বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

চ্যাম্পিয়ন্স লিগ: শক্তি-সামর্থ্যে কেমন হলো গ্রুপ ‘বি’

  •    
  • ২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ২০:৩২

ধারাবাহিকভাবে আমরা প্রতিটি গ্রুপ নিয়ে আলোচনা করব। আজ চলুন জেনে নেই গ্রুপ ‘এ’ সম্পর্কে।

ফুটবলপ্রেমীদের বহুল প্রতীক্ষিত উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ড্র অনুষ্ঠিত হয়েছে ৩১ আগস্ট। মোনাকোতে বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ছয়টায় (বাংলাদেশ সময় রাত দশটায়) ২০২৩-২৪ আসরের চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ড্র অনুষ্ঠিত হয়।

আসন্ন ২০২৩-২৪ মৌসুমের জন্য হওয়া ড্রয়ে শক্তি ও সামর্থ্যের বিচারে সব ধরনের দল নিয়ে হয়েছে বিভিন্ন গ্রুপ। এবার শক্তিশালী দলের সঙ্গে একই গ্রুপে রয়েছে তুলনামূলক কম শক্তিধর দল। আবার শুধু শক্তিধর দলগুলোকে নিয়ে যেমন হয়েছে গ্রুপ, তেমনই তুলনামূলক দুর্বল দলগুলো নিয়েও রয়েছে গ্রুপ।

ধারাবাহিকভাবে আমরা প্রতিটি গ্রুপ নিয়ে আলোচনা করব। আজ চলুন জেনে নেই গ্রুপ ‘এ’ সম্পর্কে।

গ্রুপ ‘এ’র দল চারটি হচ্ছে- সেভিয়া, আর্সেনাল, পিএসভি আইন্ডহোভেন ও লঁস।

এবারের চ্যাম্পিয়ন্স লিগের এবারের মৌসুমে সবচেয়ে ভারসাম্যপূর্ণ গ্রুপগুলোর একটি হচ্ছে গ্রুপ ‘বি’। গ্রুপটিতে গত কয়েক মৌসুম ধরে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে দাপট দেখানো কোনো দল নেই। আবার শক্তিমত্তায় দলগুলোর বিশাল পার্থক্যও নেই। একটি ভারসাম্যপূর্ণ গ্রুপ এটি। এই গ্রুপে রয়েছে মিকেল আর্তেতার হাত ধরে নতুন যুগে প্রবেশ করা আর্সেনাল, আর্সেন ওয়েঙ্গার যুগের পর যারা ফের ঘরোয়া ও চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জেতার স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছে। ‘বি’ গ্রুপের আরেক দল সেভিয়ার বিষয়টি একটু জটিল। প্রতিবছর ইউরোপের মঞ্চে খেলা আন্দালুসিয়ার এ দলটির অবস্থা গত মৌসুমে লা-লিগায় ছিল যাচ্ছেতাই। তবে ইউরোপের মঞ্চে খেলার প্রবল ইচ্ছাশক্তি কাজে লাগিয়ে ইউরোপা লিগ চ্যাম্পিয়ন হয়ে সরাসরি এসেছে গ্রুপপর্বে। ফলে দলটিকে নিয়ে বেশি আশা করা যেমন অনুচিত, তেমনই হতাশ হওয়ারও কিছু নেই।

নেদারল্যান্ডসের লিগ এরিডিভিজি’র এ ক্লাবটি এবার প্রায় প্রতিবার চ্যাম্পেয়ন্স লিগ খেলা আয়াক্সকে ইউরোপা লিগে পাঠিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে এসেছে। দলবদলের মৌসুমেও তাদের দল গোছাতে ব্যস্ত থাকতে দেখা গেছে। ফলে বোঝাই যাচ্ছে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে তারা প্রতিপক্ষকে ভালো চ্যালেঞ্জ দেবে। তবে ফরাসি লিগের ক্লাব লসেঁর পরিস্থিতি ভিন্ন। গত মৌসুমে মাত্র ১ পয়েন্টের ব্যাবধানে লিগে দ্বিতীয় হয়েছে দলটি। তবে ফরাসি লিগ থেকে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের মতো প্রতিযোগিতায় এসে কতটা নিজেদের মেলে ধরতে পারবে সেটি তাদের মনোবল ও খেলোয়াড়ি কৌশলই বলে দেবে।

চলুন জেনে নেই দলের খবর-

আর্সেনাল

আর্সেন ওয়েঙ্গারের বিদায়ের পর আর্সেনালের অবস্থা যে খানিকটা এলামেলো হয়ে যাবে, তা সবাই অনুমান করেছিল। তবে দেড় বছরের ঝড়ের পর আবারও ক্লাবটির ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে কাজ করে চলেছেন ম্যানেজার মিকেল আর্তেতা। ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে আর্সেনালের দায়িত্ব নেয়ার পর থেকেই ফুটবলের মূল ধারায় ফিরতে শুরু করেছে ক্লাবটি। কোভিড পরবর্তী সময় থেকেই দল গোছাতে ব্যস্ত স্প্যানিশ এ ম্যানেজার। এক্ষেত্রে আর্সেনালের অ্যাকাডেমির তরুণদের সুযোগ দিয়ে তারুণ্যনির্ভর দল গঠন করেও যে ভালো প্রতিযোগিতা করা যায়, তা প্রমাণ করে চারদিক থেকে প্রসংশা কুড়িয়েছেন তিনি। গত মৌসুমে ইংলিশ লিগ চ্যাম্পিয়ন হতে হতেও শেষে এসে তরী ডোবে আর্সেনালের। ফলে সদ্য শেষ হওয়া দলবদলের মৌসুমে তাদের ব্যস্ততা ছিল চোখে পড়ার মতো।

ওয়েস্ট হ্যাম থেকে ক্লাব রেকর্ড ১১৬ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে ইংল্যান্ডের ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার ডেকলান রাইসকে কিনে নেয় আর্সেনাল। এরপর ৭৫ মিলিয়ন ইউরোতে চেলসি থেকে অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার কাম উইংগার কাই হাভার্টসকে কেনে তারা। এছাড়া আয়াক্স থেকে ৪০ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে সেন্টার ব্যাক ইউরোন টিম্বার ও ব্রেন্টফোর্ডের স্প্যানিশ গোলকিপার ডাভিদ রায়াকে ধারে দলে টেনেছেন আর্তেতা। এদের বয়স যথাক্রমে ২৪, ২৪, ২২ ও ২৭ বছর। এদের সঙ্গে বুকায়ো সাকা, এডি এনকিয়েতা, মার্টিন ওডেগার্ডরা তো আগে থেকে আছে। আবার গ্যাব্রিয়েল জেসুস, জর্গিনিয়ো, ওলেকসেন্ডার জিনচেঙ্কো, থমাস পার্টি, নিকোলাস পেপে, লেয়ান্দ্রো ত্রোসার মতো অভিজ্ঞ ফুটবলারও রয়েছে। ফলে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে প্রতিযোগিতার জন্য প্রয়োজনীয় অভিজ্ঞতা ও তারুণ্যের শক্তিতে নির্ভর করে আর্সেনাল যে এবার লম্বা রেসের ঘোড়া, তা বলার অপেক্ষা রাখে না।

সেভিয়া

ইউরোপিয়ান ফুটবলের মঞ্চে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে সামর্থ্যের তেমন প্রমাণ দিতে না পারলেও ইউরোপা লিগের একচ্ছত্র অধিপতি সেভিয়া। রেকর্ড সাতবারের চ্যাম্পিয়ন স্পেনের আন্দালুসিয়ার এ ক্লাবটি। ইউরোপা লিগের জোরেই এবার চ্যাম্পিয়ন্স লিগে এসেছে সেভিয়া। তবে অন্যান্যবারের তুলনায় এবার গ্রুপপর্বে দলটির ভালো করার জোর সম্ভাবনা রয়েছে।

গোলরক্ষক ইয়াসিন বোনোর সৌদি প্রো লিগে চলে যাওয়াটা সেভিয়ার জন্য একটি বড় ধাক্কা। তবে লিগে নতুন মৌসুম ভালোই সামলাচ্ছেন সার্বিয়ান গোলরক্ষক মার্কো দিমিত্রোভিচ। তবে বরাবরের মতো অভিজ্ঞতার ওপরই ভরসা রেখেছেন দলটির ম্যানেজার হোসে লুইস মেন্দিলিবার। ইভান রাকিতিচ, ইউসুফ এন-নেসিরি, পাপু গোমেজ, হেসুস নাভাস, মার্কোস আকুনিয়া ও রাফা মিয়ারদের সঙ্গে সদ্য সমাপ্ত দলবদলের মৌসুমে যুক্ত হয়েছেন রিয়াল মাদ্রিদ ফরোয়ার্ড মারিয়ানো দিয়াস, রেনের সেন্টার ব্যাক লুইস বাদে, ফ্রাঙ্কফুর্টের ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার ডাইব্রিল সো, হার্থা বার্লিনের দোদি লুকেবাকিও। নতুন এ নামগুলো সেভিয়ার অভিজ্ঞ খেলোয়াড়দের সঙ্গে মানিয়ে নিয়ে দলে কতটা ভারসাম্য আনতে পারে, তার ওপর নির্ভর করছে এবারের চ্যাম্পিয়ন্স লিগে তাদের সাফল্যযাত্রা।

পিএসভি আইন্ডহোভেন

১৯৮৭-৮৮ মৌসুমে ইউরোপিয়ান কাপ (বর্তমান চ্যাম্পিয়ন্স লিগ) জেতা পিএসভি আইন্ডহোভেন একবিংশ শতাব্দীতে এ প্রতিযোগিতায় তেমন কোনো সাফল্যের সাক্ষর রাখতে পারেনি। এ সময়ে তাদের সবচেয়ে সেরা পারফরম্যান্স ছিল ২০০৪-০৫ সালে সেমি ফাইনাল ও ২০০৬-০৭ সালে কোয়ার্টার ফাইনাল খেলা।

সদ্যসমাপ্ত দলবদলের মৌসুমে আক্রমণে শক্তি বাড়িয়েছে আইন্ডহোভেন। নাপোলি থেকে ১৫ মিলিয়নে উইঙ্গার হার্ভিং লোসানোকে দলে টেনেছে তারা। এছাড়া ক্লাব ব্রুজের উইঙ্গার নোয়া লাং, আউগসবুর্গের আমেরিকান ফরোয়ার্ড রিকার্ডো পেপি, বায়ার্ন মিউনিখের অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার মালিক টিলমানকে দলে ভিড়িয়েছে তারা। এছাড়া বার্সেলোনার উইং ব্যাক সার্জিনিও দেস্ত, সাউদহ্যাম্পটনের সেন্টার ব্যাক আরমেলা বেল্লা-কটচাপরাও দলটির রক্ষণের ভিত মজবুত করবে।

নতুনদের সঙ্গে বিদ্যমান খেলোয়াড়দের মিশেলে একটি শক্তিশালী দল গঠনের চেষ্টা করেছেন দলটির ম্যানেজার পিটার বশ। ফলে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে বাকি দলগুলোকে পিএসভি যে এবার সমান টক্কর দেবে, সেটি মাথায় নিয়েই তাদের বিপক্ষে খেলতে নামবে প্রতিপক্ষরা।

লসঁ

ফ্রান্সের এ ক্লাবটি যেন লুকোচুরি খেলতে ব্যস্ত। ঘরোয়া লিগ হোক, কিংবা ইউরোপের আসর, একবার ভালো পারফরম করল, তো পরেরবার হাওয়া। ফলে কোন কৌশল অবলম্বন করে খেলবে দলটি বা এবার তারা ঠিক কতটা শক্তি প্রদর্শন করতে পারবে, সেই হিসাব কষতে ঘাম ছুটবে প্রতিপক্ষ দলগুলোর।

৩০ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে মতঁপেলিয়ে’র ফরোয়ার্ড এলিয়ে ওয়াহিকে দলে টেনেছে লসঁ। এছাড়া অ্যাঞ্জেলো ফুলগিনি ও ওস্কার কর্তেস নামের দুই উইঙ্গারও কিনেছে ক্লাবটি। তাছাড়া মাঝমাঠ ও রক্ষণেও শক্তি বাড়িয়েছে তারা। অবশ্য সাড়ে ৩৮ মিলিয়ন ইউরোরর বিনিময়ে সেন্টার ফরোয়ার্ড লইস ওপেন্দাকে লাইপসিগের কাছে বিক্রি করে দিয়েছে লসঁ। সেন্ট্রাল মিডফিল্ডার সেসকো ফোফানাও সৌদির উদ্দেশে ইউরোপ ছেড়েছেন। ফলে দলের ভারসাম্য কতটা রয়েছে, তা বুঝতে লিগের কয়েকটি ম্যাচ দেখা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।

ট্যাকটিকাল বিশ্লেষণ

এই গ্রুপটি থেকে আর্সেনালই একমাত্র দল যারা সবগুলো ম্যাচ জিতে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে পরের রাউন্ডে যেতে চাইবে। অন্তত মিকেল আর্তেতার সাম্প্রতিক সময়ের আক্রমণাত্মক ফুটবল সে কথাই বলে। প্রীতি ম্যাচেও বার্সেলোনার সঙ্গে তারা যে প্রতিযোগিতাপূর্ণ মনোভাব দেখিয়েছে, তাতে মূল পর্বের খেলায় তাদের সে মনোভাব আরও দৃঢ় হবে বলে ধরে নেয়া যায়। তাদের দলবদলের পরিস্থিতিও সেই বিষয়টিকে সমর্থন দেয়।

এক্ষেত্রে রক্ষণাত্মক কৌশল অবলম্বন করতে পারে সেভিয়া। চ্যাম্পিয়ন্স লিগে পরের রাউন্ডে যাওয়ার চেষ্টা অবশ্যই থাকবে তাদের। তবে পরের রাউন্ডে বেশি ভালো করতে না পারলে পয়েন্ট টেবিলের তিনে থাকার চেষ্টা করতে পারেন হোসে লুইস মেন্দিলিবার। কারণ তিনে থেকে গ্রুপ শেষ করতে পারলেই ইউরোপা লিগে অবনমন। আর ইউরোপা লিগ জিততে পারলে সম্মানের পাশাপাশি আয়ও হবে বেশি। তাছাড়া ইউরোপা লিগ নিয়ে সেভিয়ার একটি অন্যরকেম অনুভূতি তো থাকেই সবসময়।

তবে আক্রমণাত্ম ফুটবল খেলতে পারে পিএসভি। চ্যাম্পিয়ন্স লিগে নিজেদের যতটা সম্ভব উচ্চতায় ওঠানোর চেষ্টা থাকবে দলটির। সেভাবেই সব বিভাগে শক্তি বাড়িয়েছে তারা। এক্ষেত্রে সেভিয়ার রক্ষণাত্মক কৌশলকে কাজে লাগাতে পারে তারা। আর্সেনালের সঙ্গে অন্তত ড্র করে সেভিয়া ও লসঁকে নিজেদের মাঠে হারাতে চাইবে পিএসভি। আর ওই দুই মাঠে ড্র করে ফিরতে পারলেও পরের রাউন্ডে চলে যেতে পারে তারা। না হলেও অন্তত তিনে থেকে ইউরোপা লিগ খেলার সুযোগ পাবে পিটার বশের শিষ্যরা।

লসঁ-এর শক্তিমত্তার বিষয়টি এখনও অস্পষ্ট। তবে পরের রাউন্ডে যাওয়ার চেষ্টা তাদেরও থাকবে। এক্ষেত্রে প্রতিপক্ষের মাঠ থেকে অন্তত এক পয়েন্ট নিয়ে ফিরতে চাইবে ফরাসি এ দলটি। আর নিজেদের দর্শকের সামনে সবগুলো ম্যাচ জেতার চেষ্টা করবে। সেক্ষেত্রে অন্য যেকোনো এক বা দুই দলকে টার্গেট করে তাদের বিপক্ষে ৬ পয়েন্ট করে অর্জনের কৌশলও আঁটতে পারেন দলটির ম্যানেজার ফঙ্ক হেইজ। সফল হলে তাদের শেষ ষোলোতে ওঠা আটকায় কে!

প্রেডিকশন

ক্রমিক দল ম্যাচ জয় ড্র হার পয়েন্ট ১ আর্সেনাল ৬ ৩ ২ ১ ১১ ২ সেভিয়া ৬ ২ ৩ ১ ৯ ৩ পিএসভি আইন্ডহোভেন ৬ ২ ১ ৩ ৭ ৪ লসঁ ৬ ১ ৩ ২ ৬

২১ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ সময় রাত একটায় প্রথম ম্যাচে মাঠে নামবে আর্সেনাল-পিএসভি ও সেভিয়া-লসঁ। গ্রুপ পর্বের খেলা চলবে ১৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত।

২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে নকআউট পর্বের খেলা। এ মৌসুমের ফাইনাল ম্যাচটি হবে আগামী বছরের ১ জুন। এবারের ফাইনালের জন্য লন্ডনের ঐতিহ্যবাহী ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামকে নির্ধারণ করেছে উয়েফা।

বর্তমান ফরম্যাটে ৩২ দল নিয়ে প্রতিযোগিতার এটিই শেষ আসর। আগামী মৌসুম থেকে নতুন ফরম্যাটে ভিন্ন আঙ্গিকে চ্যাম্পিয়ান্স লিগের আয়োজন করবে উয়েফা। ৩২ থেকে বেড়ে হবে ৩৬টি দল নিয়ে হবে আগামী মৌসুমের আসর।

এ বিভাগের আরো খবর