ছোট থেকে শুরু করে বড় ব্যবসায়ীরাও খাদ্যে ভেজাল দিচ্ছেন। নিরাপদ খাদ্য দিবস উপলক্ষে নীলফামারীতে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় এমন দাবি করেছেন বক্তারা।
জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে বুধবার দুপুরে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় এ সভার আয়োজন করে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ।
সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক খন্দকার ইয়াসির আরেফীন। এ সভা পরিচালনা করেন নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শক গনেশ চন্দ্র রায়।
এ সময় বক্তব্য দেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাইফুল ইসলাম, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা নাজমুল হক ভুঁইয়া, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারি পরিচালক সামছুল আলম, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপ-পরিচালক আফজাল হোসেন, সমাজ সেবা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক এমদুদুল হক প্রামানিক, নীলফামারী প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি ইসরাত জাহান পল্লবীসহ অনেকে।
সব শ্রেণির ব্যবসায়ী খাদ্যে ভেজাল দিচ্ছেন দাবি করে বক্তারা উল্লেখ করেন, নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন ও বিপণনে ভোক্তাসহ সবাইকে সচেতন হতে হবে। নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনে সবাইকে সহযোগিতা করতে হবে। বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে স্বাস্থ্যবান ও কর্মক্ষম হিসেবে গড়ে তুলতে পুষ্টিসম্মত নিরাপদ খাদ্যের বিকল্প নেই।
নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শক গনেশ চন্দ্র রায় জানান, সুস্বাস্থ্যের মূলনীতি, নিরাপদ খাদ্য ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে এবার পালিত হচ্ছে জাতীয় নিরাপদ খাদ্য দিবস।