× হোম জাতীয় রাজধানী সারা দেশ অনুসন্ধান বিশেষ রাজনীতি আইন-অপরাধ ফলোআপ কৃষি বিজ্ঞান চাকরি-ক্যারিয়ার প্রযুক্তি উদ্যোগ আয়োজন ফোরাম অন্যান্য ঐতিহ্য বিনোদন সাহিত্য ইভেন্ট শিল্প উৎসব ধর্ম ট্রেন্ড রূপচর্চা টিপস ফুড অ্যান্ড ট্রাভেল সোশ্যাল মিডিয়া বিচিত্র সিটিজেন জার্নালিজম ব্যাংক পুঁজিবাজার বিমা বাজার অন্যান্য ট্রান্সজেন্ডার নারী পুরুষ নির্বাচন রেস অন্যান্য স্বপ্ন বাজেট আরব বিশ্ব পরিবেশ কী-কেন ১৫ আগস্ট আফগানিস্তান বিশ্লেষণ ইন্টারভিউ মুজিব শতবর্ষ ভিডিও ক্রিকেট প্রবাসী দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকা ইউরোপ সিনেমা নাটক মিউজিক শোবিজ অন্যান্য ক্যাম্পাস পরীক্ষা শিক্ষক গবেষণা অন্যান্য কোভিড ১৯ শারীরিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য যৌনতা-প্রজনন অন্যান্য উদ্ভাবন আফ্রিকা ফুটবল ভাষান্তর অন্যান্য ব্লকচেইন অন্যান্য পডকাস্ট বাংলা কনভার্টার নামাজের সময়সূচি আমাদের সম্পর্কে যোগাযোগ প্রাইভেসি পলিসি

অর্থ-বাণিজ্য
কর্মসংস্থানে ২ হাজার ১২৫ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক
google_news print-icon

কর্মসংস্থানে ২ হাজার ১২৫ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক

কর্মসংস্থানে-২-হাজার-১২৫-কোটি-টাকা-ঋণ-দিচ্ছে-বিশ্বব্যাংক
৫ বছর গ্রেসসহ ৩০ বছরে স্বল্প সুদে এই ঋণ পরিশোধ করতে হবে বাংলাদেশ সরকারকে। করোনার সংক্রমণ শুরুর পর এক বছরে চলমান কর্মসূচির আওতায় বাংলাদেশকে এ নিয়ে মোট ৭৫ কোটি ডলার ঋণ দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। এরই মধ্যে দুই কিস্তির টাকা ছাড় করেছে সংস্থাটি।

করোনা মহামারির প্রাদুর্ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত অর্থনীতি পুনরুদ্ধার ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে বাংলাদেশকে ২৫ কোটি ডলার সমপরিমাণ ২ হাজার ১২৫ কোটি টাকা ঋণ দেবে ওয়াশিংটনভিত্তিক বহুজাতিক ঋণদানকারি সংস্থা বিশ্বব্যাংক।

সংস্থার বোর্ড সভায় এ ঋণ প্রস্তাবের অনুমোদন দেয়া হয়। শিগগিরই এ বিষয়ে দুই পক্ষের চুক্তি সই হবে।

শনিবার বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে।

চলমান ‘উন্নয়ন নীতি ও কর্মসংস্থান কর্মসূচির’ আওতায় এই অর্থ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক, যার মাধ্যমে করোনায় অভিঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত তরুণ, নারীসহ ঝুঁকিতে থাকা জনগোষ্ঠীর মানসম্মত কাজের সুযোগ সৃষ্টি করা হবে।

৫ বছর গ্রেস পিরিয়ডসহ ৩০ বছরে স্বল্প সুদে এই ঋণ পরিশোধ করতে হবে বাংলাদেশ সরকারকে। করোনার সংক্রমণ শুরুর পর গত এক বছরে চলমান কর্মসূচির আওতায় বাংলাদেশকে এ নিয়ে মোট ৭৫ কোটি ডলার ঋণ দিয়েছে বাংলাদেশের উন্নয়ন সহযোগীর সবচেয়ে বড় অংশীদার বিশ্বব্যাংক। এরই মধ্যে দুই কিস্তির টাকা ছাড় করেছে সংস্থাটি।

বিশ্বব্যাংক ঢাকা অফিসের কান্ট্রি ডিরেক্টর মার্সি টেম্বোন বলেন, ‘বাংলাদেশের উন্নয়নের মূল লক্ষ্য হচ্ছে কাজের সুযোগ সৃষ্টি করা। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দেশটির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি যথেষ্ট শক্তিশালী হলেও কমে গেছে কর্মসংস্থানের গতি, বিশেষ করে উৎপাদনশীল খাতের। কভিড-১৯ এর কারণে ঝুঁকি আরও বেড়ে গেছে। এর অভিঘাত বেশি পড়েছে গরিব ও নারীদের ওপর।

বিশ্বব্যাংক বলেছে, করোনার কারণে বাংলাদেশে অনেক লোক চাকরিচ্যুত হয়েছে। কাজ হারিয়েছে শ্রমিকরা। অনানুষ্ঠানিক খাতের অসংখ্য ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়েছে।

এই অর্থ ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠানকে দেয়া হবে, যাতে শ্রমিকরা তাদের কাজ ফিরে পান। ফলে তাদের আয়-রোজগারের পথ তৈরি হবে এবং দ্রুত পুনরুদ্ধার হবে অর্থনীতি।

চলমান কর্মসূচির আওতায় প্রায় ৫০ লাখ লোকের চাকরি সুরক্ষা হবে বলে আশা প্রকাশ করেছে বিশ্বব্যাংক। এ ছাড়া দেশটির ব্যবসা–বাণিজ্যে গতি বাড়াবে, খরচ কমাবে ও শ্রম বাজার চাঙা করবে বলে মনে করে সংস্থাটি।

মন্তব্য

আরও পড়ুন

অর্থ-বাণিজ্য
The chief adviser to visit the mirror

‘আয়নাঘর’ পরিদর্শনে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

‘আয়নাঘর’ পরিদর্শনে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: পিআইডি
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস যত দ্রুত সম্ভব ‌‘আয়নাঘর’ পরিদর্শনে যাবেন।

ওই সময় দেশি-বিদেশি গণমাধ্যমকর্মীরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে থাকবেন।

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।

এতে রমজানে দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রাখার লক্ষ্যে টিসিবির মাধ্যমে পণ্য বিক্রয় কার্যক্রম এবং ব্যাপক হারে আমদানি ও সুষ্ঠু সরবরাহ নিশ্চিত করতে গৃহীত পদক্ষেপ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।

সভায় রমজানে লোডশেডিং না রাখা এবং বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক রাখার বিষয়ে আলোচনা হয়।

আরও পড়ুন:
এলডিসি থেকে উত্তরণে বাণিজ্য সুবিধা রোডম্যাপ বাস্তবায়ন জরুরি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
জগন্নাথ হলে সরস্বতী পূজামণ্ডপ পরিদর্শন দুই উপদেষ্টার
তিতুমীর কলেজ শিক্ষার্থীদের ধৈর্য ধরার আহ্বান উপদেষ্টা নাহিদের
ভারতের সঙ্গে সব অসম চুক্তি নিয়ে আলোচনা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রেলকর্মীদের যৌক্তিক দাবি বিবেচনা করা হবে: অর্থ উপদেষ্টা

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
DB Hefazat Actress Shawn

ডিবি হেফাজতে অভিনেত্রী শাওন

ডিবি হেফাজতে অভিনেত্রী শাওন অভিনেত্রী ও নির্মাতা মেহের আফরোজ শাওন। ছবি: ইউএনবি
রাজধানীর ধানমন্ডির বাসা থেকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তাকে হেফাজতে নেওয়া হয়।

অভিনেত্রী ও নির্মাতা মেহের আফরোজ শাওনকে হেফাজতে নিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)।

রাজধানীর ধানমন্ডির বাসা থেকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তাকে হেফাজতে নেওয়া হয়।

রাত সাড়ে ৮টার দিকে ডিএমপি ডিবির যুগ্ম কমিশনার তালেবুর রহমান ইউএনবিকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, মেহের আফরোজ শাওনকে তার নিজ বাসা থেকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডিবি কার্যালয়ে আনা হয়েছে। রাষ্ট্রবিরোধী মন্তব্য করার কারণে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।

সম্প্রতি শাওনের রাজনৈতিক অবস্থান ও কিছু মন্তব্যকে কেন্দ্র করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন মহলে আলোচনা-সমালোচনা হয়। এরই মধ্যে আজ তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হেফাজতে নিল ডিবি।

আরও পড়ুন:
এডিবির নতুন প্রেসিডেন্ট মাসাতো কান্ডা
অভিনেত্রী আফরোজা মারা গেছেন
ডিবি হারুনের ‘ক্যাশিয়ার’ মোকাররম ফতুল্লায় গ্রেপ্তার
‘আয়না ঘর’ ও ‘ভাতের হোটেল’ সংস্কৃতির অবসানে ডিবি প্রধানের অঙ্গীকার
শিল্পকলা একাডেমির পরিচালক পদ থেকে অভিনেত্রী জ্যোতিকে অব্যাহতি

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Dhanmondi No 12 is a statement of the interim government with the vandalism fire

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ভাঙচুর, আগুন নিয়ে সরকারের বিবৃতি

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ভাঙচুর, আগুন নিয়ে সরকারের বিবৃতি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের পর ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরের বাড়িটি। ছবি: ইউএনবি
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে ভাঙচুরের ঘটনা অনভিপ্রেত ও অনাকাঙ্ক্ষিত। পলাতক অবস্থায় ভারতে বসে জুলাই অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে শেখ হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্যের কারণে জনমনে গভীর ক্রোধের সৃষ্টি হয়েছে যার বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। গত ছয় মাসে ৩২ নম্বর বাড়িটিতে কোনো ধরনের আক্রমণ, ধংসযজ্ঞ হয়নি। গতকাল রাতে এটি ঘটেছে পলাতক শেখ হাসিনার বক্তব্য ঘিরে, যার দুটো অংশ আছে।’

রাজধানীর ধানমন্ডিতে শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক বাড়িতে ভাঙচুর, আগুন ও লুটপাটের ঘটনায় বিবৃতি দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।

এতে বলা হয়, ‘ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে ভাঙচুরের ঘটনা অনভিপ্রেত ও অনাকাঙ্ক্ষিত। পলাতক অবস্থায় ভারতে বসে জুলাই অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে শেখ হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্যের কারণে জনমনে গভীর ক্রোধের সৃষ্টি হয়েছে যার বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে।

‘গত ছয় মাসে ৩২ নম্বর বাড়িটিতে কোনো ধরনের আক্রমণ, ধংসযজ্ঞ হয়নি। গতকাল রাতে এটি ঘটেছে পলাতক শেখ হাসিনার বক্তব্য ঘিরে, যার দুটো অংশ আছে।’

বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, ‘একটা অংশ হলো জুলাই গণঅভ্যুত্থানে যারা আত্মদান করেছেন, শেখ হাসিনা তাদেরকে অপমান করেছেন, অবমাননা করেছেন। শহিদের মৃত্যু সম্পর্কিত অবান্তর, আজগুবি ও বিদ্বেষমূলক কথা বলে পলাতক শেখ হাসিনা জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে অবজ্ঞা করেছেন ও অশ্রদ্ধা জানিয়েছেন।

‘দ্বিতীয়ত, শেখ হাসিনা দুর্নীতি, সন্ত্রাস ও অমানবিক প্রক্রিয়ায় নিপীড়ন চালিয়ে ক্ষমতায় থাকাকালীন যে সুরে কথা বলতেন, গণঅভ্যুত্থানের মুখে পালিয়ে যাওয়ার পরেও তিনি একই হুমকি-ধামকির সুরে জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে, গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া প্রতিটি মানুষের বিরুদ্ধে কথা বলে চলেছেন, হুমকি-ধামকি দিচ্ছেন। শেখ হাসিনা দেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির হুমকি দিয়েছেন।’

বিবৃতিতে বলা হয়, ‘মানুষের মনে জুলাই গণহত্যা নিয়ে যে ক্ষত রয়েছে, সে ক্ষতে শেখ হাসিনা একের পর এক আঘাত করে চলছেন। তার এই সহিংস আচরণের প্রতিক্রিয়া হিসেবে ৩২ নম্বরের বাড়ি ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে।

‘অন্তর্বর্তী সরকার দেশ ও জনগণের জানমালের রক্ষায় সর্বোচ্চ সতর্ক আছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বাত্মকভাবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার যথাযথ চেষ্টা করছে।’

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘মানবতাবিরোধী অপরাধে একজন ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি শেখ হাসিনা বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকলে এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি এড়ানো সম্ভব। সরকার আশা করে, ভারত যেন তার ভূখণ্ডকে বাংলাদেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করে এমন কাজে ব্যবহৃত হতে না দেয় এবং শেখ হাসিনাকে বক্তব্য দেওয়ার সুযোগ না দেয়। অন্তর্বর্তী সরকার ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি চায় না।

‘জুলাই হত্যাকাণ্ডে যারা জড়িত ছিল তাদের বিচারকাজ পুরোদমে এগিয়ে চলছে। এই বিচার নিশ্চিত করে গণহত্যাকারীদের উপযুক্ত শাস্তি দিতে অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। উসকানিমূলক কর্মকাণ্ডে যারা জড়িত, তাদের বিরুদ্ধে কী কী আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া যায়, তা সরকার খতিয়ে দেখবে।’

আরও পড়ুন:
‘সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে ঢালাও হত্যা মামলা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতিশ্রুতির লঙ্ঘন’
নোয়াখালীতে ওবায়দুল কাদেরের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
লালমনিরহাটে দুই এমপিসহ শতাধিক আ.লীগ নেতার বাড়ি ভাঙচুর আগুন, ৬ মরদেহ উদ্ধার
মাদারীপুরে শাজাহান খান ও বাহাউদ্দিন নাছিমের বাসভবনসহ ১০ স্থাপনায় আগুন
হবিগঞ্জে পুলিশের গুলিতে নিহত ৬, থানায় আগুন

মন্তব্য

জমিদার বাড়িতে ডাকাত আতঙ্ক

জমিদার বাড়িতে ডাকাত আতঙ্ক কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর উপজেলার গাঙ্গাটিয়া জমিদার বাড়ি। ছবি: নিউজবাংলা
গত ২ ফেব্রুয়ারি রাতে বাড়িটিতে অজ্ঞাত কয়েকজন মুখোশধারী হানা দেয়। বাড়ির সিসিটিভি ফুটেজে চারজনকে দেখা যায়।

কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর উপজেলার গাঙ্গাটিয়া জমিদার বাড়িতে ডাকাত আতঙ্ক বিরাজ করছে।

অজ্ঞাত মুখোশধারীরা গত রবিবার রাতের বেলায় জমিদার বাড়ির পুরোহিতকে ধরে নিয়ে জঙ্গলে বেঁধে রাখে। টাকা-পয়সা এবং জমিদারেরও খোঁজ করে তারা।

এমন পরিস্থিতিতে ডাকাত আতঙ্কে রয়েছেন বাড়ির লোকজন।

মুখোশধারীরা ঘণ্টা তিনেক ধরে বাড়িটির বিভিন্ন কক্ষ ও আশপাশে তল্লাশি চালানোর কয়েকটি সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ এসেছে এ প্রতিবেদকের হাতে।

এতে দেখা যায়, রবিবার রাত ১০টা ৩৮ মিনিটে জমিদার বাড়ির পুরোহিত বাদল ভট্টাচার্য ও তার স্ত্রী নেলী চক্রবর্তী ঘর থেকে বের হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই প্রথমে দুজন মুখোশধারী ধরে জঙ্গলে নিয়ে যায়। সেখানে গাছের সঙ্গে পুরোহিতকে বেঁধে ফেলে।

জমিদার বাড়ির পুরোহিত বাদল ভট্টাচার্য বলেন, ‘রাতে ঘুমানোর আগে স্ত্রীকে নিয়ে বের হয়েছিলাম। এর মধ্যেই দুজন মুখোশধারী আমাদেরকে ধরে বাড়ির পাশে জঙ্গলে নিয়ে গাছের সাথে বেঁধে রাখে। এ সময় মুখোশধারীরা জমিদার কোন ঘরে জানতে চায়। সিন্দুকের খোঁজও চায় তারা।

‘বাড়ির তিন তলায় ওঠার চেষ্টাও করে। ঘণ্টা তিনেক ধরে বাড়িটির বিভিন্ন কক্ষ ও আশেপাশে তল্লাশি চালায়।’

বাড়ির কেয়ারটেকার স্বপন সাহা বলেন, ‘দীর্ঘদিন যাবত জমিদার বাড়িতে চাকরি করছি। দেশের বিভিন্ন জায়গার লোকজন এখানে ঘুরতে আসেন। পুরো বাড়ি তাদের ঘুরে দেখানোর পাশাপাশি বিভিন্নভাবে তাদের সহযোগিতা করি।

‘কিন্তু অতীতে এমন ঘটনা কখনও ঘটেনি। এই ঘটনার পর থেকে বাড়ির লোকজন আতঙ্কের মধ্যে রয়েছে।’

কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের গাঙ্গাটিয়া জমিদার বাড়িটিতে জমিদারের একমাত্র শেষ বংশধর মানবেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী চৌধুরী বসবাস করছেন। নিঃসন্তান ব্যক্তিটির স্ত্রী কিছুদিন আগে লোকান্তরিত হন। বাড়িটিতে বর্তমানে তিনি ছাড়া কয়েকজন কর্মচারী ও পুরোহিত অবস্থান করছেন।

গত ২ ফেব্রুয়ারি রাতে বাড়িটিতে অজ্ঞাত কয়েকজন মুখোশধারী হানা দেয়। বাড়ির সিসিটিভি ফুটেজে চারজনকে দেখা যায়।

বাড়ির মালিক মানবেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী চৌধুরী বলেন, ‘মুখোশধারীরা হয়তো ধনদৌলত নিতে কিংবা আটকে রেখে টাকা-পয়সা দাবি করতে চেয়েছিল। তবে বাড়ির লোকজন সজাগ হয়ে যাওয়ার মুখোশধারীরা সেটা করতে পারেনি।’

জানতে চাইলে হোসেনপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মারুফ হোসেন বলেন, ‘ঘটনাটি শুনে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

আরও পড়ুন:
তাড়াইলে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে একজন নিহত: পুলিশ
নোয়াখালীর বয়ারচরে ডাকাতদলের তাণ্ডব, আটজনকে কুপিয়ে জখম
বৈধ কাগজপত্র থাকার পরও জমিতে ঢুকতে না দেওয়ার অভিযোগ বীর মুক্তিযোদ্ধার
প্যারোলে মেলেনি মুক্তি, বাবার জানাজায় অংশ নিতে পারেননি স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান
জামালপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গণপিটুনিতে নিহত ১, আটক ২

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Obaidul Quaders house in Noakhali is vandalized

নোয়াখালীতে ওবায়দুল কাদেরের বাড়িতে ভাঙচুর

নোয়াখালীতে ওবায়দুল কাদেরের বাড়িতে ভাঙচুর বিক্ষুব্ধদের কাউকে বাড়ির ছাদ, বাড়ির ভেতর, আবার কাউকে বাড়ির সামনে অবস্থান করতে দেখা যায়। তাদের ‘কাউয়া’ ‘কাউয়া’সহ বিভিন্ন স্লোগান দিতে দেখা যায়। ছবি: সংগৃহীত
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বাড়িতে ওবায়দুল কাদেরের নিজস্ব কোনো ঘর নেই। যেটি আছে, সেটি তার ছোট ভাই বসুরহাট পৌরসভার সাবেক মেয়র কাদের মির্জার।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সাবেক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের গ্রামের বাড়িতে ভাঙচুর করেছেন বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা।

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার বসুরহাট পৌরসভার এক নম্বর ওয়ার্ডের বড় রাজাপুর গ্রামের মিয়া বাড়িতে বৃহস্পতিবার দুপুর একটার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

এর আগে সকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল যে, বেলা ১১টায় হামলা করা হবে। এতে লেখা হয়, ‘নোয়াখালীর বিপ্লবীরা, বুলডোজার নিয়ে প্রস্তুত থাকুন। মার্চ টু কাউয়া কাদেরের বাড়ি! আজ বেলা ১১টা।’

সকাল থেকে সাংবাদিকরা বাড়ির সামনে অবস্থান করেন। বিভিন্ন স্থান থেকে উৎসুক লোকজন বাড়িটি দেখতে আসেন।

ওই সময় বিক্ষুব্ধদের কাউকে বাড়ির ছাদ, বাড়ির ভেতর, আবার কাউকে বাড়ির সামনে অবস্থান করতে দেখা যায়। তাদের ‘কাউয়া’ ‘কাউয়া’সহ বিভিন্ন স্লোগান দিতে দেখা যায়।

তারা বাড়ির বিভিন্ন আসবাবপত্র, ছাদের রেলিং ও সামনে থাকা পোড়া একটা গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেন।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বাড়িতে ওবায়দুল কাদেরের নিজস্ব কোনো ঘর নেই। যেটি আছে, সেটি তার ছোট ভাই বসুরহাট পৌরসভার সাবেক মেয়র কাদের মির্জার।

বিক্ষুব্ধ ছাত্রদের একজন বলেন, ‌“সারা দেশে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা ও উসকানিমূলক বক্তব্যের জন্য দায়ী আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ সেই ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ ঘটছে। সবাই ‘কাউয়া’, ‘কাউয়া’ স্লোগান দিচ্ছে।”

এ বিষয়ে জানতে কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গাজী মো. ফৌজুল আজিমকে কল করে পাওয়া যায়নি।

এর আগে গত বছরের ৫ আগস্ট বিকেলে একই বাড়িতে হামলা করে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা। ওই সময় বাড়ির পাঁচটি ঘরে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়।

আরও পড়ুন:
দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার চান জিএম কাদের
গ্রেপ্তারের পর হাসপাতালে সাবেক ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
নোয়াখালীর বয়ারচরে ডাকাতদলের তাণ্ডব, আটজনকে কুপিয়ে জখম
জমি রেজিস্ট্রি করতে এসে ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার
নোয়াখালী বিভাগ বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Five lives in the murder case of Naogaon

নওগাঁয় হত্যা মামলায় পাঁচজনের যাবজ্জীবন

নওগাঁয় হত্যা মামলায় পাঁচজনের যাবজ্জীবন আদালত আসামিদের ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে ছয় মাসের বিনাশ্রম ও ছয় মাসের সশ্রম কারাদণ্ড দেন। ছবি: নিউজবাংলা
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সৈকত ইলিয়াস কবির জানান, ঘটনার দিনই ভুক্তভোগীর স্ত্রী শাহনাজ বেগম বাদী হয়ে থানায় হত্যা মামলা করলে পুলিশ এ ঘটনার তদন্ত করে ১৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয়। পরে সিআইডি আবার তদন্ত করে ১৯ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয় আদালতে।

নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলায় ফজলুর রহমান নামের এক ব্যক্তিকে হত্যার দায়ে পাঁচ আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

আদালত তাদের ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে ছয় মাসের বিনাশ্রম ও ছয় মাসের সশ্রম কারাদণ্ড দেন।

এ মামলায় আরও ১১ আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে।

অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক ফেরদৌস ওয়াহিদ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে এ রায় দেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সৈকত ইলিয়াস কবির।

ভুক্তভোগী ফজলুর রহমান রাইগাঁ গ্রামের প্রয়াত ইউনুস আলীর ছেলে।

যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন রাইগাঁ গ্রামের শহীদুল ইসলাম (৫০), আবদুস সালাম (৬০), আবুল কালাম আজাদ (৫৫), আশরাফ (৪৫) ও আতুরা গ্রামের ইব্রাহিম (৬০)।

আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০০৭ সালের ২৪ এপ্রিল দুপুরে মহাদেবপুর উপজেলার রাইগাঁ গ্রামে আবদুস সাত্তারের জমির পাশে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ১৮ থেকে ২০ জন ফজলুর রহমানকে এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এতে ঘটনাস্থলে মৃত্যু হয় তার।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সৈকত ইলিয়াস কবির জানান, ঘটনার দিনই ভুক্তভোগীর স্ত্রী শাহনাজ বেগম বাদী হয়ে থানায় হত্যা মামলা করলে পুলিশ এ ঘটনার তদন্ত করে ১৭ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয়। পরে সিআইডি আবার তদন্ত করে ১৯ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয় আদালতে।

তিনি আরও জানান, দীর্ঘদিন ধরে চলা এ মামলার ২২ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে ১৯ আসামির মধ্যে পাঁচজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন বিচারক। বাকি ১১ আসামিকে খালাস দেওয়া হয়। আর তিন আসামি রায়ের আগেই মারা যায়।

আরও পড়ুন:
নওগাঁয় ধর্মঘটে বন্ধ পেট্রল পাম্প: কী বলছেন ভুক্তভোগীরা
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলা: ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত ৯ জনসহ ৪৭ আসামি খালাস
ঢাকা থেকে নিখোঁজ স্কুলছাত্রী নওগাঁয় উদ্ধার
মেলা থেকে বাড়ি ফেরার পথে প্রাণ গেল তিন বন্ধুর
গলা কেটে হত্যা: দাফন-কাফনে সহযোগিতা করেও হলো না রক্ষা

মন্তব্য

অর্থ-বাণিজ্য
Printed newspapers do not read 5 radio
বিবিএসের জরিপ

মুদ্রিত সংবাদপত্র পড়েন না ৭৩%, রেডিও শোনেন না ৯৪% মানুষ

মুদ্রিত সংবাদপত্র পড়েন না ৭৩%, রেডিও শোনেন না ৯৪% মানুষ দেশের মুদ্রিত কিছু সংবাদপত্র। ফাইল ছবি
জরিপ প্রতিবেদনে বলা হয়, খবরের বাহন হিসেবে প্রচলিত গণমাধ্যমের চেয়ে মোবাইল সেটের ওপর মানুষের নির্ভরতা বেশি।

গণমাধ্যম ব্যবহার নিয়ে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর জরিপে দেখা গেছে, এ দেশের ৭৩ শতাংশ মানুষ মুদ্রিত সংবাদপত্র পড়েন না। আর ৯৪ শতাংশ মানুষ শোনেন না রেডিও।

জরিপ প্রতিবেদনে বলা হয়, খবরের বাহন হিসেবে প্রচলিত গণমাধ্যমের চেয়ে মোবাইল সেটের ওপর মানুষের নির্ভরতা বেশি। সামগ্রিকভাবে গণমাধ্যমের ওপর মানুষ আস্থা হারাননি, তবে রাজনৈতিক, সরকারি ও প্রভাবশালীদের হস্তক্ষেপকে বস্তুনিষ্ঠ খবর প্রকাশের ক্ষেত্রে বড় অন্তরায় হিসেবে দেখছেন তারা।

জরিপে দেখা যায়, মানুষ মুদ্রিত খবরের কাগজ কম পড়লেও অনলাইন সংস্করণ পড়ছেন মোবাইলে। জাতীয় দুর্যোগ বা সংকটে তথ্য খোঁজার জন্য এখনও মানুষ চোখ রাখেন টেলিভিশনের পর্দায়। তবে তথ্য সংগ্রহের মাধ্যম হিসেবে রেডিওর প্রাসঙ্গিকতা তলানিতে।

জরিপে গণমাধ্যমকে স্বাধীন, পক্ষপাতহীন, সরকারি ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত দেখার আকাঙ্ক্ষা ব্যক্ত করেন অংশগ্রহণকারীরা। তবে বেশির ভাগ উত্তরদাতাই মনে করেন বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতার সরকারের নিয়ন্ত্রণে থাকা উচিত।

গণমাধ্যমবিষয়ক জাতীয় এ জনমত জরিপে অংশগ্রহণকারীদের ৭৩ শতাংশ জানিয়েছেন, তারা মুদ্রিত সংবাদপত্র পড়েন না। কারণ হিসেবে ৪৬ শতাংশ অংশগ্রহণকারী জানান, খবরের কাগজ পড়ার প্রয়োজন মনে করেন না তারা। টেলিভিশনের ক্ষেত্রে এ হার ৫৩ শতাংশের বেশি।

জরিপে অংশ নেওয়া ৬৫ ভাগ মানুষ জানিয়েছেন, তারা টেলিভিশন দেখেন।

পরিসংখ্যানে রেডিওর অবস্থা বেশি নাজুক। ৯৪ শতাংশ জানিয়েছেন, তারা রেডিও শোনেন না। তাদের ৫৪ শতাংশ বলেছেন, তারা রেডিও শোনার প্রয়োজন মনে করেন না। প্রায় ৩৫ শতাংশ অংশগ্রহণকারী রেডিও সেটের অপ্রাপ্যতার কথা উল্লেখ করেছেন।

এ বছরের পয়লা জানুয়ারি থেকে সাত জানুয়ারি দেশের ৬৪ জেলায় ৪৫ হাজার খানা (হাউজহোল্ড) থেকে ১০ বছরের বেশি বয়সের সদস্য থেকে উত্তর সংগ্রহ করা হয়েছে। এর মাধ্যমে গণমাধ্যমের বিস্তার, মানুষের সংবাদ গ্রহণের অভ্যাসের পরিবর্তন, গণমাধ্যমের ওপর মানুষের আস্থা, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ইত্যাদি বিষয় প্রতিফলিত হয়েছে।

এতে দেখা যায়, মুদ্রিত খবরের কাগজ না পড়লেও ৫৯ শতাংশ উত্তরদাতা মোবাইল ফোনে অনলাইন সংস্করণ দেখেন। কম্পিউটার, ল্যাপটপ বা ট্যাবে পত্রিকার অনলাইন সংস্করণ দেখেন বলে জানিয়েছেন আড়াই শতাংশ উত্তরদাতা।

সামগ্রিকভাবে ৮৮ শতাংশ উত্তরদাতা জানান, তারা গণমাধ্যমের জন্য মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন। এ ক্ষেত্রে কম্পিউটার ব্যবহারের হার সাত শতাংশ।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোর মধ্যে খবরের জন্য ৩১ শতাংশ উত্তরদাতার আস্থা রয়েছে ফেসবুকে। এরপর ইউটিউবে ১৬.৫ শতাংশ।

কোনো কিছু শেখা বা জ্ঞানার্জনের জন্য প্রচলিত গণমাধ্যমের চেয়ে শিক্ষকের ওপরই ভরসা বেশি। এ ক্ষেত্রে ৪২ শতাংশ উত্তরদাতার কাছে শিক্ষকরাই সর্বাধিক বিশ্বাসযোগ্য।

আরও পড়ুন:
বিটিভির সংবাদ পাঠক সালেহ আকরাম মারা গেছেন
জুলাই আন্দোলনে চোখে আঘাতপ্রাপ্তদের বেশির ভাগ মানসিক অসুস্থতায় ভুগছেন
ভারতীয় মিডিয়ায় ইসকনের ওপর হামলার খবর ভুয়া: সিএ প্রেস উইং
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ ও প্রতিবেদকের বক্তব্য
পাকিস্তানকে পছন্দ ৫৯ শতাংশ বাংলাদেশির, ভারতকে ৫৩.৬

মন্তব্য

p
উপরে