কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের লাবনী পয়েন্টে সংঘবদ্ধ ছিনতাইয়ের ঘটনার পর ওই এলাকার আশপাশের ৫টি ঝুপড়ি দোকান উচ্ছেদ করেছে জেলা প্রশাসন। ধারণা করা হচ্ছে, এসব ঝুপড়ি দোকানে অবস্থান করে ছিনতাইয়ের পরিকল্পনা করতো অপরাধীরা।
শনিবার বিকেলে কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. ইয়ামিন হোসেনের নির্দেশে পর্যটন সেলের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাসুদ রানা এই উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেন।
অভিযানে লাবনী পয়েন্টের ছাতা মার্কেট থেকে কাসুন্দি রেস্তোরাঁর বিপরীত দিকে গড়ে ওঠা ৫ ঝুপড়ি উচ্ছেদ করা হয়। আর এই ঝুপড়ি উচ্ছেদের পর থেকেই এসব এলাকায় বখাটে-অপরাধীদের আর দেখা যাচ্ছে না।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাসুদ রানা বলেন, ‘কয়েক দিন ধরে পর্যবেক্ষণ ও শুক্রবার ছিনতাইয়ের ঘটনার পর এসব এলাকায় বখাটে ও ছিনতাইকারীদের অবস্থান বেরিয়ে আসে। তারপরই জেলা প্রশাসন এই অভিযান পরিচালনা করে।’
প্রসঙ্গত, শুক্রবার সকালে সৈকতের লাবনী পয়েন্টে সংঘবন্ধ ছিনতাইকারী চক্রের খপ্পড়ে পড়েন পাঁচ পর্যটক। কুমিল্লা থেকে বেড়াতে আসা এসব পর্যটকের মোবাইল ফোন ও টাকাপয়সা ছিনিয়ে নিয়ে যায় ছিনতাইকারীরা।