ফিফা নারী বিশ্বকাপের ফুটবল মাঠে গড়ানোর বাকি আর মাত্র ১৯ দিন। বিশ্ব ফুটবলের নারীরা শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণের লড়াইয়ে জোর প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
অস্ট্রেলিয়া–নিউজিল্যান্ডের মাটিতে ২০ জুলাই আসরটি শুরু হয়ে শেষ হবে ২০ আগস্ট। নবম বারের মতো এ আসর বসতে যাচ্ছে। এবার ৩২টি দেশ খেলবে।
দুই দেশের ৯টি শহরের ১০টি স্টেডিয়ামে ম্যাচগুলোর আয়োজন করা হয়েছে। শহরগুলো হলো অস্ট্রেলিয়ার সিডনি, মেলবোর্ন, ব্রিসবেন, অ্যাডিলেড ও পার্থ এবং নিউজিল্যান্ডোর ওকল্যান্ড, ওয়েলিংটন, ডুনেডিন ও হ্যামিল্টন।
প্রত্যেকটি শহরের একটি করে স্টেডিয়ামে খেলা হবে। ব্যতিক্রম সিডনি। শহরটির সিডনি ফুটবল স্টেডিয়াম ও স্টেডিয়াম অস্ট্রেলিয়াকে ভেন্যু হিসেবে রাখা হয়েছে।
এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে এবারের বিশ্বকাপে খেলবে অস্ট্রেলিয়া, চীন, জাপান, ফিলিপাইন, দক্ষিণ কোরিয়া ও ভিয়েতনাম।
এ ছাড়া দলগুলোর মধ্যে সংখ্যায় বরাবরের মতো ইউরোপের আধিপত্য থাকছে।
নারীদের এবারের আসরেও ফেভারিটের তালিকায় শীর্ষে যুক্তরাষ্ট্র। ২০১৯ বিশ্বকাপ জেতাসহ চারটি শিরোপা তাদের ঘরে।
অপরদিকে দ্বিতীয় ফেভারিট হিসেবে জার্মানিকে গোনা হচ্ছে। দেশটি ২০০৭ ও ২০১১ সালের চ্যাম্পিয়ন। এ ছাড়া নরওয়ে ও জাপান একবার করে বিশ্বকাপ ঘরে তোলে।
এবার প্রাইজমানি বরাদ্দ হয়েছে ১১০ মিলিয়ন ডলার। যা গত বছরের চেয়ে ৩০ মিলিয়ন ডলার বেশি।
এদিকে এবারের আসরে উপচে পড়া দর্শক সমাগম হওয়ার আশা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে টিকিট বিক্রিতে নারীদের টুর্নামেন্টের অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে গেছে।