বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

কামরাঙ্গীরচরকে আধুনিক ব্যবসায়িক কেন্দ্র বানানো হবে: তাপস

  • নিজস্ব প্রতিবেদক   
  • ১১ অক্টোবর, ২০২৩ ১৫:৫০

কামরাঙ্গীরচর কেন্দ্রিক উন্নয়ন কার্যক্রমে ক্ষতিগ্রস্তদেরকে পূর্ণ পুনর্বাসন করা হবে জানিয়ে মেয়র তাপস বলেন, ‘আপনারা আমাদের ওপর যে আস্থা রেখেছেন তার পরিপ্রেক্ষিতে বলতে পারি এখানে যে সব সরকারি জমি রয়েছে, সেগুলো অবশ্যই দখলমুক্ত করা হবে, কিন্তু ব্যক্তি মালিকানাধীন যে সব জমির প্রয়োজন হবে, আমরা তাদেরকে পূর্ণরূপে ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করব।’

কামরাঙ্গীরচরকে একটি আধুনিক ব্যবসায়িক কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।

কামরাঙ্গীরচরের লোহার ব্রিজ থেকে নিজামবাগ বেড়িবাঁধ পর্যন্ত ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাডভোকেট কামরুল সরণি’-এর নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন শেষে বুধবার সকালে মেয়র এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘কামরাঙ্গীরচরে অপরিকল্পিত নগরায়ন হয়েছে। আমরা ঢাকা শহরকে একটি বাসযোগ্য, পরিকল্পিত নগরীতে রূপান্তর করার যে মহাপরিকল্পনা নিয়েছি, সে পরিপ্রেক্ষিতে কামরাঙ্গীরচরকে একটি আধুনিক ব্যবসায়িক কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে চাই।

‘উন্নত দেশে আমরা দেখি, একটি সেন্ট্রাল বিজনেস ডিস্ট্রিক বা ফাইন্যান্সিয়াল হাব থাকে। সেভাবেই কামরাঙ্গীরচরকে গড়ে তোলার পরিকল্পনা আমরা নিয়েছি।’

মেয়র বলেন, ‘আমরা আদি বুড়িগঙ্গা পুনঃখনন করছি। আদি বুড়িগঙ্গা তার রূপ আবার ফিরে পাচ্ছে। এর পাশ দিয়েই আমরা নান্দনিক পরিবেশ সৃষ্টি করব। এখানে লোহারপুল সেতুর জায়গায় আমরা ছয় সারির একটা আধুনিক সেতু নির্মাণ করব।

‘এর উত্তরদিকে যে এলাকা রয়েছে, আমরা সেখানে আধুনিক মানের একটি ফাইভ স্টার হোটেল, কনভেনশন হল, ৫০তলা বিশিষ্ট নান্দনিক ভবনসহ অন্যান্য স্থাপনা নির্মাণ করব। আর দক্ষিণ দিকে সুন্দরভাবে আবাসন গড়ে তুলব।’

কামরাঙ্গীরচর কেন্দ্রিক উন্নয়ন কার্যক্রমে ক্ষতিগ্রস্তদেরকে পূর্ণ পুনর্বাসন করা হবে জানিয়ে মেয়র তাপস বলেন, ‘আপনারা আমাদের ওপর যে আস্থা রেখেছেন তার পরিপ্রেক্ষিতে বলতে পারি এখানে যে সব সরকারি জমি রয়েছে, সেগুলো অবশ্যই দখলমুক্ত করা হবে, কিন্তু ব্যক্তি মালিকানাধীন যে সব জমির প্রয়োজন হবে, আমরা তাদেরকে পূর্ণরূপে ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করব। যথাসময়ের পূর্বে আপনারা ক্ষতিপূরণের অর্থ পেয়ে যাবেন।’

আগামী দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে কামরাঙ্গীরচরের উন্নয়ন কার্যক্রম দৃশ্যমান হবে উল্লেখ করে তাপস বলেন, ‘রাজধানী ঢাকার আধুনিক প্রাণকেন্দ্র হবে কামরাঙ্গীরচর। পরিকল্পিত নগরায়নের আধুনিক সব সুযোগ-সুবিধা কামরাঙ্গীরচরবাসী পাবে।’

ওই সময় সিদ্দিক বাজার আধুনিক নগর বিপনী বিতানের নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন মেয়র।

এ বিভাগের আরো খবর