সিপিএলের মাঝপথে গায়ানা আমাজন ওয়ারিয়র্সের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন দেশসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। যে সময় দলের সঙ্গে যোগ দেন তিনি, সে সময়টাতে পরাজয়ের বৃত্তে ঘুরপাক খাচ্ছিল গায়ানা।
ছয় ম্যাচের মধ্যে একটিতে জয় ছিল দলটির। বাকি পাঁচ ম্যাচেই তাদের মাঠ ছাড়তে হয়েছিল হারকে সঙ্গী করে।
ওয়েস্ট ইন্ডিজে বেশ কিছুদিন আগে গেলেও দলের সপ্তম ম্যাচের দিন মাঠে নামেন বাঁহাতি এই অলরাউন্ডার। সে ম্যাচে ব্যাট-বল হাতে জ্বলে উঠতে না পারলেও দল ঠিকই পেয়েছে ১২ রানের জয়।
জ্যামাইকা তাল্লাওয়াসের বিপক্ষে খেলতে নামা সাকিবের সিপিএলের শুরুটা খুব একটা ভালো হয়নি। অলরাউন্ডার হিসেবে তিনি ছিলেন ম্যাচের পুরোটা সময় নিজের ছায়া হয়ে।
তিনে ব্যাট করতে নেমে এদিন রানের দেখা মেলেনি বাঁহাতি এ অলরাউন্ডারের। ইমাদ ওয়াসিমের বলে এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়ে রানের খাতা খোলার আগেই মাঠ ছাড়তে হয় তাকে।
সাকিবের ব্যর্থতার ধারা অব্যাহত ছিল বল হাতেও। ৪ ওভারের স্পেলে তিনি দিয়েছেন ৩০ রান। বিনিময়ে ঝুলিতে পুরেছেন ১ উইকেট।
ব্যাট-বল হাতে সাকিব জ্বলে উঠতে না পারলেও দলের ভাগ্য ছিল সুপ্রসন্ন। গায়ানার করা ৮ উইকেটে ১৭৮ রানের জবাবে সবগুলো উইকেট হারিয়ে ১৬৬ রান তুলতে সক্ষম হয় জ্যামাইকা। সেই সুবাদে গায়ানা পায় ১২ রানের জয়।
৭ ম্যাচে ২ জয়, ৪ পরাজয়ে ও একটি পরিত্যক্ত হওয়ায় ৫ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের তলানিতে রয়েছে গায়ানা। অপরদিকে ৯ ম্যাচে ৮ জয় ও ১ হারে ১৬ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের শীর্ষে বার্বাডোজ।