বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বাংলাদেশের চলমান আন্দোলন

  • নিউজবাংলা ডেস্ক   
  • ৫ আগস্ট, ২০২৪ ১৬:৫৯

বিভিন্ন জায়গায় সংঘাতে হতাহতের ঘটনার পাশাপাশি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কারফিউ জারি, মোবাইল ইন্টারনেট ও সামাজিক মাধ্যম বন্ধ এবং আন্দোলনকারীদের নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর মন্তব্যও তুলে ধরা হয়েছে প্রতিবেদনগুলোতে।

সরকারের পদত্যাগের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন ঘোষিত অসহযোগ কর্মসূচির প্রথম দিনের ঘটনাপ্রবাহ আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে গুরুত্ব সহকারে প্রচার করা হয়েছে। বিভিন্ন জায়গায় সংঘাতে হতাহতের ঘটনার পাশাপাশি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কারফিউ জারি, মোবাইল ইন্টারনেট ও সামাজিক মাধ্যম বন্ধ এবং আন্দোলনকারীদের নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর মন্তব্যও তুলে ধরা হয়েছে প্রতিবেদনগুলোতে।

বাংলাদেশ চলমান বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের কর্মসূচির শুরু থেকেই আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম বিষয়টি বেশ গুরুত্ব দিয়ে প্রচার করতে শুরু করে। শনিবার আন্দোলনের সমন্বয়কদের ডাকে ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গণসমাবেশের খবরও প্রচার পেয়েছে গণমাধ্যমে।

বিবিসির প্রতিবেদনে দেশের বিভিন্ন জায়গায় সংঘাতের বিষয়টি উঠে আসে।

এক প্রতিবেদনে জার্মানভিত্তিক গণমাধ্যম ডয়েচে ভেলে জানায়, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের দাবিতে হাজার হাজার কোটা সংস্কারপন্থী শিক্ষার্থী ও তাদের সমর্থকরা সমাবেশ করেছেন।

কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল-জাজিরা বলেছে, রোববারও বাংলাদেশে ব্যাপক সহিংসতা হয়েছে। দেশের সর্বোচ্চ আদালত, শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে কোটা ব্যবস্থা সংস্কারের পক্ষে রায় দিলেও আন্দোলনের শুরুতে হামলা ও শিক্ষার্থী হতাহতের ঘটনা কোটা সংস্কারের এই আন্দোলনকে সরকার পতনের আন্দোলনে রূপ দিয়েছে।

গনমাধ্যমটির ঢাকা প্রতিনিধি তানভির চৌধুরী জানান, শাহবাগে জড়ো হওয়া শিক্ষার্থীদের সাথে সরকারপন্থী বিভিন্ন সংগঠনের নেতাকর্মীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।

গণমাধ্যমটির অনলাইন পোর্টালে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে উদ্ধৃত করে বলে হয়, এই মুহূর্তে যারা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন, তাদের প্রধানমন্ত্রী সন্ত্রাসী আখ্যা দিয়ে বলেছেন, এরা কেউ শিক্ষার্থী নয়। এর পাশাপাশি কারফিউ জারির তথ্যও দেয়া হয়েছে ওই প্রতিবেদনে।

রয়টার্স জানিয়েছে, জানুয়ারির নির্বাচনে জয়ের পর, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে হওয়া সবচেয়ে বড় আন্দোলন এটি। এছাড়া দেশে আবারো ইন্টারনেট সেবা ও সামাজিক মাধ্যম বন্ধ করে দেয়া খবরও গুরুত্ব দিয়ে উল্লেখ করেছে গণমাধ্যমটি।

ব্রিটিশ অনলাইনভিত্তিক সংবাদপত্র দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্টও রোববারের ঘটনাপ্রবাহ নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করে। প্রতিবেদনে শাহবাগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল ইউনিভার্সিটিতে হামলার বিষয়টি উঠে এসেছে। বলা হয়েছে, হামলাকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ টিয়ার গ্যাস ও রাবার বুলেট ব্যবহার করেছে।

এ বিভাগের আরো খবর