এমপক্স ভাইরাসের বিস্তার রোধে চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে শনিবার রাত থেকে হাই অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে।
বিমানবন্দর সূত্রে জানা যায়, বিমানবন্দরে প্রতিটি শিফটে তিনজন করে চিকিৎসক নিয়োগ করা হয়েছে। যখনই কর্মকর্তারা কোনো সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে খুঁজে বের করেন, তখনই থার্মাল স্ক্যানার দিয়ে তাকে স্ক্রিনিং করা হয়।
শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পরিচালক উইং কমান্ডার তসলিম আহমেদ সাংবাদিকদের জানান, বিমানবন্দরের কর্মকর্তারা থার্মাল স্ক্যানার দিয়ে প্রতিটি যাত্রীকে পরীক্ষা করছেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা সংক্রামিত যাত্রীদের স্ক্রিন করার জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত এবং এমপক্স ভাইরাস দ্বারা সংক্রামিত যাত্রীকে পৃথক করার জন্য সমস্ত ব্যবস্থা করা হয়েছে। সংক্রামিতদের যত্ন নেয়ার জন্য আমাদের প্রতিটি শিফটের জন্য তিনজন স্বাস্থ্য কর্মকর্তা (চিকিৎসক) রয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা শনিবার রাত সাড়ে ১০টায় সমস্ত যাত্রীদের স্ক্রিনিং শুরু করেছি এবং এখনও কোনো সংক্রামিত খুঁজে পাইনি।’
মাংকিপক্স ভাইরাসবাহিত রোগ এমপক্স। এ ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তির জ্বর, মাথাব্যথা, পেশিতে ব্যথা, কোমরে ব্যথা, শরীর দুর্বল লাগতে পারে।
আক্রান্ত কোনো ব্যক্তি, আক্রান্ত বস্তু বা প্রাণীর সংস্পর্শে এ ভাইরাস ছড়াতে পারে।