বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

২৮ অক্টোবরের নাশকতার ‘মূল পরিকল্পনাকারী’ শামীমকে ধরেছে পুলিশ

  • নিজস্ব প্রতিবেদক   
  • ২২ নভেম্বর, ২০২৩ ১৩:৫৫

পুলিশ বলছে, গ্রেপ্তার ঢাকা দক্ষিণ ছাত্রদলের এক নম্বার যুগ্ম আহ্বায়ক শামীম মাহমুদ মহাসমাবেশের দিন পল্টন পার্টি অফিস এলাকা এবং রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে হামলায় নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।

রাজধানী ঢাকায় গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশ ঘিরে নাশকতার মূল পরিকল্পনাকারী এবং নাশকতায় সক্রিয় একজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।

পুলিশ বলছে, গ্রেপ্তার ঢাকা দক্ষিণ ছাত্রদলের এক নম্বার যুগ্ম আহ্বায়ক শামীম মাহমুদ মহাসমাবেশের দিন পল্টন পার্টি অফিস এলাকা এবং রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে হামলায় নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।

বুধবার রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সন্মেলনে এ সব তথ্য জানান ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার ড. খ. মহীদ উদ্দীন।

মঙ্গলবার শামীমকে রাজধানীর মুগদা এলাকা থেকে গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে মহিদ উদ্দীন বলেন, শামীম গত ২৬ অক্টোবর থেকে নাশকতার পরিকল্পনা করছিলেন, যার বাস্তবায়ন করেছিলেন ২৮ অক্টোবর।

তিনি জানান, সেদিনের ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, তিনি পল্টন পার্টি অফিস ও রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে নাশকতার জন্য ঢুকেছিলেন। ব্যাগে করে ককটেল নিয়ে তিনি মুহুর্মুহু বিস্ফোরণ ঘটিয়েছেন। তার দলীয় পরিচয় আমরা জেনেছি, তিনি ঢাকা দক্ষিণ ছাত্রদলের এক নম্বর যুগ্ম আহ্বায়ক।

পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, শামীম কেন্দ্রীয় এক নেতার নির্দেশনা অনুযায়ী সমাবেশের আগে দনিয়া ফুটওভার ব্রিজের নিচে গিয়ে মারুফ নামের একজনের থেকে একটি ব্যাগ সংগ্রহ করেন। সেটি এনে রিয়াদ নামের একজনের কাছে নয়া পল্টনে পৌঁছে দেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী সেটা করা হয়৷

চলতি মাসে সবুজবাগ থানার মানিকদিয় গ্রিন মডেল টাউনের ভেতরে শেষ মাথায় ককটেল বিস্ফোরণের সময় একটি নীল রংয়ের মোটর সাইকেল ও একটি লাল রংয়ের হেলমেট উদ্ধার করা হয়। সেদিন জব্দ করা মোটর সাইকেলের সূত্র ধরে ছাত্রদল নেতা শামীমকে শনাক্ত করা গেছে বলে জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা৷

এদিকে বুধবার ভোরে রাজধানীর পল্লবীর ১১ নম্বর ওয়ালটনের গলিতে পার্কিং করা অবস্থায় বসুমতি পরিবহনের একটি বাসে অগ্নিসংযোগের ঘটনায় মারুফ নামের একজনকে গেপ্তার করেছে পুলিশ৷

মারুফকে জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে মহীদ উদ্দীন বলেন, বিএনপি নেতা সাজ্জাদ কাউন্সিলর ও জসিমের নির্দেশে ও তাদের প্রত্যক্ষ সহায়তায় ও প্ররোচনায় কেরোসিন ঢেলে এই বাসে আগুন দেয়া হয়। এই কাজের জন্য মারুফকে ৩ হাজার টাকা দওয়া হয়েছে৷ এই ঘটনায় পল্লবী থানায় মামলা করা হয়েছে।

বিএনপি তালাবদ্ধ অফিসের চাবি পুলিশের হাতে- দলটির এমন অভিযোগের বিষয়ে মহীদ উদ্দীন বলেন, এর আগে একাধিকবার বলেছি। বিএনপি অফিসের চাবি তাদের হাতে। একাধিকবার স্পষ্ট করে বলেছি এই চাবি তো আমাদের হাতে নয়।

এ বিভাগের আরো খবর