বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে পুকুর ভরাটের অভিযোগ

  • প্রতিনিধি, চট্টগ্রাম (আনোয়ারা ও বাঁশখালী)   
  • ২৯ জানুয়ারি, ২০২৪ ১৫:৪৮

বাঁশখালী ফায়ার সার্ভিসের টিম লিডার আযাদুল ইসলাম বলেন, ‘পুকুর ভরাট সম্পূর্ণ নিষেধ। আগুন লাগলে আগুন নিয়ন্ত্রণের জন্য একমাত্র ভরসা এই পুকুরের পানি। তাই পুকুর ভরাটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া উচিত।’

চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে পৌরসভার কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে পুকুর ভরাটের অভিযোগ উঠেছে।

কাউন্সিলর মোহাম্মদ ইসহাক ঐতিহ্যবাহী এ দারোগা পুকুরটির এক তৃতীয়াংশ ভরাট করেছেন বলে অভিযোগ করে স্থানীয়রা।

সরেজমিনে দেখা যায়, সোমবার চট্টগ্রামের বাঁশখালী পৌরসভার মিয়ার বাজার সংলগ্ন এলাকায় পাঁচ একর আয়তনের পুকুরটি ভরাট করে ফেলা হচ্ছে। হঠাৎ করে সাত থেকে আটটি ট্রাক ভর্তি মাটি নিয়ে এসে দ্রুত মাটি ফেলে উধাও হয়ে যায়।

পাহাড়ি মাটি কেটে পুকুর ভরাটের ঘটনায় বন বিভাগ ও পরিবেশ অধিদপ্তর কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না বলেও অভিযোগ করেন তারা।

স্থানীয়রা জানায়, ঐতিহ্যবাহী দারোগা পুকুরটি এক তৃতীয়াংশ ভরাট করে ফেলা হয়েছে। স্থানীয় হাজারো মানুষ এই পুকুরটি ব্যবহার করে। ত্রিপুরা চরণের মালিকানাধীন পুকুরটি স্থানীয় মানুষ নিত্যদিনের কাজে ব্যবহার করে আসছেন। সম্প্রতি ত্রিপুরা চরণের ছেলেরা পুকুরের মালিকানা হুমায়ূন নামে অন্য ব্যক্তিকে বিক্রি করে দেয়।

তবে কাউন্সিলর মোহাম্মদ ইসহাকের দাবি, এই অভিযোগ সত্য নয়।

বাঁশখালী ফায়ার সার্ভিসের টিম লিডার আযাদুল ইসলাম বলেন, ‘পুকুর ভরাট সম্পূর্ণ নিষেধ। আগুন লাগলে আগুন নিয়ন্ত্রণের জন্য একমাত্র ভরসা এই পুকুরের পানি। তাই পুকুর ভরাটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া উচিত।’

আইনজীবী তোফাইল বিন হোসাইন বলেন, ‘দারোগা পুকুর ভরাটের বিষয়টি আমি গুরুত্ব সহকারে নিচ্ছি। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।’

এ বিষয়ে বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জেসমিন আক্তার জানান, পুকুর ভরাটের বিষয়টি জানার পর লোকজন পাঠিয়ে বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল। পুলিশ প্রশাসনকেও এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।

এ বিভাগের আরো খবর