বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

কষ্টসাধ্য জয়ে সেমিতে দক্ষিণ আফ্রিকা

  • নিউজবাংলা ডেস্ক   
  • ২৪ জুন, ২০২৪ ১১:৫৯

শেষ পর্যন্ত ডাকওয়ার্থ লুইস (ডিএল) পদ্ধতিতে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়লেও ঘাম ঝরাতে হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকাকে।

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সুপার এইটের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে টস জিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে আগে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা।

অ্যান্টিগার স্যার ভিভিয়ান রিচার্ডস স্টেডিয়ামে সোমবারের এ ম্যাচে ক্যারিবীয় দেশটিকে ১৩৫ রানে বেঁধে ফেলে সেই সিদ্ধান্তকে অনেকটা সঠিক প্রমাণ করেছেন দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক এইডেন মার্কর‌্যাম, তবে ব্যাটিংয়ে নেমে ধুঁকতে হয়েছে আফ্রিকার দলটিকে।

শেষ পর্যন্ত ডাকওয়ার্থ লুইস (ডিএল) পদ্ধতিতে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়লেও ঘাম ঝরাতে হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকাকে।

ম্যাচের শুরুতে ব্যাটিং করা ওয়েস্ট ইন্ডিজ নির্ধারিত ২০ ওভারে আট উইকেট হারিয়ে ১৩৫ রান তুলতে সক্ষম হয়। দলীয় দুই রানের মাথায় শাই হোপের উইকেট হারায় দলটি। এরপর ৫ রানের মাথায় নিকোলাস পুরানকে হারিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে দলটি।

দলীয় ৮৬ রানের মাথায় কাইলি মায়ার্সের উইকেটের পতন হয়। প্যাভিলিয়নে ফেরার আগে দলকে ৩৪ বলে ৩৫ রানের মূল্যবান ইনিংস উপহার দেন তিনি।

মায়ার্সের পর দায়িত্বশীল ব্যাটিং করেন রোস্টন চেজ, যিনি দলীয় সর্বোচ্চ ৫২ রান করেন ৪২ বল থেকে, তবে অন্য ব্যাটারদের কেউই উল্লেখযোগ্য রান করতে পারেননি। এর ফলে প্রতিপক্ষকে ভয় ধরানোর মতো স্কোর করতে পারেনি ক্যারিবীয় দলটি।

জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই বিপর্যয়ে পড়ে দক্ষিণ আফ্রিকা। দলীয় ১২ রানে প্রথম উইকেট হারানো দলটির দ্বিতীয় উইকেটের পতন হয় ১৫ রানে।

উইকেটে থিতু হওয়ার আগেই প্যাভিলিয়নের পথ ধরেন অধিনায়ক মার্কর‌্যাম। দক্ষিণ আফ্রিকার সংগ্রহ তখন ৩ উইকেটে ৪২ রান।

দলটির বাকি ব্যাটারদের মধ্যে ট্রিস্ট্যান স্ট্যাবস ২৭ বল থেকে দলীয় সর্বোচ্চ ২৯ রান করেন। অন্যদিকে হেইনরিচ ক্লাসেন ১০ বল থেকে ২২ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেন।

ম্যাচে অপরাজিত থেকে ১৪ বলে ২১ করেন মার্কো জ্যানসেন। আরেক অপরাজিত কাগিসো রাবাদাকে নিয়ে তিনি দলকে পৌঁছে দেন জয়ের বন্দরে।

এ জয়ের মধ্য দিয়ে সেমিফাইনালে যাওয়াটা সহজ ছিল না দক্ষিণ আফ্রিকার জন্য। ম্যাচের দ্বিতীয় ওভার শেষেই শুরু হয় বৃষ্টির বাগড়া। ফলে ২০ ওভারের ম্যাচ কমিয়ে ১৭ ওভারে নামানো হয়।

দক্ষিণ আফ্রিকার লক্ষ্য দাঁড়ায় ১২৩। শেষ পর্যন্ত ডিএল পদ্ধতিতে দলটি সাত উইকেট হারিয়ে ১২৪ রান তুলতে সক্ষম হয়।

এ বিভাগের আরো খবর