বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

এনসিএল দিয়ে টেস্ট মৌসুমের প্রস্তুতি শুরু করতে চায় বিসিবি

  • নিউজবাংলা ডেস্ক   
  • ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১ ১৬:১০

এনসিএলে খেলেই টেস্ট ম্যাচের লম্বা ভার্সনের জন্য মুমিনুল-তাইজুলরা নিজেদের তৈরি করতে পারবেন বলে বিশ্বাস বিসিবি নির্বাচক হাবিবুল বাশারের।

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের কারণে টানা সংক্ষিপ্ত ফরম্যাটের ক্রিকেট খেলেছেন ক্রিকেটাররা। বিশ্বকাপ থেকে ফিরে এসে তাদের ব্যস্ত হয়ে যেতে হবে টেস্ট ক্রিকেটের লড়াইয়ে।দীর্ঘদিন টেস্ট ম্যাচ না খেলা টাইগারদের ছন্দে ফেরাতে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) চোখে রেখেছে জাতীয় ক্রিকেট লিগের (এনসিএল) দিকে। যে কারণে অন্যবারের তুলনায় এবারে দলগুলোকে প্রস্তুতির জন্য বাড়তি সময় দেয়া হচ্ছে।রোববার বিসিবির নির্বাচক হাবিবুল বাশার সংবাদমাধ্যমকে জানান বাড়তি সময়ের সঙ্গে বাড়তি খেলোয়াড়ও পাবে এনসিএলের দলগুলো।তিনি বলেন, ‘সাধারণত যখন এনসিএল শুরু করি, দলগুলো খুব একটা সময় পায় না। এবার প্রায় এক মাসের সময় পাচ্ছে। ফিটনেস ট্রেনিং চলছে। এক তারিখ থেকে ফিটনেস টেস্ট হবে। এর আগে ওরা ট্রেনিংয়ের সুযোগ পায়নি। এবার সুযোগটা করে দেয়া হয়েছে। টেস্টের পর আমরা ১৬ জনের দল করে হবে। সবসময় আমরা ১৪ জনের দল দেই। এবার করোনার জন্য দুইজনের বেশি দিচ্ছি। উইকেটগুলোও পর্যাপ্ত বিশ্রাম পেয়েছে কিছু দিনে। আশা করছি এবারের এনসিএল খুব প্রতিযোগিতামূলক হবে।’১৭ অক্টোবর থেকে শুরু হতে যাওয়া এনসিএলে খেলেই টেস্ট ম্যাচের লম্বা ভার্সনের জন্য মুমিনুল-তাইজুলরা নিজেদের তৈরি করতে পারবেন বলে বিশ্বাস বাশারের।তিনি বলেন, ‘বিশ্বকাপের পরপরই আমাদের কিছু টেস্ট ম্যাচ আছে। এটা খেলোয়াড়দের তৈরি করার জন্যে ভালো একটি সুযোগ। আমরা খুব একটা টেস্ট খেলার সুযোগ পাইনি। পাকিস্তান সিরিজের আগের এনসিএলের মাধ্যমে পর্যাপ্ত প্রস্তুতি হবে বলে আমি মনে করি।’করোনাভাইরাস পরিস্থিতির কারণে এবারে হোম অ্যান্ড অ্যাওয়ে পদ্ধতিতে সব বিভাগে খেলা সম্ভব হবে না জানিয়েছে বিসিবি।কক্সবাজার ও সিলেটেই হবে টুর্নামেন্টের সব খেলা নিশ্চিত করেন বাশার।বলেন, ‘ কোভিডের সঙ্গে এখনও লড়াই করতে হচ্ছে। ট্রাভেলিং একটু ঝুঁকিপূর্ণ। ট্রাভেলিং করতে গিয়েই গতবার আমাদের বন্ধ হয়েছে। এখন পর্যন্ত জানি দুইটা ভেন্যুতে খেলা হবে। একটা কক্সবাজার, আরেকটা সিলেটে। পরিস্থিতি উন্নতি হলে আমরা নতুন করে যোগ করতে পারব।’বিসিবি জানিয়েছে, আট দলকে দুই গ্রুপে ভাগ করে খেলানো হবে আলাদা ভেন্যুতে। চার দলকে এক গ্রুপে রাখা হবে এক ভেন্যুতে। অন্য চার দলকে আরেকটি গ্রুপে রাখা হবে বিকল্প ভেন্যুতে।

এ বিভাগের আরো খবর