মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সত্তারের নেতৃত্বে ১৯৭১ সালের ৩ ডিসেম্বর ২১ জন মুক্তিযোদ্ধা বরগুনাকে হানাদার ও রাজাকার মুক্ত করেন। প্রতিবছর এই দিবস পালন করে বরগুনাবাসী।
নানা আয়োজনে বরগুনায় হানাদার মুক্ত দিবস পালিত হয়েছে।
মুক্তিযুদ্ধে বরগুনায় শহীদদের গণকবরে শ্রদ্ধা নিবেদনের মধ্য দিয়ে শুক্রবার সকালে এসব কর্মসূচি শুরু হয়।
গণকবরে শ্রদ্ধা জানান জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান, পুলিশ সুপার জাহাঙ্গীর মল্লিক, পৌর মেয়র কামরুল আহসান মহারাজসহ রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সদস্যরা।
শিশু সংগঠন খেলাঘরের নেতৃত্বে বেলা ৩টায় আনন্দ শোভাযাত্রা, গণসংগীত, আবৃত্তি ও আলোচনা সভা হয়। সন্ধ্যায় মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের স্মরণে গণকবরে মোমবাতি প্রজ্বালন করা হয়।
মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সত্তারের নেতৃত্বে ১৯৭১ সালের ৩ ডিসেম্বর ২১ জন মুক্তিযোদ্ধা বরগুনাকে হানাদার ও রাজাকার মুক্ত করেন। প্রতিবছর এই দিবস পালন করে বরগুনাবাসী।