বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

১০ দিন পর আল্লাহপাক আমার মেয়েকে ফিরিয়ে দিয়েছে: বৃষ্টির বাবা

  • নিজস্ব প্রতিবেদক   
  • ১১ মার্চ, ২০২৪ ১৮:০৭

সিআইডি কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর হোসেন মাতুব্বর বলেন, ‘রমনা কালী মন্দিরের সভাপতি উৎপল সাহা ডিএনএ নমুনা এবং আদালতের রায় মেনে নিয়েছেন। এ বিষয়ে রোববার রাতে তিনি রমনা থানায় লিখিতও দিয়েছেন।’

রাজধানীর বেইলি রোডের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিহত গণমাধ্যমকর্মী বৃষ্টি খাতুন ওরফে অভিশ্রুতি শাস্ত্রীর পরিচয় শনাক্তের পর সিআইডি কর্মকর্তার কাছ থেকে মেয়ের লাশ বুঝে নেন বাবা সাহাবুল আলম।

সোমবার দুপুর পৌনে দুইটার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গে আসেন সাহাবুল আলম। বেলা ৩টার দিকে সিআইডির অতিরিক্ত ডিআইজি মো. জাহাঙ্গীর হোসেন মাতুব্বর তার কাছে মরদেহ হস্তান্তর করেন।

সিআইডির এ কর্মকর্তা বলেন, ‘বেইলি রোডে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে বৃষ্টি নিহত হন। এরপর দুই পক্ষ মরদেহের দাবি করে। হিন্দু সম্পায়ের লোকজন দাবি করে সে হিন্দু, অন্যদিকে তার বাবা সাহাবুল দাবি করেন এটা আমার মেয়ে। এ কারণে ডিএনএ পরীক্ষা শেষেবৃষ্টির বাবা সাহাবুলকে আসল দাবিদার হিসেবে প্রমাণ মেলে।

তিনি বলেন, ‘রমনা কালী মন্দিরের সভাপতি উৎপল সাহা ডিএনএ নমুনা এবং আদালতের রায় মেনে নিয়েছেন। এ বিষয়ে রোববার রাতে তিনি রমনা থানায় লিখিতও দিয়েছেন।’

সাহাবুল আলম বলেন, ‘দীর্ঘ ১০ দিন অপেক্ষা করে আজ আমার মেয়েকে পেয়েছি। এ জন্য আল্লাহপাকের কাছে শুকরিয়া আদায় করি। আমার বৃষ্টির জন‍্য দোয়া করবেন।

বৃষ্টির মরদেহ তাদের পৈতৃক নিবাস কুষ্টিয়া জেলার খোকসা উপজেলার বেতবাড়িয়া ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বনগ্রাম প‌শ্চিমপাড়ায় দাফন করা হবে বলে জানান তিনি।

এ বিভাগের আরো খবর