বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

মানসম্পন্ন নারী ক্রিকেটারের অভাব স্বীকার করলেন নিগার

  •    
  • ২৭ জুলাই, ২০২২ ২১:০০

২০১৮ সালের এশিয়া কাপে ভারতকে হারিয়ে শিরোপা জিতে বাংলাদেশের মেয়েরা। সে স্মৃতিকে সামনে রেখে আবারও শিরোপা জিততে নিজেদের ১১০ ভাগ দিতে প্রস্তুত লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। এরই ধারাবাহিকতায় নারী জাতীয় দলের ক্যাম্পও শুরু হয়েছে।

আইসিসির বোর্ড সভার সিন্ধান্ত অনুযায়ী ২০২৪ সালের নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আয়োজন করবে বাংলাদেশ। এদিকে এবারের এশিয়া কাপের আয়োজকও বাংলাদেশ। চলতি বছর সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে ঘরের মাঠে টুর্নামেন্টটি খেলবেন জ্যোতি-সালমারা।

২০১৮ সালের এশিয়া কাপে ভারতকে হারিয়ে শিরোপা জিতে বাংলাদেশের মেয়েরা। সে স্মৃতিকে সামনে রেখে আবারও শিরোপা জিততে নিজেদের ১১০ ভাগ দিতে প্রস্তুত লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। এরই ধারাবাহিকতায় নারী জাতীয় দলের ক্যাম্পও শুরু হয়েছে।

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ২০২৪ সালের আয়োজক দেশ হিসেবে দারুণ রোমাঞ্চিত বাংলাদেশ নারী জাতীয় দলের অধিনায়ক নিগার সুলতানা জ্যোতি। তবে হতাশার কথাও শোনা গেল তার মুখ থেকে।

মিরপুরে বুধবার সংবাদ সম্মেলনে নিগার সুলতানা জ্যোতি অকপটে শিকার করলেন, দেশে মানসম্মত ক্রিকেটারের অভাব রয়েছে। পাওয়ার হিটার ব্যাটার ও ব্যাটিংয়ে আরও উন্নতি দরকার বলেও মনে করেন জাতীয় নারী দলের এ অধিনায়ক।

নিগার সুলতানা বলেন, ‘ঘরোয়া ক্রিকেটে যতবেশি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ক্রিকেট হবে, সেটা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অনেক বেশি সাহায্য করবে। নারী ক্রিকেট যখন শুরু হয়েছে, প্রিমিয়ার ডিভিশন কবে শুরু হয়েছে সেটা দেখতে হবে। কতগুলো ঘরোয়া ক্রিকেট আমরা খেলি? এনসিএল বা প্রিমিয়ার লিগ খেলছি বা বোর্ড কিছু টুর্নামেন্ট আয়োজন করছে। যত পরিমাণ ঘরোয়া ক্রিকেট বাড়বে ও প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ক্রিকেট খেলতে পারব, পরবর্তীতে আমাদের সাহায্য করবে।’

দেশের ক্রিকেটে মানসম্পন্ন ক্রিকেটারের অভাব আছে বলেও মনে করেন নিগার সুলতানা। তিনি বলেন, ‘দেখেন আমাদের খেলোয়াড় কিন্তু অনেক বেশি না; আবার অনেক বেশিও। তবে মানসম্পন্ন খেলোয়াড়ের সংখ্যা কম।’

তিনি যোগ করেন, ‘যখন দশটা টিমের একটা টুর্নামেন্ট হয়, ছয়টা স্ট্রং, বাকি চারটা হয় না। এটা ছেলেদের ক্ষেত্রেও হয়। ওই ছয়টা টিম যখন একজন আরেকজনের বিপক্ষে খেলি; তখন ভালো ম্যাচ হয়। দিন দিন আমরা যেভাবে ম্যাচ খেলছি, টুর্নামেন্টের বাড়ছে, আমার মনে হয় মানসম্পন্ন ক্রিকেটারের সংখ্যা বাড়বে। সেটা যেমন ঘরোয়া ক্রিকেটের জন্য ভালো, তেমনি বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্যও।’

এ বিভাগের আরো খবর