বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

আওয়ামী লীগের ইশতেহার: মূল বিষয়গুলো

  • নিজস্ব প্রতিবেদক   
  • ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৩ ১৭:৩৮

ইশতেহারের পটভূমিতে বলা হয়, “২০০৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত টানা তিন মেয়াদে ১৫ বছর জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পরিচালিত আওয়ামী লীগ সরকার বিদ্যমান বাস্তবতায় জনকল্যাণমুখী ও সুসমন্বিত কর্মকাণ্ডের ভেতর দিয়ে একটি সমতা ও ন্যায়ভিত্তিক গণতান্ত্রিক দেশ বিনির্মাণের পথে জাতিকে অগ্রসরমাণ রেখেছে। ইতোমধ্যে উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণের একটি টেকসেই ভিত্তি স্থাপিত হয়েছে। এই ভিত্তির ওপর ভর করে ২০৪১ সালের মধ্যে ‘উন্নত-সমৃদ্ধ-স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ে তোলাই আওয়ামী লীগের বর্তমান লক্ষ্য।”

আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠেয় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ১১ দিন আগে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ: উন্নয়ন দৃশ্যমান, বাড়বে এবার কর্মসংস্থান’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বুধবার আওয়ামী লীগের নির্বাচনি ইশতেহার ঘোষণা করেছেন দলটির সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলের গ্র্যান্ড বলরুমে ঘোষিত এ ইশতেহারের মূল বিষয়গুলো নিউজবাংলার পাঠকদের সামনে ‍তুলে ধরা হলো।

বিশেষ অগ্রাধিকার

ইশতেহারে আওয়ামী লীগের ১১টি বিশেষ অগ্রাধিকারের কথা জানানো হয়।

১. দ্রব্যমূল্য সকলের ক্ষয়ক্ষমতার মধ্যে রাখার জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়া

২. কর্মোপযোগী শিক্ষা ও যুবকদের কর্মসংস্থান নিশ্চিত করা

৩. আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলা

৪. লাভজনক কৃষির লক্ষ্যে সমন্বিত কৃষি ব্যবস্থা, যান্ত্রিকীকরণ ও প্রক্রিয়াজাতকরণে বিনিয়োগ বৃদ্ধি

৫. দৃশ্যমান অবকাঠামোর সুবিধা নিয়ে এবং বিনিয়োগ বৃদ্ধি করে শিল্পের প্রসার ঘটানো

৬. ব্যাংকসহ আর্থিক খাতে দক্ষতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি করা

৭. নিম্ন আয়ের মানুষদের স্বাস্থ্যসেবা সুলভ করা

৮. সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থায় সবাইকে যুক্ত করা

৯. আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কার্যকারিতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা

১০. সাম্প্রদায়িকতা এবং সব ধরনের সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ রোধ করা

১১. সর্বস্তরে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার সুরক্ষা ও চর্চার প্রসার ঘটানো

পটভূমি

ইশতেহারের পটভূমিতে বলা হয়, “২০০৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত টানা তিন মেয়াদে ১৫ বছর জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পরিচালিত আওয়ামী লীগ সরকার বিদ্যমান বাস্তবতায় জনকল্যাণমুখী ও সুসমন্বিত কর্মকাণ্ডের ভেতর দিয়ে একটি সমতা ও ন্যায়ভিত্তিক গণতান্ত্রিক দেশ বিনির্মাণের পথে জাতিকে অগ্রসরমাণ রেখেছে। ইতোমধ্যে উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণের একটি টেকসই ভিত্তি স্থাপিত হয়েছে। এই ভিত্তির ওপর ভর করে ২০৪১ সালের মধ্যে ‘উন্নত-সমৃদ্ধ-স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ে তোলাই আওয়ামী লীগের বর্তমান লক্ষ্য।”

ডিজিটাল থেকে স্মার্ট বাংলাদেশে উত্তরণ

ক্ষমতাসীন দলের ইশতেহারে উল্লেখ করা হয়, “জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীন বাংলাদেশে বিজ্ঞানমনস্কতা এবং বিজ্ঞান শিক্ষা ও প্রযুক্তি ব্যবহারের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। আওয়ামী লীগের ২০০৮ সালের নির্বাচনি ইশতেহার ‘দিন বদলের সনদ’-এ ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করা হয়। রূপকল্প ২০২১-এর মূল উপজীব্য ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্য অর্জনে প্রণয়ন করা হয়েছিল প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ২০১০-২১।

“এই পরিকল্পনা ভিত্তি স্থাপন করেছে স্মার্ট বাংলাদেশ অভিমুখে অগ্রসর হওয়ার। ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে ২০২৫, ২০৩১ ও ২০৪১-এর সময়রেখার মধ্যে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। তাতে ডিজিটাল প্রযুক্তির সঙ্গে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা যুক্ত হয়ে তৈরি করবে স্মার্ট বাংলাদেশ। আওয়ামী লীগ দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে, আধুনিক প্রযুক্তি প্রয়োগ করে দেশ ও সমাজের উন্নতি নিশ্চিত করবে, গড়ে তুলবে উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশে।”

ইশতেহারের এ অংশে আরও বলা হয়, “প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১২ ডিসেম্বর, ২০২২ ঘোষণা করেন সরকারের ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ার দৃঢ় প্রত্যয়। স্মার্ট বাংলাদেশ হবে সাশ্রয়ী, টেকসই, অন্তর্ভুক্তিমূলক, জ্ঞানভিত্তিক, বুদ্ধিগত এবং উদ্ভাবনী। স্মার্ট বাংলাদেশের রয়েছে চারটি স্তম্ভ—স্মার্ট নাগরিক, স্মার্ট অর্থনীতি, স্মার্ট সরকার ও স্মার্ট সমাজ।”

সুশাসন ও আইনের শাসন

সুশাসন ও আইনের শাসন নিয়ে ইশতেহারের অঙ্গীকারে বলা হয়, ‘রাষ্ট্র পরিচালনার সকল ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা, জবাবদিহি, সুশাসন ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের চর্চা সুপ্রতিষ্ঠা করা হবে। শিক্ষিত, দক্ষ, চৌকস ও দুর্নীতিমুক্ত মানুষদের রাজনীতিতে অংশগ্রহণের জন্য আগ্রহী করে তোলা হবে।’

ইশতেহারের এ অংশের অঙ্গীকারে উল্লেখ করা হয়, ‘সর্বজনীন মানবাধিকার সুনিশ্চিত করার পাশাপাশি মানবাধিকার লঙ্ঘনের যেকোনো চেষ্টা প্রতিহত করার ব্যবস্থা অব্যাহত থাকবে। বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে বহির্বিশ্বে যে প্রোপাগান্ডা এবং মিসরিপ্রেজেন্টেশন রয়েছে, সে বিষয়ে দৃঢ় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। বিচার বিভাগের স্বাধীনতার সংরক্ষণ ও মর্যাদা সমুন্নত রাখা হবে। মহান সংবিধানকে সমুন্নত রেখে মানবাধিকার নিশ্চিত করা হবে। জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের স্বাধীনতা এবং কার্যকারিতা সুনিশ্চিত করার ব্যবস্থা অব্যাহত থাকবে।’

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও অবাধ তথ্যপ্রবাহ

ইশতেহারের এ অংশের অঙ্গীকারে বলা হয়, ‘আওয়ামী লীগ সরকার সাংবাদিক হত্যার বিচার ত্বরান্বিত এবং অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির পদক্ষেপ নিয়েছে। সাংবাদিক নির্যাতন, তাদের প্রতি ভয়ভীতি-হুমকি প্রদর্শন এবং মিথ্যা মামলা রোধ করা হবে। আওয়ামী লীগ সরকার ডিজিটালাইজেশন নীতির আলোকে সংবাদপ্রবাহে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার সমর্থন করে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের পরিবর্তে নতুন প্রণীত আিইন ‘সাইবার নিরাপত্তা, ২০২৩’ অনুযায়ী ব্যক্তির গোপনীয়তা ও তথ্য সংরক্ষণ করা হবে এবং অপব্যবহার রোধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ অব্যাহত থাকবে। সাংবাদিকদের জন্য নবম ওয়েজ বোর্ডের সুপারিশ বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। দশম ওয়েজ বোর্ড গঠনের মাধ্যমে সাংবাদিকদের বেতন ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা সময়োপযোগী করার ধারা অব্যাহত থাকবে। ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়নে বৈষম্য মেনে নেয়া হবে না।’

জনকল্যাণমুখী, জবাবদিহিমূলক, দক্ষ ও স্মার্ট প্রশাসন

ইশতেহারের এ অংশের অঙ্গীকারে বলা হয়, ‘মেধার ভিত্তিতে নিয়োগের মাধ্যমে দক্ষ, উদ্যোগী, তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর, দুর্নীতিমুক্ত, দেশপ্রেমিক ও জনকল্যাণমুখী প্রশাসনিক ব্যবস্থা গড়ে তোলার প্রচেষ্টা চলমান থাকবে। নীতি নির্ধারণী পর্যায়ে দীর্ঘসূত্রতা পরিহার করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও বাস্তবায়নে অধিকতর তৎপরতা বাড়িয়ে দুর্নীতি, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা এবং সর্বপ্রকার হয়রানির অবসান ঘটানোর কাজ চলমান থাকবে। দ্রব্যমূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে নতুন বেতনকাঠামো নির্ধারণ করা হবে।’

জনবান্ধব আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গড়ে তোলা

ইশতেহারের এ অংশের অঙ্গীকারে বলা হয়, “তথ্যপ্রযুক্তির উৎকর্ষের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে পরিবর্তিত বাস্তবতা ধারণ করার উপযোগী হিসেবে গড়ে তোলা হবে। স্মার্ট বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে স্মার্ট ও আধুনিক হিসেবে গড়ে তোলা হবে।

“ডোপ টেস্ট নীতিমালা/বিধিমালা প্রণয়ন করা হবে। বিজ্ঞানভিত্তিক তদন্তের মান উন্নয়নের লক্ষ্যে আরও অধিকসংখ্যক আধুনিক ডিএনএ ল্যাব, ফরেনসিক ল্যাব প্রতিষ্ঠা করা হবে। সীমান্ত সড়ক নির্মাণ করা হবে, যাতে করে সীমান্ত সুরক্ষাসহ যেকোনো ধরনের সীমান্ত অপরাধ প্রতিরোধ এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষা করা ‘সীমান্তের অতন্দ্র প্রহরী’ হিসেবে কর্মরত বিজিবি সদস্যদের জন্য সহজতর হয়।”

দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ

ইশতেহারের এ অংশের অঙ্গীকারে বলা হয়, ‘জ্ঞাত আয় বহির্ভূত অবৈধ সম্পদ অর্জন, ঘুষ, ক্ষমতার অপব্যবহার, স্বজনপ্রীতি, পেশিশক্তির দৌরাত্ম্য ও দুর্বৃত্তায়ন নির্মূলে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ চলমান থাকবে। প্রশাসনে দুর্নীতি নিরোধের জন্য ভূমি প্রশাসন, পুলিশ বিভাগ, আদালত, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবাসহ সকল ক্ষেত্রে সূচিত তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার সম্প্রসারণ করা হবে। শিক্ষার্থীদের মধ্যে দুর্নীতিবিরোধী মনোভাব গড়ে তোলার লক্ষ্যে পাঠ্যক্রমে দুর্নীতির কুফল ও দুর্নীতি রোধে করণীয় বিষয়ে অধ্যায় সংযোজন করা হবে।’

অর্থনীতি

ইশতেহারের এ অংশের পটভূমিতে বলা হয়, ‘আওয়ামী লীগের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন পরিকল্পনা সংবিধান ও বঙ্গবন্ধুর সমাজ উন্নয়ন দর্শনেরই প্রতিফলন। গত দেড় দশকে বাংলাদেশ একটি গতিশীল ও দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনৈতিক শক্তি হিসেবে বিশ্বের দরবারে মর্যাদা লাভ করেছে। জাতীয় আয়ের মানদণ্ডে বর্তমানে বাংলাদেশ বিশ্বের ৩৩তম অর্থনীতির দেশ। এ সময়ে দেশের কৃষি, শিল্প ও সেবা খাতে বৈপ্লবিক পরিবর্তনের কারণে বিভিন্ন পণ্য ও সেবা উৎপাদন ও সরবরাহ ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।

‘বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে একটি বৃহৎ অভ্যন্তরীণ ভোক্তাবাজার সৃষ্টি হয়েছে। দারিদ্র্য হ্রাস পেয়েছে উল্লেখযোগ্য পরিমণে। মূলত সরকারের ধারাবাহিক বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও যোগাযোগ ব্যবস্থার অভূতপূর্ব উন্নত অর্থনীতির চালিকাশক্তি হিসেবে ভূমিকা রেখেছে। বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি বিগত ১৫ বছরে গড়ে ৬.৩০ শতাংশ হারে বেড়েছে।’

ইশতেহারের এ অংশের অঙ্গীকারে বলা হয়, ‘২০৩০ সাল নাগাদ রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ১৫০ বিলিয়ন ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে, যা অর্জনের জন্য নতুন পণ্য ও বাজার বহুমুখী করা হবে। ভারত, চীন, জাপান, সিঙ্গাপুর, দক্ষিণ কোরিয়া, ইন্দোনেশিয়া, নেপাল ও শ্রীলঙ্কার সঙ্গে অংশীদারত্ব/মুক্ত বাণিজ্য/অগ্রাধিকারমূলক বাণিজ্য চুক্তি সম্পাদনের লক্ষ্যে চলমান আলোচনা জোরদার করা হবে।

‘মূল্যস্ফীতি হ্রাসের ফলে দ্রব্যমূল্য নিম্নমুখী হবে এবং সকলের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে আসবে। আমদানি ও রপ্তানি বাণিজ্যে ভারসাম্য রক্ষা করা হবে, যা বৈদেশিক মুদ্রা সরবরাহে অনিশ্চয়তা লাঘব করবে।’

এ অংশের অঙ্গীকারে আরও বলা হয়, ‘আর্থিক লেনদেন সংক্রান্ত অপরাধ এবং অন্যায় ও অবৈধ সুযোগ গ্রহণ কঠোরভাবে দমন করা হবে। খেলাপি ঋণ বারবার পুনঃতফসিল করে ঋণ নেয়ার সুযোগ নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা অব্যাহত থাকবে। আমদানি-রপ্তানিতে আন্ডার ও ওভার ইনভয়েস, শুল্ক ফাঁকি, বিদেশে অর্থ পাচার, হুন্ডির মাধ্যমে লেনদেন, মজুতদারি ও সিন্ডিকেটের মাধ্যমে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি এবং অতি মুনাফা প্রতিরোধের কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ অব্যাহত থাকবে।’

অন্যান্য দিকসহ গোটা ইশতেহার দেখতে ক্লিক করুন এই লিংকে

এ বিভাগের আরো খবর