বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

বড়শিতে ধরা পড়ল ২৮ কেজি ওজনের দুইটি কোরাল

  • প্রতিনিধি, কক্সবাজার   
  • ২২ নভেম্বর, ২০২৩ ১৬:০১

টেকনাফ উপজেলার জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘কোরাল দ্রুত বর্ধনশীল মাছ। পরিবেশ ভালো পেলে মাছটি সাধারণত ৩০ থেকে ৩৫ কেজি ওজনের হয়ে থাকে। কোনো কোনো সময় এর বেশি ওজনের কোরালও পাওয়া যায়। এই নাফ নদীর মাছ খুবই সুস্বাদু। তাই জেলেরা দামও ভালো পেয়ে থাকেন।’

কক্সবাজারের সীমান্ত উপজেলা টেকনাফের নাফ নদীতে দুই জেলের বড়শিতে ধরা পড়লো ২৮ কেজি ওজনের দুইটি কোরাল মাছ। মাছ দুইটি ১০৫০ টাকা করে কেজি দরে মোট ২৯ হাজার ৪০০ টাকায় বিক্রি করা হয়।

বুধবার সকালের দিকে টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়ন ওয়াব্রাং দিয়ে নাফ নদী থেকে মাছ দুটি জেলেদের বড়শিতে ধরা পড়ে। পরে মাছ জেলেদের কাছ থেকে আলী আহমদ নামের এক মাছ ব্যবসায়ী কিনে নেন।

আলী আহমদ বলেন, ‘বুধবার সকালে হ্নীলা ইউনিয়ন এলাকার মোহাম্মদ ইসমাইল ও জামাল ২৮ কেজি ওজনের দুইটি কোরাল মাছ বাজারে বিক্রি করতে আনেন। পরে তার সঙ্গে দামাদামি শেষে কেজি ১০৫০ টাকা করে ২৯ হাজার ৪০০ টাকায় কিনে নেই।’

তিনি জানান, প্রায় সময় নাফ নদীতে জেলেদের বড়শিতে বড় কোরাল সহ বিভিন্ন জাতের মাছ ধরা পড়ে। এতে জেলেরা খুব আনন্দিত হয় এবং ক্রয়কৃত মাছটি বেশি দামে বিক্রি করার জন্য কক্সবাজারে নিয়ে যান।

জেলে মোহাম্মদ ইসমাইল ও জামাল বলেন, সকালের দিকে বড়শি নিয়ে নাফ নদীর ওয়াব্রাং এলাকায় মাছ ধরার জন্য যান তারা। প্রায় ২ ঘন্টা পরে তাদের বড়শিতে ২৮ কেজি ওজনের দুইটি বড় কোরাল ধরা পড়ে। এরপর অন্যান্য জেলেদের সহায়তায় মাছ দুইটি হ্নীলা বাজারে বিক্রি করেন তারা।

এ বিষয়ে টেকনাফ উপজেলার জ্যেষ্ঠ মৎস্য কর্মকর্তা মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘কোরাল দ্রুত বর্ধনশীল মাছ। পরিবেশ ভালো পেলে মাছটি সাধারণত ৩০ থেকে ৩৫ কেজি ওজনের হয়ে থাকে। কোনো কোনো সময় এর বেশি ওজনের কোরালও পাওয়া যায়। এই নাফ নদীর মাছ খুবই সুস্বাদু। তাই জেলেরা দামও ভালো পেয়ে থাকেন।’

এদিকে শীত মৌসুমে নাফ নদীতে বড়শি ফেললে এখন বড় বড় কোরাল মাছ পাওয়া যাচ্ছে বলে জানান তিনি।

এ বিভাগের আরো খবর