বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

সাবেক তিন প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা

  • নিউজবাংলা ডেস্ক   
  • ২৮ আগস্ট, ২০২৪ ১৬:২৪

সাতজনকে আসামি করে দায়ের হওয়া মামলার অন্য চার আসামি হলেন- আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি মো. ইমান আলী, বিচারপতি মির্জা হোসেন হায়দার, বিচারপতি আবু বকর সিদ্দিকী ও বিচারপতি মো. নুরুজ্জামান ননী।

সাবেক তিন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী ও বিচারপতি ওবায়দুল হাসানসহ সাত বিচারপতির বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ এনে মামলা হয়েছে।

মামলার আসামি অন্য চার বিচারপতি হলেন- আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি মো. ইমান আলী, বিচারপতি মির্জা হোসেন হায়দার, বিচারপতি আবু বকর সিদ্দিকী ও বিচারপতি মো. নুরুজ্জামান ননী।

সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট ইউনুছ আলী আকন্দ মামলাটি দায়ের করেন।

বাসসকে তিনি জানান, সাবেক তিন প্রধান বিচারপতিসহ আপিল বিভাগের সাত বিচারপতির বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ এনে মামলা দায়ের হয়েছে। আদালত অবমাননা মামলা নং ২৯৯/২০২৪।

মামলায় বলা হয়েছে, আসামিরা সবাই ক্ষমতার অপব্যবহার করে আইনগত এখতিয়ার বহির্ভূতভাবে অসাংবিধানিকভাবে আদালত অবমাননা আইন ১৯২৬ লঙ্ঘন করে কোনো শুনানির সুযোগ না দিয়ে আদালত অবমাননার নামে মো. ইউনুস আলী আকন্দকে শাস্তি দেন।

প্রথমে ২০২০ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর শুনানির সুযোগ না দিয়ে সুপ্রিম কোর্টের প্রাকটিস সাসপেন্ডসহ আদালত অবমাননার রুল জারি করেন। তারপর ২০২০ সালের ১২ সেপ্টেম্বর তিন মাস প্রাকটিস সাসপেন্ডসহ জরিমানা করা হয়।

অ্যাডভোকেট ইউনুস আলী আকন্দ বলেন, আদালত অবমাননা হলে আদালত অবমাননা আইন ১৯২৬ এর ৭ ধারায় অভিযোগ প্রমাণিত হলে হাইকোর্ট শাস্তি দিতে পারে, আপিল বিভাগ নয়। বার কাউন্সিল আইনের ৩২ ধারায় ট্রাইব্যুনাল আইনজীবীর পেশাগত অসদাচরণ প্রমাণিত হলে পেশা সাসপেন্ড করতে পারে, কিন্তু আপিল বিভাগ নয়।

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট এবং ভারতের সুপ্রিম কোর্ট এক নয়। ভারতের সুপ্রিম কোর্টে সরাসরি মামলা করা যায়। কিন্তু সংবিধানের ১০২ অনুচ্ছেদে বাংলাদেশের হাইকোর্ট বিভাগে সরাসরি মামলা করা যায় এবং ১০৩ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী আপিল বিভাগে আপিল হয়।

এ বিভাগের আরো খবর