বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

চাঁদাবাজির মামলা থেকে তারেক রহমানসহ ৮ জনকে অব্যাহতির সুপারিশ

  • নিজস্ব প্রতিবেদক   
  • ৫ নভেম্বর, ২০২৪ ২৩:০১

অব্যাহতির সুপারিশ করা অন্যরা হলেন- ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, ওবায়দুল্লা খন্দকার, কামরুজ্জামান, ইঞ্জিনিয়ার মাহবুবুল আলম, ইঞ্জিনিয়ার একেএম শোয়েব বাশুরী ওরফে হাবলু, আজিজুল করিম তারেক ও মনিজুর রহমান ওরফে মানিক।

ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আব্দুল মোনেম লিমিটেড থেকে ১০ কোটি ৩১ লাখ টাকা চাঁদাবাজির অভিযোগে করা মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ আটজনের জড়িত থাকার সত্যতা খুঁজে পায়নি পুলিশ। তাদের অব্যাহতির সুপারিশ করে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের কোতোয়ালি জোনাল টিমের পরিদর্শক মো. সাজ্জাদ হোসেন।

মঙ্গলবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের শাহবাগ থানার সাধারণ নিবন্ধন শাখায় এ প্রতিবেদন দাখিল করা হয়। আগামী ২৭ নভেম্বর এ বিষয়ে শুনানি অনুষ্ঠিত হবে।

আদালতের শাহবাগ থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা পুলিশের এসআই সাইফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

অব্যাহতির সুপারিশ করা অন্যরা হলেন- ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, ওবায়দুল্লা খন্দকার, কামরুজ্জামান, ইঞ্জিনিয়ার মাহবুবুল আলম, ইঞ্জিনিয়ার একেএম শোয়েব বাশুরী ওরফে হাবলু, আজিজুল করিম তারেক ও মনিজুর রহমান ওরফে মানিক।

পুলিশের অব্যাহতির আবেদনে উল্লেখ করা হয়, বাদী ২০০৭ সালের ৩০ জুন দরখাস্ত মারফত মামলার এজাহারে বর্ণিত চাঁদার টাকার পরিমাণ ভুল উল্লেখ করে তা সংশোধনের জন্য আবেদন করেন। সর্বশেষ ২০০৯ সালের ৭ মে বাদী নোটারী পাবলিকের মাধ্যমে মামলাটি প্রত্যাহারের জন্য একখানা হলফনামা সম্পাদন করেন। তাতে তিনি উল্লেখ করেন, তিনি বিশেষ মহলের চাপে বাধ্য হয়ে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করেন। এজাহারভুক্তদের বিরুদ্ধে তার কোনো অভিযোগ নেই এবং তিনি মামলা পরিচালনা করতে ইচ্ছুক নন।

এছাড়াও তদন্তকালে তদন্ত কর্মকর্তা বাদীকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে বাদী তার হলফনামায় বর্ণিত ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান যে, তখনকার রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক চাপে পড়ে তিনি মামলাটি দায়ের করেছিলেন। প্রকৃতপক্ষে গিয়াস উদ্দিন আল মামুন এবং এজাহারনামীয় অপরাপর আসামিকে তিনি চিনতেন না। এজাহারে বর্ণিত চাঁদাবাজির কোনো ঘটনা ঘটেনি।

চাঁদাবাজির অভিযোগে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আব্দুল মোনেম লিমিটেডের মহা-ব্যবস্থাপক খায়রুল বাশার ২০০৭ সালের ৯ এপ্রিল বাদী হয়ে রাজধানীর শাহবাগ থানায় এ মামলা দায়ের করেন। মামলায় তারেক রহমানসহ আটজনকে আসামি করা হয়।

এ বিভাগের আরো খবর