বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

হাসপাতালে স্ত্রীর মরদেহ রেখে পালানোর অভিযোগ

  • প্রতিনিধি, শেরপুর   
  • ১৬ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:৩২

সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) হুমায়ুন আহমেদ নুর জানান, গৃহবধূর গলায় ফাঁসি দিয়ে আঘাতের চিহ্ন ছিল।

শেরপুর জেলা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগে শুক্রবার সন্ধ্যায় এক গৃহবধূর মরদেহ ফেলে তার স্বামী পালিয়ে গেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

প্রাণ হারানো গৃহবধূর নাম শান্তা (২৫)। তিনি নেত্রকোণার কেন্দুয়া উপজেলার জুয়েল মিয়ার মেয়ে।

শান্তার স্বামী নওশাদ আলম উরফে মুরাদ শেরপুরে এসিআই কোম্পানির মেডিক্যাল প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত।

পুলিশ ও শান্তার পরিবারের ভাষ্য, শান্তার সঙ্গ পাঁচ মাস আগে পারিবারিকভাবে নওশাদের বিয়ে হয়। এর পর থেকে তারা শেরপুর শহরের গরুহাটি এলাকায় একটি ভাড়া বাসায় ছিলেন। শুক্রবার সন্ধ্যায় শান্তাকে তার স্বামী নওশাদ একটি রিকশায় করে শহরের গরুহাটির ভাড়া বাসা থেকে শেরপুর সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগে আনেন। ওই সময় চিকিৎসক শান্তাকে পরীক্ষা করে মৃত ঘোষণা করেন।

ওই সময় নওশাদ অবস্থা বেগতিক দেখে কৌশলে পালিয়ে যান। পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানালে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে মরদেহের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়।

সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) হুমায়ুন আহমেদ নুর জানান, গৃহবধূর গলায় ফাঁসি দিয়ে আঘাতের চিহ্ন ছিল।

বিষয়টির তদন্তকারী কর্মকর্তা সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) তারেক হাসান বলেন, ‘আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে লাশের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করেছি এবং তদন্ত শেষে বলা যাবে, এটা পরিকল্পিত মার্ডার কি না।

‘এখনও কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পাওয়ার পর পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

এ বিভাগের আরো খবর