বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

স্থায়ী পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা চান নেত্রকোণা শহরের বাহিরচাপড়ার বাসিন্দারা

  • প্রতিনিধি, নেত্রকোনা   
  • ৩১ মে, ২০২৪ ২১:৫৯

স্থানীয়রা জানান, পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের রাজুর বাজার মোড়ের খালের ওপর একটি কালভার্ট ছিল। পানি প্রবাহিত হওয়ার একমাত্র পথ ওই কালভার্টটি থাকাকালে বাহিরচাপড়া এলাকাটি জলাবদ্ধতামুক্ত ছিল। তবে ব্যক্তিগত জায়গা দিয়ে কালভার্টটির পানি প্রবাহিত হতো বিধায় সেটি বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। কালভার্টটি ভরাট করায় রাজুর বাজার ও বাহিরচাপড়া এলাকায় বৃষ্টি হলেই জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়।

পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় বৃষ্টি হলেই নেত্রকোণা পৌর শহরের বাহিরচাপড়া এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। প্রতিবছরের এ হয়রানি থেকে মুক্তি পেতে স্থায়ী ড্রেনেজ ব্যবস্থার দাবি তুলেছেন সেখানকার বাসিন্দারা।

স্থানীয়রা জানান, পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের রাজুর বাজার মোড়ের খালের ওপর একটি কালভার্ট ছিল। পানি প্রবাহিত হওয়ার একমাত্র পথ ওই কালভার্টটি থাকাকালে বাহিরচাপড়া এলাকাটি জলাবদ্ধতামুক্ত ছিল। তবে ব্যক্তিগত জায়গা দিয়ে কালভার্টটির পানি প্রবাহিত হতো বিধায় সেটি বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। কালভার্টটি ভরাট করায় রাজুর বাজার ও বাহিরচাপড়া এলাকায় বৃষ্টি হলেই জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়।

এরইমধ্যে জলাবদ্ধতার কারণে ওই এলাকার বেশ কয়েকটি পরিবার অন্যত্র গিয়ে বসবাস শুরু করেছে।

জলাবদ্ধতা নিরসনে জেলা প্রশাসক, নেত্রকোণা পৌরসভার মেয়র, সড়ক ও জনপদ বিভাগ, পানি উন্নয়ন বোর্ড ও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) আবেদন করেছেন ভুক্তভোগীরা।

বৃহস্পতিবার স্থানীয় কাউন্সিলর ফেরদৌস কবীর রুমেলের পরামর্শে স্থানীয়দের বেশ কয়েকজন জেলা প্রশাসক শাহেদ পারভেজের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। জেলা প্রশাসকের নির্দেশে নেত্রকোণা পৌরসভার মেয়র মো. নজরুল ইসলাম খান, ইউএনও, জেলা পুলিশ সুপারের প্রতিনিধি, সড়ক ও জনপদ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী ও ৪ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর ফেরদৌস কবীর রুমেল সরেজমিনে জলাবদ্ধতার স্থান পরিদর্শন করেন। এসময় তারা যাদের জমির ওপর দিয়ে পানি বের হয়, তাদের সঙ্গে কথা বলেন। এরপর বাকিদের দুর্ভোগের কথা বিবেচনা করে প্রশাসনের কর্মকর্তাদের পরামর্শ মেনে ভেকু দিয়ে মাটি কেটে সাময়িকভাবে জলাবদ্ধতা দূর করেন।

স্থানীয় বাসিন্দা মমিনুল ইসলাম বলেন, ‘সরকারি হালট দিয়ে ড্রেনেজ ব্যবস্থা করার জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কাছে বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি। আমাদের ঘরবাড়ি জলবদ্ধতা থেকে বাঁচানোর জন্য জমির মালিক এবং প্রশাসনের সবাইকে ধন্যবাদ।’

নেত্রকোণা পৌরসভার মেয়র মো. নজরুল ইসলাম খান জানান, পৌরসভার নিয়ম মেনে যত দ্রুত সম্ভব হয় ওই এলাকার জলাবদ্ধতা স্থায়ীভাবে দূর করার জন্য ব্যবস্থা নেয়া হবে।

এ বিভাগের আরো খবর