বিপিএলের অষ্টম আসরের শুরু থেকে করোনার কারণে দর্শকশূন্য মাঠে আয়োজন করা হয় ম্যাচগুলো। লিগ পর্বের ম্যাচে দর্শকদের অনুমতি না থাকলেও প্লে-অফের ম্যাচগুলো থেকে মাঠে দর্শকদের প্রবেশের অনুমতি দেয় বিসিবি।
বোর্ডের হিসেবে চার হাজার টিকিট ছাপা হয়েছিল প্লে-অফের প্রতিটি ম্যাচের জন্য। প্লে-অফ ও দুই কোয়ালিফায়ারে মাঠে খুব একটা দর্শক না থাকলেও শুক্রবারের ফাইনালে শেরে বাংলায় ছিল উপচে পড়া দর্শক।
বোর্ডের হিসেবে মাঠে চার হাজার দর্শক ঢোকার কথা থাকলেও অন্তত মাঠে এদিন উপস্থিতি ছিল ৮ থেকে ১০ হাজার দর্শকের। চার হাজার টিকিটে কিভাবে এতো দর্শক প্রবেশ করল?
উত্তর জানতে চাওয়া হয় বিসিবির মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান তানভীর আহমেদ টিটো। বিষয়টি চোখ এড়ায়নি তারও।
নিউজবাংলাকে তিনি বলেন, ‘বিসিবি ফ্র্যাঞ্চাইজিদের ৪ হাজার টিকিট সরবরাহ করেছে। কিন্তু মাঠে দর্শক দেখে মনে হচ্ছে সংখ্যাটা অনেক বেশি। এতো বেশি দর্শক কীভাবে মাঠে ঢুকলো সে রহস্য উদঘাটন করার চেষ্টা করছি আমরা।’
তবে নিউজবাংলার অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে কীভাবে একই টিকিট একাধিকবার ব্যবহার করে দর্শকদের ঢুকিয়েছেন শেরে বাংলার গেটের দায়িত্বে থাকা নিরাপত্তা কর্মীরা। একই টিকিটের অংশ বিশেষ ছিঁড়ে সেটা দিয়ে আবার অতিথি হিসেবে দর্শক প্রবেশের সুযোগ করে দেন তারা।
যে কারণে অনুমিত সংখ্যার প্রায় আড়াইগুন দর্শক ছিল বিপিলের অষ্টম আসরের ফাইনাল ম্যাচে।