বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

ঠাকুরগাঁওয়ে নির্মাণাধীন ভবনে সওজের লাল দাগ

  • প্রতিনিধি, ঠাকুরগাঁও   
  • ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ১১:০৯

সওজের ঠাকুরগাঁওয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী রাফিউল ইসলাম বলেন, ‘স্থানীয়দের লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে প্রথমে আমরা স্থান পরিদর্শন করি। তারপর মাপজোখ করে দেখতে পাই ভবনটির একটা অংশ সওজের জমিতে নির্মাণ করা হচ্ছে। সে সময় আমরা সীমানা নির্ধারণ করে লাল দাগ দেই এবং ভবন কর্তৃপক্ষকে স্থাপনা মৌখিক ভাবে সরিয়ে নিতে বলি।’

সড়ক ও জনপথ বিভাগের (সওজ) জমিতে স্থাপনা নির্মাণের অভিযোগে ঠাকুরগাঁওয়ে একটি চার তলা নির্মাণাধীন ভবনে লাল দাগ দিয়েছে সওজ কর্তৃপক্ষ।

সেই সঙ্গে ভবনের অবৈধ স্থাপনা মৌখিক ভাবে সরিয়ে নিতেও বলা হয়েছে ভবন মালিককে।

স্থানীয়দের লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে মাপজোখ করে বৃহস্পতিবার বিকেলে সওজের কর্মকর্তারা ঠাকুরগাঁও-দিনাজপুর মহাসড়কে শহীদ মোহাম্মদ আলী স্টেডিয়াম সংলগ্ন স্থানে সীমানা নির্ধারণ করে এ লাল দাগ দেন।

সওজের ঠাকুরগাঁওয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী রাফিউল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এ কর্মকর্তা বলেন, ‘স্থানীয়দের লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে প্রথমে আমরা স্থান পরিদর্শন করি। তারপর মাপজোখ করে দেখতে পাই ভবনটির একটা অংশ সওজের জমিতে নির্মাণ করা হচ্ছে। সে সময় আমরা সীমানা নির্ধারণ করে লাল দাগ দেই এবং ভবন কর্তৃপক্ষকে স্থাপনা মৌখিক ভাবে সরিয়ে নিতে বলি। যদি তিনি তা না করেন, তবে ভবিষ্যতে এ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযানের আওতায় পড়বে এবং সেটি উচ্ছেদ করা হবে।’

এ ছাড়াও ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে এবং সওজের জমিতে অবৈধ স্থাপনা যেন না করা হয় সেজন্য সকলকে সচেতন হওয়ার আহ্বান করেন এই কর্মকর্তা।

এদিকে ভবন মালিক মুনসেফ আলীর দাবি, সড়ক ও জনপথের জায়গা ছেড়েই তিনি ভবন নির্মাণ করছেন এবং এ মাপজোখকে তিনি ভুল দাবি করেন।

তিনি বলেন, ‘পৌরসভা থেকে মাপজোখ করে নকশা অনুমোদন নিয়ে ভবন নির্মাণ করেছি। এটি অবৈধ স্থাপনা নয়।’

স্থানীয় পৌর কাউন্সিলর আতাউর রহমান বলেন, ‘পৌরসভা কোনো ব্যক্তির নিজস্ব জমির ওপর ভবন নির্মাণের জন্য নকশা অনুমোদন দিয়ে থাকে। কেউ যদি সড়কের জমিতে ভবন নির্মাণ করে থাকে তাহলে সে দায়-দায়িত্ব তার।’

এ বিভাগের আরো খবর