বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

আমেরিকা প্রতি ঘণ্টার মজুরি বাড়ালে আমরাও করব: মোমেন

  • প্রতিবেদক, সিলেট   
  • ২১ ডিসেম্বর, ২০২৩ ১৮:১৫

পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্দুল মোমেন বলেন, ‘বিএনপির নেতৃত্ব ও পরিপক্বতার অভাব রয়েছে। রাজনৈতিক দল হিসেবে বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়ানোর জন্য তাদের নির্বাচনে অংশ নেয়া উচিত ছিল। তারা একটি সুযোগ হারিয়েছে এবং গ্রহণযোগ্যতাও হারিয়েছে।’

‘মূল্যস্ফীতিতে আমেরিকার মানুষ কষ্টে আছে। নিউ ইয়র্কে প্রতি ঘণ্টায় মজুরি ১৫ ডলার। তারা তা বাড়িয়ে ৪৫ ডলার করে আদর্শ তৈরি করলে আমরাও তাদের পথ অবলম্বন করব।’

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বৃহস্পতিবার সিলেটে নির্বাচনি প্রচার শুরুর সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এমন মন্তব্য করেন। তিনি

বলেন, ‘আমরা কোনো সংঘাত চাই না। শান্তি ও স্থিতিশীলতা চাই এবং গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে চাই।’

সিলেট-১ আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আব্দুল মোমেন বলেন, ‘গত ১৫ বছরে দেশে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে। এই অগ্রযাত্রার জন্যই দেশের মান-ইজ্জত অনেক বেড়েছে। এই উন্নয়ন নিরবচ্ছিন্ন থাকা দরকার। আমরা উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে চাই।’

সাংবাদিকদের অপর এক প্রশ্নের জবাবে মোমেন বলেন, ‘বিএনপি একটি ভুল করেছে এবং রাজনৈতিক দল হিসেবে নিজেদের বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়ানোর জন্য তাদের নির্বাচনে অংশ নেয়া উচিত ছিল। তারা একটি সুযোগ হারিয়েছে এবং গ্রহণযোগ্যতাও হারিয়েছে।

‘রাজনীতি জনগণ ও দেশের কল্যাণের জন্য, তাদের ধ্বংসের জন্য নয়। বিএনপির নেতৃত্ব ও পরিপক্বতার অভাব রয়েছে।’

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ভোটার উপস্থিতি বাড়াতে আমরা সর্বত্র যাব। বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়ে জনগণ নির্বিঘ্নে ভোট দিতে কেন্দ্রে আসবে।’

‘অনেক শিক্ষিত মানুষ ভোট দেয়া থেকে বিরত থাকেন। আমি তাদেরকে ভোট দিতে কেন্দ্রে আসার জন্য অনুরোধ করব। আমাকে ভোট দিতে বলব না, তারা তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারবেন। আমরা অবাধ, সুষ্ঠু ও সংঘাতবিহীন নির্বাচন চাই। পৃথিবীকে আমরা আদর্শ দেখাতে চাই।’

সম্প্রতি আমেরিকান অ্যাপারেল অ্যান্ড ফুটওয়্যার অ্যাসোসিয়েশনের (এএএফএ) প্রেসিডেন্ট ও সিইও স্টিফেন লামারকে চিঠি দিয়ে যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসের আট সদস্য বলেছেন, তারা মনে করেন বাংলাদেশের পোশাক শ্রমিকদের জন্য নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি যথেষ্ট নয়।

এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন বলেন, ‘উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে আমেরিকার মানুষ কষ্ট পাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র একটা কাজ করতে পারে। নিউ ইয়র্কে প্রতি ঘণ্টায় মজুরি ১৫ ডলার। যদি তারা বাড়িয়ে ৪৫ ডলার করতে পারে ও আদর্শ তৈরি করে, তখন আমরাও তাদের পথ অবলম্বন করব।’

এ বিভাগের আরো খবর