বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

কাঁটাতারে ঘেরা এমভি আবদুল্লাহ, দুবাই পৌঁছাতে পারে ২২ এপ্রিল

  •    
  • ১৮ এপ্রিল, ২০২৪ ১১:৩৫

কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, দুবাইয়ের পথে রয়েছে এমভি আবদুল্লাহ। জাহাজটি বাংলাদেশ সময় বুধবার দুপুর ১২টার দিকে অতি ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা পাড়ি দিয়েছে। বর্তমানে জাহাজটি ঝুঁকিমুক্ত এলাকা দিয়ে চলাচল করছে।

জলদস্যুদের হাত থেকে মুক্ত হওয়া বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহর সুরক্ষা বাড়াতে জাহাজ ঘিরে কাঁটাতারে বেড়া দেয়া হয়েছে। সবকিছু ঠিক থাকলে নাবিকদের নিয়ে জাহাজটি দুবাইয়ের কঙিক্ষত বন্দরে পৌঁছাতে পারে ২২ এপ্রিলের মধ্যে।

জাহাজের মালিকপক্ষ কেএসআরএম গ্রুপের মিডিয়া উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম এসব তথ্য দিয়েছেন।

কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, দুবাইয়ের পথে রয়েছে এমভি আবদুল্লাহ। জাহাজটি বাংলাদেশ সময় বুধবার দুপুর ১২টার দিকে অতি ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা পাড়ি দিয়েছে। বর্তমানে জাহাজটি ঝুঁকিমুক্ত এলাকা দিয়ে চলাচল করছে।

এমভি আবদুল্লাহ প্রায় ১২ নটিক্যাল মাইল স্পিডে দুবাই অভিমুখে চলছে। জাহাজটির দুই পাশে এখনো ইউরোপীয় ইউনিয়নের দুইটি যুদ্ধজাহাজ নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে অগ্রসর হচ্ছে।

মিজানুল ইসলাম জানান, জাহাজটি আগামী ২২ এপ্রিল সকালে গন্তব্যস্থল দুবাইয়ের আল হামরিয়া বন্দরে পৌঁছাবে। বুধবার বাংলাদেশ সময় দুপুর ১২টায় হাইরিস্ক এরিয়া থেকে বেরিয়ে গেছে জাহাজটি।

তিনি বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের নৌ বাহিনীর দুটি জাহাজ এখনো এমভি আবদুল্লাহর কাছাকাছি আছে। নেভির জাহাজের সঙ্গে এমভি আবদুল্লাহর ক্যাপ্টেন সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছেন।

মিজানুল ইসলাম জানান, জাহাজটি জলদস্যুমুক্ত হওয়ার পর চারপাশে কাঁটাতারের বেড়া দেয়া হয়েছে; যাতে ঝুঁকিপ্রবণ এলাকা পার হওয়ার আগেই অন্য কোনো জলদস্যুর দল জাহাজটিতে উঠতে না পারে। একই সঙ্গে জাহাজের ডেকে হাই প্রেসার ফায়ার হোস বসানো হয়েছে, যাতে উচ্চচাপে পানি ছিটানো যায়।

এর আগে ১৩ এপ্রিল রাতে সোমালিয়ার জলদস্যুদের জিম্মিদশা থেকে মুক্ত হয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের আল হামরিয়া বন্দরের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে জাহাজটি। আশা করা হচ্ছে, ২২ এপ্রিল জাহাজটি কাঙ্ক্ষিত বন্দরে পৌঁছাবে। আন্তর্জাতিক নিয়ম অনুযায়ী, জাহাজটিতে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।

গত ১২ মার্চ সোমালিয়ার দস্যুরা ২৩ নাবিকসহ বাংলাদেশি পতাকাবাহী এমভি আবদুল্লাহ জাহাজটি জিম্মি করে। মুক্ত হওয়ার সময় ওই জাহাজ থেকে নেমে যায় ৬৫ জন জলদস্যু। এরপর জাহাজ ও নাবিকরা মুক্ত হন।

এ বিভাগের আরো খবর