বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

এক এসআইয়ের মাথা ফাটালেন আরেক এসআই

  • প্রতিবেদক, খুলনা   
  • ৭ জুন, ২০২৪ ১৯:৫৩

তবে কয়রা থানার ওসি মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘থানার দুজন এসআই একটি বিষয় নিয়ে কথাকাটাকাটির এক পর্যায়ে মারামারিতে জড়িয়ে পড়েন। এ ঘটনায় তাৎক্ষণিক একজনকে ক্লোজ করে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে। তদন্ত করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।’

খুলনার কয়রা থানা পুলিশের দুই উপ-পরিদর্শকের (এসআই) মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটেছে। এতে একজনের মাথা ফেটে গেছে।

শুক্রবার বেলা ২টার দিকে উপজেলার একটি খাবারের হোটেলে মারামারিতে জড়িয়ে পড়েন পুলিশের ওই দুই কর্মকর্তা।

তারা হলেন- এসআই নিরঞ্জন মণ্ডল ও এসআই মো. মাসুম। এ ঘটনায় এসআই মাসুমের মাথা ফেটে গেছে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, উপজেলা সদরের আঁখি হোটেলে দুপুরের খাবার খাওয়ার জন্য বসে ছিলেন এসআই মাসুম। কিছুক্ষণ পর একটি মোটরসাইকেলে করে এসআই নিরঞ্জন সেখানে উপস্থিত হন। মোটরসাইকেল থেকে নেমেই তিনি মাসুমকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকেন। মাসুমও তাৎক্ষণিক প্রতিবাদ করেন।

এক পর্যায়ে এসআই নিরঞ্জন প্লাস্টিকের চেয়ার তুলে মাসুমকে মারতে উদ্যত হন। এতে তিনিও চেয়ার তুলে রুখে যান। দুজনের মধ্যে মারামারির এক পর্যায়ে মাসুমের মাথা ফেটে যায়। পরে হোটেলে উপস্থিত লোকজন এসে তাদেরকে শান্ত করেন।

প্রত্যক্ষদর্শী আকতারুল ইসলাম বলেন, ‘একটি মোটরসাইকেল আটক করাকে কেন্দ্র করে থানার দুই এসআই মারামারিতে জড়িয়ে পড়েন। আমরা উপস্থিতরা তাদের শান্ত করি। এসময় নিরঞ্জন দারোগার চেয়ারের বাড়িতে মাসুম দারোগার মাথা ফেটে রক্ত বের হয়। তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।’

এ বিষয়ে জানতে দুই এসআইয়ের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তারা রিসিভ করেননি।

তবে কয়রা থানার ওসি মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘থানার দুজন এসআই একটি বিষয় নিয়ে কথাকাটাকাটির এক পর্যায়ে মারামারিতে জড়িয়ে পড়েন। এ ঘটনায় তাৎক্ষণিক একজনকে ক্লোজ করে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে। তদন্ত করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।’

তবে ওই দুজনের কাকে ক্লোজ করা হয়েছে, তা প্রকাশ করতে রাজি হননি ওসি মিজানুর রহমান।

এ বিভাগের আরো খবর