বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

ফাইনালে পাল্লা ভারী শ্রীলঙ্কার

  •    
  • ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ১৮:১১

১১ বার ফাইনাল খেলে শ্রীলঙ্কা শিরোপার দেখা পেয়েছে ৫ বার। বাকি ৬ বারই রানারআপ হয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে লঙ্কানদের। অপরদিকে ৪ বার ফাইনাল খেলে দুবার এশিয়ার সেরা হয়েছে পাকিস্তান।

এশিয়া কাপের পঞ্চাদশ আসরের পর্দা নামবে রোববার। শ্রীলঙ্কা-পাকিস্তানের মধ্যে কার মাথায় বসতে যাচ্ছে এশিয়ার শ্রেষ্ঠত্বের মুকুট, সেটি জানা যাবে আজই। দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময় রাত ৮টায় শুরু হবে ম্যাচটি।

এবারের আসরের শুরু থেকেই বেশ দাপুটে পারফরম্যান্স দেখিয়ে ফাইনাল নিশ্চিত করে পাকিস্তান। অন্যদিকে এক প্রকার আন্ডারডগ হিসেবে এশিয়া কাপ শুরু করে সবাইকে তাক লাগিয়ে ফাইনালে পা রাখে শ্রীলঙ্কা।

চলতি আসরে এখন পর্যন্ত একবারই দেখা হয় ফাইনালিস্ট দুই দলের। সেখানে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে অসহায় আত্মসমর্পণ করে ৫ উইকেটে হারতে হয়েছে পাকিস্তানকে।

এশিয়া কাপের ১৫টি আসরের মধ্যে শ্রীলঙ্কার ফাইনাল খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে ১১ বার। অন্যদিকে পাকিস্তান ফাইনাল খেলেছে ৪ বার।

শ্রীলঙ্কা শিরোপার দেখা পেয়েছে ৫ বার। বাকি ৬ বারই রানারআপ হয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে লঙ্কানদের। অপরদিকে দুবার এশিয়ার সেরা হয়েছে পাকিস্তান।

এখন পর্যন্ত এশিয়া কাপের ফাইনালে তিনবার দেখা হয়েছে পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার। এই তিন দেখায় দুবারই শেষ হাসি হেসেছে শ্রীলঙ্কা। একবার লঙ্কানদের বিপক্ষে ফাইনালে জেতার সুযোগ হয়েছে পাকিস্তানের।

এশিয়া কাপে ফাইনাল খেলার সবচেয়ে বেশি অভিজ্ঞতা রয়েছে শ্রীলঙ্কার। রোববার মাঠে নামলে লঙ্কানরা ১২তম বারের মতো ফাইনাল খেলবে।

দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভারত। তারা ফাইনাল খেলেছে ১০ বার। পাকিস্তান ৪ বার ও বাংলাদেশ ৩ বার ফাইনালের স্বাদ পেয়েছে।

এখন পর্যন্ত এশিয়া কাপে জয়ের সর্বাধিক রেকর্ড রয়েছে ভারতের। ৭ বার শিরোপা জিতেছে তারা। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫ বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে শ্রীলঙ্কা। পাকিস্তানের অর্জন দুই শিরোপা। বাংলাদেশ আর আফগানিস্তান এখন পর্যন্ত শিরোপার দেখা পায়নি।

দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে হবে পঞ্চাদশ আসরের ফাইনাল ম্যাচটি। এই ম্যাচের টসই ভাগ্য গড়ে দিতে পারে শিরোপাজয়ীদের।

এবারের আসরে মাঠে গড়ানো ১২ ম্যাচে টস জিতে বল করা দল জয় পেয়েছে ৯ ম্যাচে। আর আগে ব্যাট করা দল জয় পেয়েছে মাত্র তিনবার। তাই টসে জিতে বোলিং নেয়া দলই পরিসংখ্যানের দিক থেকে এগিয়ে থাকবে।

দুবাইয়ে এখন পর্যন্ত টি-টোয়েন্টি মাঠে গড়িয়েছে ৮৩টি। এর মধ্যে ৪৫টিতেই জয়ের দেখা মিলেছে পরে ব্যাট করা দলের। বিপরীতে ৩৮ জয় আগে ব্যাট করা দলের।

এবারের এশিয়া কাপের হিসাবটা পর্যালোচনা করলে আরও স্পষ্ট বোঝা যায় টসের গুরুত্ব। দুবাইয়ে এবারের টুর্নামেন্টে ম্যাচ হয়েছে আটটি, যার মধ্যে ছয় ম্যাচে পরে ব্যাট করা দল পেয়েছে জয়ের দেখা।

এ বিভাগের আরো খবর