গত ১০ নভেম্বর টেস্ট অঙ্গনে ২০ বছর পূর্ণ করে বাংলাদেশ। অভিষেক টেস্টে বাংলাদেশের একাদশে ছিলেন বাঁহাতি স্পিনার মোহাম্মদ রফিক। সময়ের সঙ্গে রফিক হয়ে উঠেছেন কিংবদন্তি। বাংলাদেশের প্রথম বোলার হিসেবে টেস্টে নেন ১০০ উইকেট।
রফিকের মতে, বাংলাদেশ টেস্টে আটকে আছে সেই ২০ বছর আগের জায়গাতেই। নিউজবাংলার ক্রিকেট শো ‘ক্রিকটক উইথ আতহার’ এর অতিথি হিসেবে এমনটিই বলেন রফিক।
‘এই ২০ বছরে কিন্তু আমরা ওই রকম উন্নতি করিনি। ২০ বছর আগে যেভাবে টেস্ট ক্রিকেটের জন্ম হয়েছিলো বাংলাদেশে, আমরা সেই পর্যায়েই আছি। হতে পারে জিতেছেন আপনি। ২০ বছরে ৭৩০০টা দিন। আমরা কয়টা টেস্ট খেলেছি? এখানে অনেক পিছিয়ে আছি। আমাদের দরকার টেস্ট জেতা। এবং টেস্ট জিতলে আমরা ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি আরও বেশি খেলার সুযোগ পাব। দুঃখের বিষয়, আমরা র্যাংকিংয়ে পাঁচ-ছয়ে থাকতে পারি না’, বলেন রফিক।
এর পেছনে কারণ হিসেবে রফিক উল্লেখ করে দেশের বাইরে টেস্ট কম খেলাটা। তিনি বলেন, ‘আমরা ঘরের মাঠে বেশি ম্যাচ খেলি। দেশের বাইরের ফলাফলগুলো দেখেন যে কেমনে আছে। আমরা দেশে খুবই চাঙা থাকি। কারণ এসব মাঠ, উইকেট আমাদের চেনা। কিন্তু বিদেশে উইকেট ওদের সুবিধামত বানায়। কারণ তারা জানে এশিয়ান ব্যাটসম্যানরা বাউন্সি উইকেটে খেলতে পারে না। আমরা ওখানে অনেক পিছিয়ে আছি।’
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ৭৭ রানে জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। এর মাধ্যমে সিরিজ জয় নিশ্চিত করল টাইগাররা।
আরও আসছে...
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ২০০৭ বিশ্বকাপে ২০ বলে ফিফটি করেছিলেন আশরাফুল। ১৫ বছর পর সে রেকর্ড ভেঙেছেন লিটন দাস।
চট্টগ্রামে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে মাত্র ১৮ বলে ৫০ তুলে নিয়েছেন ডানহাতি এ ব্যাটসম্যান। ৫ চার ও ৩ ছক্কায় তার এই ঝড় ভেঙে দিয়েছে মোহাম্মদ আশরাফুলের রেকর্ড।
১৭ ওভারে নেমে আসা ম্যাচে পাওয়ার প্লেও এক ওভার কমে এসেছিল। প্রথম কোনো চার ছয় মারেননি লিটন ও রনি তালুকদার। কিন্তু একটু পরই সেটা পুষিয়ে দিয়েছেন দুজন।
পরের ওভারে একটি করে চার মেরেছেন দুজন। তার পরের ওভারে একটি করে চার ছক্কায় এসেছে ১৬ রান। তিন ওভার শেষে বাংলাদেশের রান ছিল ৩৭। ৭ বলে তখন লিটনের রান ১৬।
মার্ক অ্যাডেইরের পরের ওভারের প্রথম বলেই পরের দুই বলে দুটি চার মারেন লিটন। দ্বিতীয় চারে বাংলাদেশের রান ৫০ পেরিয়েছে। টি-টোয়েন্টি ইতিহাসে এত দ্রুত (৫১) কখনো ৫০ পেরোয়নি বাংলাদেশ। পরের ওভারে হ্যান্ডকেও একই স্বাদ উপহার দিলেন লিটন। এবার চার, চার, ছক্কা!
ওভারের তৃতীয় বল শেষে ১৫ বলে ৪৬ রান লিটনের। পরের তিন বলে চার রান তুলে মোহাম্মদ আশরাফুলের রেকর্ড নিজের করে করে নেন তিনি।
আরও পড়ুন:বৃষ্টিবিঘ্নিত ম্যাচে প্রথম টি-টোয়ন্টিতে ২২ রানে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়েছে বাংলাদেশ।
চট্টগ্রামে জহুর আহমেদ স্টেডিয়ামে সোমবার চার বল বাকি থাকতেই থামে বাংলাদেশের ইনিংস। গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি শুরুর আগে ১৯.২ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে বংলাদেশ করে ২০৭ রান।
এই সংগ্রহের পর ডিএলএস মেথডে আয়ারল্যান্ডের জন্য নতুন লক্ষ্য ঠিক করা হয় ৮ ওভারে ১০৪ রান। তবে শেষ পর্যন্ত পারেনি তারা। ৫ উইকেটে আয়ারল্যান্ড করে ৮১ রান।
শুরুতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানায় আয়ারল্যান্ড। আমন্ত্রণ লুফে নিয়ে মাঠে নামে দুই ওপেনার লিটন দাস ও রনি তালুকদার। পাওয়ার প্লেতে বাংলাদেশের রেকর্ড ৮১ রান তুলেছেন দুজন।
শুরুর সে ঝড় পরে স্তিমিত হয়ে গিয়েছিল একটু। অষ্টম ওভারে লিটন আউট হয়ে যান ৪৭ রানে। ২৩ বলে ৪টি চার ও ৩টি ছক্কা মারা লিটনের বিদায়ের পর নাজমুল হোসেন শান্ত একটু ধীরগতিতে এগিয়েছেন।
রনি অবশ্য ২৪ বলে ফিফটি পেয়ে গেছেন। পরে ১৪তম ওভারে দলকে ১৫৪ রানে রেখে ফিরেছেন তিনিও। ৩৮ বলে ৭ চার ও ৩ ছক্কায় ৬৭ রান করা রনি ফেরার পর বাংলাদেশ ইনিংসের গতি হারিয়েছে।
শামীম পাটোয়ারী (৩০) ও সাকিব আল হাসানের (২০*) ছোট ইনিংস দুই শ পার করিয়ে দেয়। বৃষ্টি শুরু হয় ১৯ ওভার ২ বলে ২০৭ রান তোলার পর। নির্দিষ্ট সময়ে খেলা শুরু না হওয়ায় ওখানেই শেষ হয় বাংলাদেশের ইনিংস।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ২০১৮ সালে টি-টোয়েন্টিতে করা বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্কোর ২১৫ রান বা ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে করা ২১১-এর দুটিরই স্কোর ছুঁই ছুঁই করেও অল্পের জন্য কোনোটিই ছাড়াতে পারল না টাইগররা।
দেড় ঘণ্টার বৃষ্টিতে বদলে যায় সব হিসাব। আবার ম্যাচ শুরু হয় বিকেল ৫টা ৪০ মিনিটে।
আরও পড়ুন:বৃষ্টিতে চার বল বাকি থাকতেই থেমেছে বাংলাদেশের ইনিংস। ১৯.২ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে প্রথম টি-টোয়ন্টিতে বংলাদেশ করেছে ২০৭ রান।
চট্টগ্রামে জহুর আহমেদ স্টেডিয়ামে সোমবার বাংলাদেশের এই সংগ্রহের পর আয়ারল্যান্ডের জন্য নতুন লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছে ৮ ওভারে ১০৪ রান।
শুরুতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানায় আয়ারল্যান্ড। আমন্ত্রণ লুফে নিয়ে মাঠে নামে দুই ওপেনার লিটন দাস ও রনি তালুকদার। পাওয়ার প্লেতে বাংলাদেশের রেকর্ড ৮১ রান তুলেছেন দুজন।
শুরুর সে ঝড় পরে স্তিমিত হয়ে গিয়েছিল একটু। অষ্টম ওভারে লিটন আউট হয়ে যান ৪৭ রানে। ২৩ বলে ৪টি চার ও ৩টি ছক্কা মারা লিটনের বিদায়ের পর নাজমুল হোসেন শান্ত একটু ধীরগতিতে এগিয়েছেন।
রনি অবশ্য ২৪ বলে ফিফটি পেয়ে গেছেন। পরে ১৪তম ওভারে দলকে ১৫৪ রানে রেখে ফিরেছেন তিনিও। ৩৮ বলে ৭ চার ও ৩ ছক্কায় ৬৭ রান করা রনি ফেরার পর বাংলাদেশ ইনিংসের গতি হারিয়েছে।
শামীম পাটোয়ারী (৩০) ও সাকিব আল হাসানের (২০*) ছোট ইনিংস দুই শ পার করিয়ে দেয়। বৃষ্টি শুরু হয় ১৯ ওভার ২ বলে ২০৭ রান তোলার পর। নির্দিষ্ট সময়ে খেলা শুরু না হওয়ায় ওখানেই শেষ হয় বাংলাদেশের ইনিংস।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ২০১৮ সালে টি-টোয়েন্টিতে করা বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্কোর ২১৫ রান বা ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে করা ২১১-এর দুটিরই স্কোর ছুঁই ছুঁই করেও অল্পের জন্য কোনোটিই ছাড়াতে পারল না টাইগররা।
আরও পড়ুন:
গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিতে চার বল বাকি থাকতেই থেমেছে বাংলাদেশের ইনিংস।
চট্টগ্রামে জহুর আহমেদ স্টেডিয়ামে সোমবার ১৯.২ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে প্রথম টি-টোয়ন্টিতে বংলাদেশ করেছে ২০৭ রান।
এর মাধ্যমে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ২০১৮ সালে টি-টোয়েন্টিতে করা বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্কোর ২১৫ রান বা ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে করা ২১১-এর দুটিরই স্কোর ছুঁই ছুঁই করেও অল্পের জন্য কোনোটিই ছাড়াতে পারল না টাইগররা।
বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানায় আয়ারল্যান্ড। আমন্ত্রণ লুফে নিয়ে মাঠে নামে দুই ওপেনার লিটন দাস ও রনি তালুকদার। পাওয়ার প্লেতে বাংলাদেশের রেকর্ড ৮১ রান তুলেছেন দুজন।
শুরুর সে ঝড় পরে স্তিমিত হয়ে গিয়েছিল একটু। অষ্টম ওভারে লিটন আউট হয়ে যান ৪৭ রানে। ২৩ বলে ৪টি চার ও ৩টি ছক্কা মারা লিটনের বিদায়ের পর নাজমুল হোসেন শান্ত একটু ধীরগতিতে এগিয়েছেন।
রনি অবশ্য ২৪ বলে ফিফটি পেয়ে গেছেন। পরে ১৪তম ওভারে দলকে ১৫৪ রানে রেখে ফিরেছেন তিনিও। ৩৮ বলে ৭ চার ও ৩ ছক্কায় ৬৭ রান করা রনি ফেরার পর বাংলাদেশ ইনিংসের গতি হারিয়েছে।
শামীম পাটোয়ারী (৩০) ও সাকিব আল হাসানের (২০*) ছোট ইনিংস দুই শ পার করিয়ে দেয়। বৃষ্টি শুরু হয় ১৯ ওভার ২ বলে ২০৭ রান তোলার পর। নির্দিষ্ট সময়ে খেলা শুরু না হওয়ায় ওখানেই শেষ হয় বাংলাদেশের ইনিংস।
আরও পড়ুন:
টি-টোয়েন্টিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের করা ২৫৮ রানকে মামুলি বানিয়ে দিল সাউথ আফ্রিকা। সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ৭ বল হাতে রেখে ৬ উইকেটের জয় পেয়েছে স্বাগতিক দল! রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড তো হয়েছেই। পরে ব্যাট করে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ডও ভেঙেছে সাউথ আফ্রিকা।
সেঞ্চুরিয়নে রোববার টসে জিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় সাউথ আফ্রিকা। তৃতীয় বলেই ১ উইকেট হারিয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। কিন্তু সে ধাক্কাকে পাত্তা না দিয়ে ঝড় তোলেন তিনে নামা জনসন চার্লস ও কাইল মেয়ার্স। ২৭ বলে ৫১ রান করেছেন মেয়ার্স। ওদিকে ৩৯ বলেই সেঞ্চুরি পাওয়া চার্লস থেমেছেন ১১৮ রানে। ১০ চার ও ১১ ছক্কার ইনিংসটি ছিল ৪৬ বলের। ১৪ ওভারে দলকে ১৭৯ রানে রেখে ফিরেছেন চার্লস। রোভমান (২৮*) ও রোমারিও শেপার্ডের (৪১*) শেষদিকের ঝড় ওয়েস্ট ইন্ডিজকে রেকর্ড ২৫৮ রান এনে দেয়।
এই বিশাল সংগ্রহও মামুলি করে তুলেছিলেন কুইন্টন ডি কক ও রিজা হেনড্রিকস। মাত্র ১০.৫ ওভার স্থায়ী ওপেনিং জুটিতে ১৫২ রান তুলেছেন দুজন। সেঞ্চুরির পরের বলেই কক বিদায় নিলেও ১২ ওভারেই ১৮০ তুলে ফেলে স্বাগতিক দল। হেনড্রিকসের (৬৮) পর মিলারও দ্রুত বিদায় নিলেও এইডেন মার্করাম (৩৮*) বিশ্বরেকর্ড গড়ে তবে ফিরেছেন। এই জয়ে ফিরল ১৭ বছর আগের স্মৃতি। ২০০৬ সালে এই সাউথ আফ্রিকা অস্ট্রেলিয়ার ৪৩৪/৪ স্কোর তাড়া করে গড়েছিল ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ সফল রান তাড়ার রেকর্ড।
রাসেল ডমিঙ্গো প্রধান কোচ থাকা অবস্থায় বাংলাদেশ দলের ড্রেসিংরুমের অবস্থা যে ভালো না, বিরাজ করছে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ— সে কথা বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন নিজেই জানিয়েছিলেন।
পরিবেশ ঠিক করতেই কিনা ডমিঙ্গোর জায়গায় ‘কড়া হেডমাস্টার’ নামে পরিচিত চন্ডিকা হাথুরুসিংহেকে আবার হেড কোচের দায়িত্ব দিয়েছে বিসিবি। লঙ্কান কোচ ফেরায় মাঠের ক্রিকেটে ধারাবাহিক বাংলাদেশ। হাথুরুসিংহের দাবি, ড্রেসিংরুমের পরিবেশও বদলে গেছে।
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৩ ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরুর আগে আজ রোববার চট্টগ্রামে হাথুরুসিংহে বলেন, ‘আগের খেলোয়াড়, আগের স্কিল। আমার মনে হয় না কিছু পরিবর্তন হয়েছে, শুধু ড্রেসিংরুমের ভেতরে পরিবেশ একটু বদলেছে। কথা-বার্তা, আলোচনা বদলেছে।’
বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডকে টি-টোয়েন্টিতে ধবলধোলাইয়ের পর আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ২-০ ব্যবধানে ওয়ানডে সিরিজ জিতেছে বাংলাদেশ। ফল যাইহোক, খেলোয়াড়দের মানসিকভাবে সমর্থন দিচ্ছেন হাথুরু।
এই কোচ বলেন, ‘আমি দলের মধ্যে মানসিক নিরাপত্তা নিয়ে আসার চেষ্টা করছি। তাদের এটা নিশ্চিত করতে চাই, ফলাফল যাইহোক, তারা ব্যর্থ হোক, তাদের মূল্য কমে যাচ্ছে না। খেলোয়াড়দের আমরা আগের মতো করেই চাচ্ছি। তাদের স্কিল আছে বলেই দলে নির্বাচন করা হয়েছে। আমার মনে হয় না আর কিছু পরিবর্তন হয়েছে। অথবা আমি জানি না আগে কী হতো। তবে স্কিল আগের মতোই আছে।’
তবে ধারাবাহিকভাবে ব্যর্থ হলে যে দলে জায়গা নেই সেটাও বুঝিয়ে দিয়েছেন আফিফ হোসেনের উদাহরণ টেনে, ‘অন্য কাউকে দল থেকে বাদ পড়লে যা করতে হয় আফিফকেও তাই করতে হবে। তাকে আরও কাজ করতে হবে, রান করতে হবে। কোন কোন জায়গায় উন্নতি করতে হবে, এসব নিয়ে তার সঙ্গে কথা হয়েছে। সে ভালো করলে আর দলে জায়গা খালি থাকলে অবশ্যই দলে ফিরতে পারবে। অবশ্যই সে পারফরম্যান্সের কারণেই দলের বাইরে। চেহারার কারণে নয়।’
মন্তব্য