নাটোর জেলা পরিষদের সাবেক প্যানেল চেয়ারম্যান ও যুবলীগ নেতা সোহরাব হোসেন সোহাগকে পিটিয়ে হাত ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে যুবদলের এক কর্মীর বিরুদ্ধে।
সোহাগ নলডাঙ্গা উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, যাকে রাজশাহীর তাহেরপুরের একটি ক্লিনিকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রবিবার দুপুরে সোহাগ নলডাঙ্গা বাজারে তার শ্বশুরের দোকানের দিকে যাচ্ছিলেন। ওই সময় উপজেলা বিএনপির কার্যালয়ের সামনে যুবদল কর্মী রুপচাঁনসহ তার সহযোগীরা সোহাগকে এলোপাতাড়ি মারপিট করে হাত ভেঙে দেন। পরে স্থানীয়রা সোহাগকে উদ্ধার করে রাজশাহীর তাহেরপুরে একটি ক্লিনিকে ভর্তি করেন।
এ বিষয়ে কথা বলতে যুবদলকর্মী রুপচাঁনের মুঠোফোনে একাধিকবার কল করেও পাওয়া যায়নি।
এদিকে সোহরাব হোসেন সোহাগের ওপর হামলার ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন নাটোর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম রমজান।
তিনি বলেন, ‘জেলার বিভিন্ন জায়গায় প্রতিনিয়ত আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা চালাচ্ছেন বিএনপি নেতা-কর্মীরা। এগুলো দেখার যেন কেউ নেই।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে নলডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘ঘটনাটা হালকা জানতে পেরেছি। তবে সত্যতা পাইনি। এ ঘটনায় থানায় কেউ অভিযোগও দেয়নি।’