নির্বাচনের প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্ন ও যথা সময়েই নির্বাচন হবে বলে উল্লেখ করে নির্বাচন কমিশনার (ইসি) আনিছুর রহমান বলেছেন, ‘আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শিল্পকলা অ্যাকাডেমিতে বুধবার দুপুরে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান তিনি।
আনিছুর রহমান বলেন, ‘দেশে এমন কোনো পরিবেশ সৃষ্টি হয়নি যে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। সারা দেশে খোঁজ খবর রাখছি। দ্রুতই দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের তফসিল দেয়া হবে। সেই তফসিলের পর আসনগুলোতে কারা রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পাবেন সেটি ঠিক করা হবে।’
তিনি বলেন, ‘একটি অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন করার জন্য আমরা শপথ গ্রহণ করেছি। নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার জন্য নিবন্ধিত ৪৪টি দলকেই ২০২২ সালে আহ্বান জানানো হয়েছে। দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ হয়েছে; কেউ কেউ আমাদের ডাকে সাড়া দেয়নি।’
‘সর্বশেষ এপ্রিল মাসে প্রত্যেকটি দলের মহাসচিবকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিজ স্বাক্ষরিত এক চিঠির মাধ্যমে নির্বাচনে আসার আহ্বান জানান। নির্বাচনে অংশগ্রহণের দায়িত্ব তাদের। নির্বাচনে অংশ না নিলে কী হবে, সেটা উনারও ভালো জানেন। আমরা আশা করছি সকলেই নির্বাচনে অংশ নেবেন।
মিডিয়ার চোখকে নিজের চোখ বলে আখ্যায়িত করে নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘মিডিয়ার বন্ধুরা আমাদের আরেকটি চোখ। নির্বাচনে অনিয়মগুলো আমাদের দৃষ্টিতে দেবেন। অবাধ সুষ্ঠু ও সন্দর নির্বাচনের জন্য যা যা করার প্রয়োজন তাই করবেন, এটাই আমাদের বার্তা।’
ইসি আরও বলেন, ‘ভোটার আনা নির্বাচন কর্মকর্তাদের দায়িত্ব নয়, ভোটার আনার দায়িত্ব প্রার্থীদের। নির্বাচন কর্মকর্তা বা নির্বাচনের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের দায়িত্ব পরিবেশ সৃষ্টি করে দেয়া। নির্বাচনে অশৃঙ্খলতা ঘটতে পারে এমন কিছু যেন না ঘটে সেজন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীদের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের উপনির্বাচন নিয়ে প্রিজাইডিং অফিসারদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘এই নির্বাচন সুষ্ঠু ও সন্দর পরিবেশে সম্পন্ন করা আমাদের দায়িত্ব। নির্বাচন কেন্দ্রে প্রিজাইডিং অফিসারই সব। ভোটকেন্দ্রে যদি অপ্রীতিকর কোনো ঘটনা ঘটে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মাধ্যমে সেটি প্রহিত করার চেষ্টা করতে হবে। যদি পরিস্থিতি অনুকূলের বাহিরে চলে ভোট গ্রহণ করার ক্ষমতার প্রিজাইডিং অফিসার বন্ধ করতে পারবে।’
‘সর্বশেষ এপ্রিল মাসে প্রত্যেকটি দলের মহাসচিবকে প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিজ স্বাক্ষরিত এক চিঠির মাধ্যমে নির্বাচনে আসার আহ্বান জানান। নির্বাচনে অংশগ্রহণের দায়িত্ব তাদের। নির্বাচনে অংশ না নিলে কী হবে, সেটা উনারও ভালো জানেন। আমরা আশা করছি সকলেই নির্বাচনে অংশ নেবেন।
মিডিয়ার চোখকে নিজের চোখ বলে অখ্যায়িত করে নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘মিডিয়ার বন্ধুরা আমাদের আরেকটি চোখ। নির্বাচনে অনিয়মগুলো আমাদের দৃষ্টিতে দেবেন। অবাধ সুষ্ঠা ও সন্দর নির্বাচনের জন্য যা যা করার প্রয়োজন তাই করবেন, এটাই আমাদের বার্তা।’
ইসি আরও বলেন, ‘ভোটার আনা নির্বাচন কর্মকর্তাদের দায়িত্ব নয়, ভোটার আনার দায়িত্ব প্রার্থীদের। নির্বাচন কর্মকর্তা বা নির্বাচনের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের দায়িত্ব পরিবেশ সৃষ্টি করে দেয়া। নির্বাচনে অশৃঙ্খলতা ঘটতে পারে এমন কিছু যেনো না ঘটে সেজন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীদের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।’
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের উপনির্বাচন নিয়ে প্রিজাইডিং অফিসারদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘এই নির্বাচন সুষ্ঠ ও সুন্দর পরিবেশে সম্পন্ন করা আমাদের দায়িত্ব। নির্বাচন কেন্দ্রে প্রিজাইডিং অফিসারই সব। যদি পরিস্থিতি অনূকূলের বাহিরে চলে যায় প্রিজাইডিং অফিসার ভোট গ্রহণ বন্ধ করতে পারবে।’