বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে ঢাবি শিক্ষক সমিতির মানববন্ধন

  • প্রতিনিধি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়   
  • ১০ ডিসেম্বর, ২০২৩ ১৬:৩২

মানববন্ধনে সংহতি জানিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, ‘ফিলিস্তিনে আজকে নিষ্ঠুরভাবে মানুষকে হত্যা করা হচ্ছে। যুদ্ধ বিরতির বিষয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের অধিবেশনে ১৫টি রাষ্ট্রের মধ্যে ১৩টি রাষ্ট্র যুদ্ধ বন্ধের পক্ষে ভোট দিলেও যুক্তরাষ্ট্র এর বিপক্ষে ভোট দিয়েছে।’

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি বাহিনীর সন্ত্রাসী হামলা ও গণহত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শিক্ষক সমিতি।

ঢাবির অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে রোববার দুপুরে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে এ মানববন্ধন করে সংগঠনটি।

মানববন্ধনে শিক্ষকরা অতি দ্রুত গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যা বন্ধে বিশ্বের নেতাদের কার্যকরী ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান। এ ছাড়া ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ার দাবির পাশাপাশি গণহত্যার পক্ষে অবস্থান নেয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি তীব্র নিন্দা জানানো হয়।

মানববন্ধনে শিক্ষক সমিতির কার্যকরী পরিষদের সদস্য অধ্যাপক আমজাদ আলী বলেন, ‘আজকে যখন বিশ্ব মানবাধিকার দিবস পালন করার কথা তখন আমরা পালন করছি মানবাধিকার রক্ষার আন্দোলন। শুধু নিজেদের অধিকার চাওয়ায় গাজায় হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করছে ইসরায়েল, কিন্তু বিশ্ব এখন কী করছে?

‘অথচ সর্বদা মানবাধিকারের কথা বলা যুক্তরাষ্ট্র সাপোর্ট করছে ইসরায়েলকে। এই হচ্ছে আমেরিকার গণতন্ত্র ও মানবাধিকার।’

শিক্ষক সমিতির কার্যকরী সদস্য অধ্যাপক সাইফুল ইসলাম খান বলেন, ‘আরব রাষ্ট্র থেকে সম্পদ চুরি করে সেই সম্পদ দিয়ে অস্ত্র তৈরি করে তা বিক্রি করে আমেরিকা যে ত্রাস পুরো পৃথিবীতে সৃষ্টি করেছে আমরা এর ধিক্কার জানাই। আজকে আমেরিকা গোটা বিশ্বের মানবাধিকার হুমকির মুখে ফেলে দিয়েছে।’

শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক আবদুর রহিম বলেন, ‘১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বর যখন জাতিসংঘে মানবাধিকারের সার্বজনীন ঘোষণাপত্র ঘোষিত হয়েছিল তখন এর মূল ছিল আমেরিকা। কিন্তু আমরা যদি দেখি তারাই এখন মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে। জাতিসংঘ যখন যুদ্ধ বন্ধের জন্য দাবি তুলছে তখন আমেরিকা সেখানে ভেটো দিচ্ছে। আমরা তীব্র নিন্দা জানাই এবং অবিলম্বে এই ধরনের গণহত্যা বন্ধের দাবি জানাচ্ছি।’

মানববন্ধনে সংহতি জানিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, ‘ফিলিস্তিনে আজকে নিষ্ঠুরভাবে মানুষকে হত্যা করা হচ্ছে। যুদ্ধ বিরতির বিষয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের অধিবেশনে ১৫টি রাষ্ট্রের মধ্যে ১৩টি রাষ্ট্র যুদ্ধ বন্ধের পক্ষে ভোট দিলেও যুক্তরাষ্ট্র এর বিপক্ষে ভোট দিয়েছে।’

উপাচার্য বলেন, ‘এ পর্যন্ত যাদের হত্যা করা হয়েছে তার ৭০ শতাংশ নারী ও শিশু। আজকে সেখানে (গাজায়) যারা মানবতার পক্ষে লিখছে, কথা বলছে তাদেরকে হত্যা করা হচ্ছে।

‘১৯৭১ সালে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের বিজয় অর্জনের আগে যেমন করে আমাদের দেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করা হয়েছিল ঠিক তেমনি এখন সেখানেও এভাবে বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করা হচ্ছে। আগামী দিনের যারা সম্ভাবনা শিশু ও নারী তাদের হত্যা করা হচ্ছে।’

তিনি বলেন, ‘চুক্তি অনুযায়ী দুটি রাষ্ট্রকেই স্বীকার করে নেয়া হোক অন্যথায় সেখানে কোনোভাবেই শান্তি আসা সম্ভব না। আমরা এই গণহত্যার তীব্র নিন্দা জানাই পাশাপাশি ফিলিস্তিন রাষ্ট্র যাতে তার অস্তিত্ব ফিরে পায় তার আহ্বান জানাই।

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি বাহিনীর সন্ত্রাসী হামলা ও গণহত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শিক্ষক সমিতি।

ঢাবির অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে রোববার দুপুরে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে এ মানববন্ধন করে সংগঠনটি।

মানববন্ধনে শিক্ষকরা অতি দ্রুত গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যা বন্ধে বিশ্বের নেতাদের কার্যকরী ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান। এ ছাড়া ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ার দাবির পাশাপাশি গণহত্যার পক্ষে অবস্থান নেয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি তীব্র নিন্দা জানানো হয়।

মানববন্ধনে শিক্ষক সমিতির কার্যকরী পরিষদের সদস্য অধ্যাপক আমজাদ আলী বলেন, ‘আজকে যখন বিশ্ব মানবাধিকার দিবস পালন করার কথা তখন আমরা পালন করছি মানবাধিকার রক্ষার আন্দোলন। শুধু নিজেদের অধিকার চাওয়ায় গাজায় হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করছে ইসরায়েল, কিন্তু বিশ্ব এখন কী করছে?

‘অথচ সর্বদা মানবাধিকারের কথা বলা যুক্তরাষ্ট্র সাপোর্ট করছে ইসরায়েলকে। এই হচ্ছে আমেরিকার গণতন্ত্র ও মানবাধিকার।’

শিক্ষক সমিতির কার্যকরী সদস্য অধ্যাপক সাইফুল ইসলাম খান বলেন, ‘আরব রাষ্ট্র থেকে সম্পদ চুরি করে সেই সম্পদ দিয়ে অস্ত্র তৈরি করে তা বিক্রি করে আমেরিকা যে ত্রাস পুরো পৃথিবীতে সৃষ্টি করেছে আমরা এর ধিক্কার জানাই। আজকে আমেরিকা গোটা বিশ্বের মানবাধিকার হুমকির মুখে ফেলে দিয়েছে।’

শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক আবদুর রহিম বলেন, ‘১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বর যখন জাতিসংঘে মানবাধিকারের সার্বজনীন ঘোষণাপত্র ঘোষিত হয়েছিল তখন এর মূল ছিল আমেরিকা। কিন্তু আমরা যদি দেখি তারাই এখন মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে। জাতিসংঘ যখন যুদ্ধ বন্ধের জন্য দাবি তুলছে তখন আমেরিকা সেখানে ভেটো দিচ্ছে। আমরা তীব্র নিন্দা জানাই এবং অবিলম্বে এই ধরনের গণহত্যা বন্ধের দাবি জানাচ্ছি।’

মানববন্ধনে সংহতি জানিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, ‘ফিলিস্তিনে আজকে নিষ্ঠুরভাবে মানুষকে হত্যা করা হচ্ছে। যুদ্ধ বিরতির বিষয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের অধিবেশনে ১৫টি রাষ্ট্রের মধ্যে ১৩টি রাষ্ট্র যুদ্ধ বন্ধের পক্ষে ভোট দিলেও যুক্তরাষ্ট্র এর বিপক্ষে ভোট দিয়েছে।’

উপাচার্য বলেন, ‘এ পর্যন্ত যাদের হত্যা করা হয়েছে তার ৭০ শতাংশ নারী ও শিশু। আজকে সেখানে (গাজায়) যারা মানবতার পক্ষে লিখছে, কথা বলছে তাদেরকে হত্যা করা হচ্ছে।

‘১৯৭১ সালে আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের বিজয় অর্জনের আগে যেমন করে আমাদের দেশের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করা হয়েছিল ঠিক তেমনি এখন সেখানেও এভাবে বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করা হচ্ছে। আগামী দিনের যারা সম্ভাবনা শিশু ও নারী তাদের হত্যা করা হচ্ছে।’

তিনি বলেন, ‘চুক্তি অনুযায়ী দুটি রাষ্ট্রকেই স্বীকার করে নেয়া হোক অন্যথায় সেখানে কোনোভাবেই শান্তি আসা সম্ভব না। আমরা এই গণহত্যার তীব্র নিন্দা জানাই পাশাপাশি ফিলিস্তিন রাষ্ট্র যাতে তার অস্তিত্ব ফিরে পায় তার আহ্বান জানাই।’

এ বিভাগের আরো খবর