • কোষ, ত্বক, দাঁত ও অস্থি গঠনে জরুরি ভূমিকা রাখে

অভাবজনিত সমস্যা

গুরুত্বপূর্ণ এ ভিটামিনটির অভাবে শরীরে অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে। এর মাঝে কিছু গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা হলো-

  • রাতকানা রোগ দেখা দিতে পারে।
  • অ্যানিমিয়ায় (শরীরে পর্যাপ্ত রক্ত না থাকা) ভুগতে হতে পারে।
  • ভিটামিন ‘এ’-এর অভাবে দেখা দিতে পারে টিউমার বা ত্বক ও স্তনের ক্যান্সার
  • নিশ্বাসের সমস্যা বা শ্বাসকষ্টও হতে পারে ভিটামিন ‘এ’-এর অভাবে
  • এর পাশাপাশি পুরুষদের শুক্রাণুর সমস্যাও হতে পারে
  • চুল পড়লে তার প্রবণতা বাড়তে পারে ভিটামিন ‘এ’-এর অভাবে

উপকারিতা

ভিটামিন ‘এ’র উপকারিতার কথা বলে শেষ করা যাবে না। চলুন দেখে নিই, শরীরে এই ভিটামিনটির বিশেষ কিছু উপকারিতা সম্পর্কে-

  • ভিটামিন ‘এ’ আপনার দৃষ্টিশক্তি সংরক্ষণ করবে
  • বয়সের ছাপ লুকোতে সাহায্য করবে ভিটামিন ‘এ’
  • গর্ভবতী নারীদের গর্ভকালীন সময়কে সহজ করতে সাহায্য করবে এ ভিটামিন
  • ভিটামিন ‘এ’ মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতাকে বাড়াতে সাহায্য করে
  • হাম রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা বাড়িয়ে মৃত্যুর ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে ভিটামিন ‘এ’

সতর্কতা

শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় হলেও অতিরিক্ত ভিটামিন ‘এ’ সেবনে হিতে বিপরীত হতে পারে। প্রয়োজনের চেয়ে বেশি ভিটামিন এ খেলে বমি বমি ভাব, বমি, ডায়রিয়া, মাথাব্যথা, ত্বক খসখসে হয়ে যাওয়া ও ত্বক থেকে চামড়া ওঠার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।

গবেষণা বলছে, শরীরে অতিরিক্ত পরিমাণে ভিটামিন ‘এ’ জমা থাকলে যকৃতের (লিভার) গুরুতর ক্ষতি হতে পারে। এর ফলে স্নায়ুতন্ত্রের সমস্যা ও অস্টিওপোরোসিসের ঝুঁকিও বাড়ে।

ভিটামিন ‘এ’র আধিক্যের ফলে শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা কমে যাওয়া, শ্বাসকষ্টের সমস্যা ইত্যাদিও দেখা দিতে পারে।

মেয়েদের পিরিয়ডের সমস্যা, বিশেষ করে পিরিয়ড নিয়মিত না হওয়া, এমনকি বন্ধ হয়ে যেতে পারে শরীরে বেশি পরিমাণে ভিটামিন ‘এ’ জমা থাকলে।

শরীরে মাংসপেশী শিথিল হয়ে যাওয়ার সমস্যাও দেখা দিতে পারে।

যেসব খাবারে পাওয়া যাবে ভিটামিন ‘এ’

ভিটামিন ‘এ’র অভাব বা আধিক্য- দুটোই মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর। তাই এর ভারসাম্য বজিয়ে রেখে এটি গ্রহণ করাই উত্তম।

মূলত আমাদের দৈনন্দিন খাবারের মধ্য থেকেই আমরা ভিটামিন ‘এ’ পেয়ে থাকি। আর তার বাইরে প্রয়োজন হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খেয়ে মেটাতে পারি এর প্রয়োজনীয়তা।

তবে যেহেতু রোজকার খাবার থেকেই পর্যাপ্ত পরিমাণে এ ভিটামিন পাওয়া যায়, তাই চলুন জেনে নেই কোন কোন খাবার প্রাত্যহিক খাবারের তালিকায় যুক্ত করলে সহজেই এর চাহিদা মেটাতে পারবেন।

ভিটামিন ‘এ’ মূলত পাওয়া যায় দুই ধরনের উৎস থেকে। উদ্ভিদজাত উৎস ও প্রাণীজ উৎস।

উদ্ভিদজাত উৎসের মধ্যে হলুদ ও সবুজ শাকসবজির পাশাপাশি রঙিন ফলমূল থেকে পাওয়া যায় ভিটামিন ‘এ’। সাধারণত যে শাকসবজি বা ফলের রঙ যত গাঢ় হয়, তাতে ভিটামিন ‘এ’ বেশি পরিমাণে থাকে।

গাজর, মিষ্টি কুমড়ো, পাকা পেঁপে, মাখন, ব্রোকলি, কমলা লেবু, বাদাম, অ্যাভোকাডো, চিজ ইত্যাদিতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ‘এ’ থাকে।

এছাড়া, প্রাণীজ উৎস হিসেবে রয়েছে মাংসাশী প্রাণী, মাছের তেল বা তেলযুক্ত মাছ, মাংস, ডিম, কলিজা ইত্যাদি খাবার থেকে ভিটামিন ‘এ’ পাওয়া যায়।

শিশুর শরীরে ভিটামিন ‘এ’-এর অভাব দূর করতে মায়ের বুকের দুধ, ৬ মাস পূর্ণ হলে সবুজ-হলুদ শাকসবজি, ফলমূল, ডিম- খাওয়ালে এই ভিটামিনের অভাব দেখা দিবে না বলে বিভিন্ন গবেষণায় বলা হয়েছে।

গবেষকদের মতে যে পাঁচটি খাবার খেলে ভিটামিন ‘এ’র অভাব দেখা দিবে না-

  • মিষ্টি আলু
  • গাজর
  • পালংশাক
  • ব্রকোলি
  • আম

উল্লিখত পাঁচটি খাবারই সহজলভ্য ও আমাদের দৈনন্দিন খাদ্যতালিকার খুব পরিচিত কয়েকটি নাম। তাই শরীরের প্রাত্যহিক ভিটামিন ‘এ’র প্রয়োজনীয়তা মেটাতে উপরোক্ত খাবারগুলো নিয়মিত খাওয়ার চেষ্টা করুন।

আরও পড়ুন:
সব ভোজ্যতেলে ভিটামিন ‘এ’ নেই যে কারণে  

মন্তব্য

আরও পড়ুন

জীবনযাপন
Two Americans won the Nobel Prize in Medicine

চিকিৎসাশাস্ত্রে নোবেল পেলেন দুই আমেরিকান

চিকিৎসাশাস্ত্রে নোবেল পেলেন দুই আমেরিকান বিজ্ঞানী ভিক্টর অ্যামব্রোস ও গ্যারি রাভকুন। ছবি: সংগৃহীত
মাইক্রোআরএনএ আবিষ্কার ও জিন নিয়ন্ত্রণে এর ট্রান্সক্রিপশন-পরবর্তী ভূমিকাবিষয়ক গবেষণার জন্য তাদেরকে এই পুরস্কার দেয়া হয়েছে। বিজ্ঞানী ভিক্টর অ্যামব্রোস ও গ্যারি রাভকুনের এই আবিষ্কার কোনো প্রাণীর দেহ গঠন ও কীভাবে কাজ করে তা বুঝতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

চলতি বছর চিকিৎসাবিজ্ঞান ও শারীরতত্ত্বে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন বিজ্ঞানী ভিক্টর অ্যামব্রোস ও গ্যারি রাভকুন। দুজনই যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক।

মাইক্রোআরএনএ আবিষ্কার ও জিন নিয়ন্ত্রণে এর ট্রান্সক্রিপশন-পরবর্তী ভূমিকাবিষয়ক গবেষণার জন্য তাদেরকে এই পুরস্কার দেয়া হয়েছে। এই আবিষ্কার কোনো প্রাণীর দেহ গঠন ও কীভাবে কাজ করে তা বুঝতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

বাংলাদেশ সময় সোমবার বিকেল ৩টা ৩০ মিনিটে সুইডেনের স্টকহোমে এ বছরের চিকিৎসাবিজ্ঞান ও শারীরতত্ত্বে নোবেল বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করে দ্য রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অফ সায়েন্সেস।

ভিক্টর অ্যাবব্রোস ১৯৫৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের নিউ হ্যাম্পশায়ারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৭৯ সালে ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।

এছাড়া ১৯৭৯ সাল থেকে ১৯৮৫ সাল পর্যন্ত একই প্রতিষ্ঠানে পোস্ট ডক্টরাল গবেষণা করেন। ১৯৮৫ সালে তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়, ক্যামব্রিজ, ম্যাসাচুয়েটসের প্রধান গবেষক হন। বর্তমানে তিনি ম্যাসাচুসেটস মেডিক্যাল স্কুল বিশ্ববিদ্যালয়ের ন্যাচারাল সায়েন্সের প্রফেসর হিসেবে কাজ করছেন।

নোবেল জয়ী গ্যারি রাভকুন ১৯৫২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৮২ সালে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি করেন। তিনি ১৯৮৫ সালে ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতাল এবং হার্ভার্ড মেডিক্যাল স্কুলের প্রধান গবেষক হন। বর্তমানে তিনি এখানেই জেনেটিকসের প্রফেসর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

চিকিৎসাশাস্ত্রে গত বছর নোবেল পুরস্কার জিতেছিলেন ক্যাথলিন কারিকো ও ড্রিউ ওয়েইসম্যান। এমআরএন করোনা টিকা আবিষ্কারের জন্য তাদেরকে পুরস্কার দেয়া হয়েছিল।

প্রসঙ্গত, বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার ‘নোবেল’, যা ১৯০১ সাল থেকে দেয়া হয়ে আসছে। এ পুরস্কারটির নামকরণ করা হয়েছে সুইডিশ বিজ্ঞানী আলফ্রেড নোবেলের নামানুসারে।

উনবিংশ শতকে এই বিজ্ঞানী শক্তিশালী বিস্ফোরক ডিনামাইট আবিষ্কার করে বিপুল অর্থের মালিক হন। তিনি উইল করে যান যে তার যাবতীয় অর্থ থেকে যেন প্রতি বছর পদার্থ, রসায়ন, চিকিৎসা, শান্তি ও সাহিত্য এই পাঁচটি খাতে বিশেষ অবদান রাখা ব্যক্তিদের পুরস্কার দেয়া হয়। ১৯৬৯ সাল থেকে এই পাঁচ বিভাগের সঙ্গে যুক্ত হয় অর্থনীতিও।

আরও পড়ুন:
রসায়ন পরীক্ষায় ফেল করা ছেলেটিই পেল রসায়নে নোবেল
সাহিত্যে নোবেল পেলেন নরওয়ের লেখক জন ফসে
ন্যানোটেকনোলজি নিয়ে গবেষণায় রসায়নে নোবেল পেলেন তিনজন
পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী
করোনার টিকা উদ্ভাবনে ভূমিকায় চিকিৎসায় নোবেল পেলেন দুই গবেষক

মন্তব্য

জীবনযাপন
Four more people died of dengue in hospital 1225

ডেঙ্গুতে আরও চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১২২৫

ডেঙ্গুতে আরও চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১২২৫ ফাইল ছবি।
রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া চারজনের মধ্যে দুজন ঢাকার, একজন রাজশাহী ও একজন খুলনা বিভাগের। এ নিয়ে চলতি বছরে ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যু হলো ১৮৬ জনের।

ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় এই মৃত্যুর পাশাপাশি ডেঙ্গ আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এক হাজার ২২৫ জন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে রোববার দেয়া সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় দেশে চারজনের মৃত্যু হয়েছে। এই সময়কালে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এক হাজার ২২৫ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী।

চলতি বছরে এ নিয়ে ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ১৮৬ জন। মোট আক্রান্ত হয়েছেন ৩৫ হাজার ৫৯০ জন।

বিজ্ঞপ্তির তথ্য অনুযায়ী, ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া চারজনের মধ্যে দুজন ঢাকার। এছাড়া একজন রাজশাহী ও একজন খুলনা বিভাগের।

আরও পড়ুন:
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯২৭
ডেঙ্গু কেড়ে নিল আরও ৮ জনের প্রাণ
ডেঙ্গুতে আরও তিন মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৪৪
ডেঙ্গুতে মারা গেলেন আরও পাঁচজন, হাসপাতালে ১১৫২
ময়মনসিংহ মেডিক্যালে ডেঙ্গুতে দুজনের মৃত্যু

মন্তব্য

জীবনযাপন
Five more people died of dengue and 927 were admitted to hospital

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯২৭

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯২৭ প্রতীকী ছবি।
সবশেষ মৃত্যু নিয়ে চলতি বছরে এ পর্যন্ত দেশে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মোট মৃত্যু হয়েছে ১৮২ জনের। একই সময়কালে দেশে ডেঙ্গুতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৫ হাজার ২৬৫ জন।

এডিস মশাবাহী ডেঙ্গু জ্বরে মৃত্যুহীন একটি দিন পার করার পরদিনই এই রোগে মারা গেলেন আরও পাঁচজন। সবশেষ ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে এই মৃত্যুর পাশাপাশি হাসপাতালে নতুন করে ভর্তি হয়েছেন ৯২৭ ডেঙ্গু রোগী।

শনিবার স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় দেশে ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ডেঙ্গু জ্বর নিয়ে ভর্তি হয়েছেন ৯২৭ জন রোগী।

মারা যাওয়া পাঁচজনের মধ্যে তিনজন পুরুষ ও দুইজন নারী। এই সময়ে ৭১৬ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন।

সবশেষ মৃত্যু নিয়ে চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত দেশে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মোট মৃত্যু হয়েছে ১৮২ জনের। তাদের মধ্যে ৮৯ জন পুরুষ ও ৯৩ জন নারী।

এ ছাড়া একই সময়কালে দেশে ডেঙ্গুতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৫ হাজার ২৬৫ জন।

আরও পড়ুন:
ডেঙ্গু কেড়ে নিল আরও ৮ জনের প্রাণ
ডেঙ্গুতে আরও তিন মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৪৪
ডেঙ্গুতে মারা গেলেন আরও পাঁচজন, হাসপাতালে ১১৫২
ময়মনসিংহ মেডিক্যালে ডেঙ্গুতে দুজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় আটজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১২২১

মন্তব্য

জীবনযাপন
Relatives attacked the hospital after the death of a child in Teknaf

টেকনাফে শিশুর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে স্বজনদের হামলা, ভাঙচুর

টেকনাফে শিশুর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে স্বজনদের হামলা, ভাঙচুর চিকিৎসায় অবহেলায় শিশুর মৃত্যুর অভিযোগে বুুধবার রাতে টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে হামলার পর আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ছবি: নিউজবাংলা
টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. প্রণয় রুদ্র বলেন, ‘হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা এক শিশুকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে রেফার করা হয়েছিল। কিন্তু স্বজনরা শিশুটিকে ঘরে নিয়ে গেলে সেখানে মারা যায়। পরে স্বজনরা এসে হাসপাতালে হামলা চালায়।’

কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মোহাম্মদ ছিদ্দিক নামে সাত বছরের এক শিশুর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে তুলকালাম কাণ্ড ঘটেছে।

চিকিৎসায় অবহেলার অভিযোগ এনে শিশুটির স্বজনরা লাঠিসোঁটা নিয়ে হামলা করেছেন হাসপাতালে।

হাসপাতালের জরুরি বিভাগে দায়িত্বে থাকা কর্মচারীদের ওপর হামলা ও ভাংচুরের এ ঘটনায় দুই সহকারী আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।

বুধবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে এই হামলা-ভাংচুরের ঘটনা ঘটে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে পুলিশ-বিজিবিসহ স্থানীয় প্রশাসন।

টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. প্রণয় রুদ্র বলেন, ‘হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা এক শিশুকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে রেফার করা হয়েছিল। কিন্তু স্বজনরা শিশুটিকে ঘরে নিয়ে গেলে সেখানে মারা যায়। পরে স্বজনরা এসে হাসপাতালে হামলা চালায়।’

মারা যাওয়া শিশুটি টেকনাফের গোদারবিলের আবদুল জব্বারের ছেলে। শিশুটির বাবা বলেন, ‘টমটম দুর্ঘটনায় আমার ছেলেটা আহত হলে চিকিৎসার জন্য ওকে হাসপাতালে নিয়ে আসি। কিন্তু এখানে ভুল চিকিৎসার কারণে আমার ছেলের মৃত্যু হয়েছে। ডাক্তাররা আমাদের অন্য হাসপাতালে রেফার করার কথা বলেননি।’

তবে জরুরি বিভাগের দায়িত্বে থাকা উপ-সহকারী মেডিক্যাল অফিসার শাখাওয়াত হোসেন মিন্টু বলেন, ‘আহত শিশুটিকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে বিকেলে কক্সবাজারে রেফার করা হয়। কিন্তু রোগীর স্বজনরা আড়াই ঘণ্টা পর এসে শিশুটি মারা যাওয়ার কথা বলে আমাদের ওপর হামলা চালায়। এ সময় তারা হাসপাতালেও ভাংচুর করে।’

এদিকে এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাত ৯টার দিকে টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগে শিশুটির স্বজনদের নিয়ে বৈঠকে বসেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। এতে উপস্থিত ছিলেন- টেকনাফের ইউএনও মোহাম্মদ আদনান চৌধুরী, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. প্রণয় রুদ্র, মেডিক্যাল অফিসার ডা. এনামুল হক, টেকনাফ মডেল থানার ওসি মো. গিয়াস উদ্দিন ও টেকনাফ সদরের চেয়ারম্যান জিয়ার রহমান জিহাদ।

বৈঠক শেষে জানানো হয়, শিশুটির মৃত্যুর ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকদের কোনো অবহেলা ছিল না। আর স্বজনরা হাসপাতালে যে হামলা-ভাংচুরের ঘটনা ঘটিয়েছেন তা-ও তারা আবেগের বশবর্তী হয়ে করেছেন। বিষয়টির মীমাংসা হয়েছে। এ নিয়ে কাউকেই সুনির্দিষ্টভাবে দায়ী করা হয়নি।

আরও পড়ুন:
মিয়ানমারের ৬৬ সীমান্তরক্ষীর অনুপ্রবেশ ঠেকাল কোস্ট গার্ড
টেকনাফে ২০ গ্রাম প্লাবিত, পানিবন্দি দশ হাজার মানুষ
টেকনাফে মামলায় হাজিরা দিতে যাওয়ার পথে কুপিয়ে হত্যা
সেন্টমার্টিন থেকে এসেছে যাত্রী, টেকনাফ থেকে পণ্যবাহী ট্রলার যায়নি
মিয়ানমার থেকে আসা গুলির শব্দে টেকনাফে নির্ঘুম রাত

মন্তব্য

জীবনযাপন
Dengue claimed another 8 lives

ডেঙ্গু কেড়ে নিল আরও ৮ জনের প্রাণ

ডেঙ্গু কেড়ে নিল আরও ৮ জনের প্রাণ
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে বুধবার পর্যন্ত সবমিলিয়ে ৩৩ হাজার ৯৯ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। আর চলতি বছরে এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ১৭৪ জনের।

এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরও আটজনের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় এই মৃত্যুর পাশাপাশ ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এক হাজার ১৭ জন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে বুধবার পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, হাসপাতালে নতুন ভর্তিদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে ৭৬, চট্টগ্রাম বিভাগে ১৫০, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ২১৬, ঢাকা উত্তর সিটিতে ২২৫, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ১৬৬ ও খুলনা বিভাগে ৯২ জন রয়েছেন।

এছাড়া রাজশাহী বিভাগে ৩৩, ময়মনসিংহ বিভাগে ২৪, রংপুর বিভাগে ৩১ ও সিলেট বিভাগে ৪ জন নতুন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে বুধবার পর্যন্ত সবমিলিয়ে ৩৩ হাজার ৯৯ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। আর চলতি বছরে এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ১৭৪ জনের।

প্রসঙ্গত, গত ২০২৩ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন। মারা যান এক হাজার ৭০৫ জন।

আরও পড়ুন:
ডেঙ্গুতে আরও তিন মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৪৪
সাংবাদিক সীমান্ত খোকন মারা গেছেন
নেপালে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৯৩
ডেঙ্গুতে মারা গেলেন আরও পাঁচজন, হাসপাতালে ১১৫২
ময়মনসিংহ মেডিক্যালে ডেঙ্গুতে দুজনের মৃত্যু

মন্তব্য

জীবনযাপন
Three more deaths due to dengue in hospital 1144

ডেঙ্গুতে আরও তিন মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৪৪

ডেঙ্গুতে আরও তিন মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৪৪ ফাইল ছবি।
চলতি বছর ডেঙ্গুতে মোট ১৬৬ জনের মৃত্যু হলো। আর সারা দেশে মোট ৩২ হাজার ৮২ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তাদের মধ্যে ১৮ হাজার ১১৩ জন ঢাকার বাইরে। বাকিরা ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হন।

এডিস মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে আরও তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ডেঙ্গু আক্রান্ত ১ হাজার ১৪৪ জন।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর মঙ্গলবার বিকেলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মঙ্গলবার সকাল ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে তিনজনের মৃত্যুর পাশাপাশি এই সময়কালে হাসপাতালে ১ হাজার ১৪৪ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী ভর্তি হয়েছেন।

এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মোট ১৬৬ জনের মৃত্যু হলো। আর সারা দেশে মোট ৩২ হাজার ৮২ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তাদের মধ্যে ১৮ হাজার ১১৩ জন ঢাকার বাইরে। বাকিরা ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হন।

বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে তিন হাজার ৪৯৫ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন, যাদের মধ্যে এক হাজার ৭৩৬ জন ঢাকার বাইরের।

আরও পড়ুন:
ডেঙ্গুতে আরও তিন মৃত্যু, হাসপাতালে ৮২৯
ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার উদ্বেগ
ডেঙ্গু প্রতিরোধে ১০টি টিম গঠন
ডেঙ্গুতে একদিনে ছয়জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯২৬ রোগী
ডেঙ্গুতে আরও ছয়জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৬৫

মন্তব্য

জীবনযাপন
Corona has been detected in the body of four more people in the country

দেশে আরও চারজনের দেহে করোনা শনাক্ত

দেশে আরও চারজনের দেহে করোনা শনাক্ত
সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় ১১০ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ সময়ে শনাক্তের হার ছিল ৩ দশমিক ৬৪ শতাংশ।

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাস সংক্রমণে কারও মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি। তবে এই সময়কালে নতুন করে চারজনের শরীরে এই ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।

সোমবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় ১১০ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ সময়ে শনাক্তের হার ছিল ৩ দশমিক ৬৪ শতাংশ।

মোট করোনা পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যু হার ১ দশমিক ৪৪ শতাংশ।

এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন একজন।

আরও পড়ুন:
২৪ ঘণ্টায় ২২ জনের করোনা শনাক্ত
করোনা শনাক্ত আরও ১৪ জনের
আরও ৪২ জনের করোনা শনাক্ত
করোনায় গড় আয়ু দেড় বছর কমেছে
দেশে আরও ৪৫ জনের করোনা শনাক্ত

মন্তব্য

p
উপরে