বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

পশ্চিমা প্রচারণা সত্ত্বেও মস্কো ঢাকার পরীক্ষিত বন্ধু: রুশ দূতাবাস

  • নিউজবাংলা ডেস্ক   
  • ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ২২:৩৪

“বাংলাদেশি ইংরেজি ভাষার সংবাদপত্রে প্রকাশিত ১৪ জন কূটনৈতিক মিশন প্রধানের সই করা প্রতিবেদনে কোনো শক্ত প্রমাণ ছাড়াই রাশিয়াকে ‘আগ্রাসন’, ‘আক্রমণ’ ও ‘ইউক্রেনে অবৈধ যুদ্ধ’ চালানোর দায়ে অভিযুক্ত করা হয়েছে। এটা বিশ্ববাজারে ইউক্রেনীয় শস্য সরবরাহ চেইনের ব্যাঘাত ঘটায় এবং বিশ্বব্যাপী নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে।”

রাশিয়া বলেছে, পশ্চিমাদের ‘বাংলাদেশিদের চোখে তাদের দেশকে কলঙ্কিত করার চেষ্টা’ সফল হবে না।

রোববার ঢাকায় রুশ দূতাবাস বলেছে, ‘রাশিয়া গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের একটি নির্ভরযোগ্য, সময়ের পরীক্ষিত বন্ধু ছিল ও থাকবে।’ সূত্র: ইউএনবি

দূতাবাস বলেছে, বাংলাদেশি ইংরেজি ভাষার সংবাদপত্রে প্রকাশিত ১৪ জন কূটনৈতিক মিশন প্রধানের সই করা একটি প্রতিবেদন তাদের চোখে পড়েছে।

প্রতিবেদনটিতে কোনো শক্ত প্রমাণ ছাড়াই রাশিয়াকে ‘আগ্রাসন’, ‘আক্রমণ’ ও ‘ইউক্রেনে অবৈধ যুদ্ধ’ চালানোর দায়ে অভিযুক্ত করা হয়েছে। যা বিশ্ববাজারে ইউক্রেনীয় শস্য সরবরাহের চেইনের ব্যাঘাত ঘটায় এবং এর ফলে বিশ্বব্যাপী নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে।

রাশিয়ান দূতাবাস বলেছে, “পশ্চিমা কূটনীতিকদের কাছ থেকে এটি শোনা আরও উদ্ভট যে ‘রাশিয়ার ক্রমাগত আক্রমণে ইউক্রেনীয় কৃষি খাতের দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতি হবে।’ এটি বিষয়গুলোকে উল্টোভাবে উপস্থাপনের আরেকটি প্রচেষ্টা।”

দূতাবাস বলেছে, বলকান ও পরে পারস্য উপসাগরে ক্ষয়প্রাপ্ত ইউরেনিয়াম যুদ্ধাস্ত্র ব্যবহারের ফলে শুধু বোমা হামলার স্থানেই নয়, হাজার হাজার কিলোমিটার দূরেও বিশ্বব্যাপী পরিবেশ দূষিত হয়েছে।

তারা জানায়, নিজেদের স্বার্থে অন্য দেশগুলোকে ব্যবহারের মাধ্যমে বিশ্ব আধিপত্যের দাবিগুলো সুরক্ষিত করা এবং নিজেদের কল্যাণ, সামরিক ও অর্থনৈতিক আধিপত্যের উচ্চ পর্যায় বজায় রাখার স্বার্থে নেয়া পশ্চিমা নীতির আরেকটি উদাহরণ এটি।

দূতাবাস বলেছে, “আমরা লক্ষ্য করি রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভের ঢাকা সফরের দিনে ১৪ জন পশ্চিমা কূটনীতিকের ‘সম্মিলিত কাজ’ প্রকাশিত হয়েছিল। তার প্রতিপক্ষ ড. এ কে আব্দুল মোমেন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আলোচনায় তিনি বিস্তৃত মন্তব্য করেছেন। স্পেশাল মিলিটারি অপারেশন (এসএমও) শুরু করার কারণ, ইউক্রেনের আশপাশের এবং বর্তমান পরিস্থিতি ও বিশেষ অভিযান শেষ করার শর্ত প্রভৃতি বিষয় বিস্তৃতভাবে জানিয়েছেন।”

এ বিভাগের আরো খবর