বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

প্রধানমন্ত্রীর পূর্বপুরুষ এ দেশে ইসলাম প্রচারে এসেছিলেন: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

  •    
  • ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ১৫:৪১

মন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পূর্বপুরুষ এখানে ইসলাম প্রচারের জন্য এসেছিলেন। তিনি ফিলিস্তিনের ওপর দমনপীড়নের বিরুদ্ধে সবসময় সোচ্চার থেকেছেন। জাতিসংঘে গিয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে কথা বলেছেন।’

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পূর্বপুরুষ এ দেশে ইসলাম ধর্ম প্রচারের জন্য এসেছিলেন বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ফিলিস্তিনে নারী ও শিশু হত্যা বন্ধের দাবিতে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের আয়োজনে এক সমাবেশ ও মানববন্ধনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা জানান।

মন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পূর্বপুরুষ এখানে ইসলাম প্রচারের জন্য এসেছিলেন। তিনি ফিলিস্তিনের ওপর দমনপীড়নের বিরুদ্ধে সবসময় সোচ্চার থেকেছেন। জাতিসংঘে গিয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে কথা বলেছেন।’

তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী গত অক্টোবরে ব্রাসেলসে গিয়ে গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করার যে বক্তব্য দিয়েছিলেন, পুরো হল দাঁড়িয়ে করতালিতে মুখরিত করেছে। মিউনিখ সিকিউরিটি কনফারেন্সে তিনি বিশ্বনেতাদের সঙ্গে বৈঠকে গাজার সহিংসতার বিরুদ্ধে কথা বলেছেন। জেলেনস্কির সাথে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, যুদ্ধ কারো মঙ্গল বয়ে আনছে না। তিনি যুদ্ধ বন্ধের উপায় খুঁজতে বলেছেন।’

হাছান মাহমুদ বলেন, ‘ফিলিস্তিনে এতদিন ধরে নির্মম গণহত্যা চলছে। আজ পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত ফিলিস্তিনে গণহত্যার বিরুদ্ধে একটি শব্দও উচ্চারণ করেনি। বরং ইসরায়েল বাহিনীর অনুকরণে তারা পুলিশ হাসপাতালে হামলা চালিয়েছে। চুপ থেকে তারা ইজরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াত ভেবেছিল নির্বাচনের পরে পৃথিবী শেখ হাসিনাকে স্বীকৃতি দেয় কি না। এ পর্যন্ত ৭৮ দেশ শেখ হাসিনাকে অভিনন্দন জানিয়ে কাজ করার অভিপ্রায় ব্যক্ত করেছে। ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন, ইউরোপীয় কমিশন, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক, আইএমএফসহ ৩২ সংস্থা অভিনন্দন জানিয়ে কাজ করার অভিপ্রায় জানিয়েছে। এরপর আর কোনেো কথা নাই। এখন তারা নিজেরা নিজেদের প্রশ্ন করে ‘ভাই কী হইল!’

‘এখন তাদের কর্মীরা নেতাদের বলে, আপনারা নেতৃত্ব দেয়ার অযোগ্য। আপনাদের কথায় আন্দোলন করব না। তারা এখন চ্যালেঞ্জের মুখে, তাদের নেতৃত্ব চ্যালেঞ্জের মুখে।’

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ফিলিস্তিনে একটি হাসপাতালে হামলা করে পাঁচ শ মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। হাসপাতাল ধ্বংস করা হচ্ছে। একবিংশ শতাব্দীতে এমন বর্বরতা অকল্পনীয়। বিশ্বমোড়লরা চুপ হয়ে বসে আছে। যুদ্ধ বিরতির কথা বললে কেউ কেউ ভেটো দেয়। ফিলিস্তিনিদের অধিকার নিয়ে কথা বলছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।’

এ বিভাগের আরো খবর