বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

জাল রুপি দিয়ে সীমান্ত এলাকায় চোরাচালান

  • নিজস্ব প্রতিবেদক   
  • ৫ আগস্ট, ২০২৩ ১৬:১৫

উপকমিশনার জাফর হোসেন বলেন, ‘এ রুপি মূলত তারা সীমান্ত এলাকায় চোরাচালান কাজে ব্যবহার করতেন। শাড়ি, মাদক বা বিভিন্ন সামগ্রী কেনার সময় তারা জাল রুপি দিয়ে মূল্য পরিশোধ করতেন।’

রাজধানীর লালবাগ এলাকায় জাল রুপি তৈরির একটি চক্রের তিন সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে শনিবার দুপুরে এ তথ্য জানান লালবাগ বিভাগের উপকমিশনার জাফর হোসেন।

আরএনডি রোড শ্মশানঘাট কালিমন্দির এলাকা থেকে শুক্রবার একজনকে ও তার দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করে ডিএমপির লালবাগ থানা পুলিশ।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন সাজ্জাদ হোসেন রবিন, মাহি ও সাদমান হোসেন হৃদয়।

১ লাখ ভারতীয় জাল রুপি, ১০ লাখ ২০ হাজার জাল টাকা, জাল রুপি ও টাকা তৈরির সরঞ্জামাদিসহ গ্রেপ্তার করা হয় ওই চক্রের সদস্যদের। চক্রটি এখন পর্যন্ত ৫ কোটির বেশি ভারতীয় জাল রুপি বাজারজাত করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

বাহিনীর ভাষ্য, জাল রুপি দিয়ে ভারতে চোরাচালান ও জাল টাকা তৈরি করে সেই টাকা দিয়ে মাদক চোরাচালানসহ তা বাজারজাত করত চক্রটি।

জাফর হোসেন বলেন, শুক্রবার সন্ধ্যায় মাহিকে বাংলাদেশি ১ হাজার টাকার জাল নোটের ৫০ হাজার টাকাসহ গ্রেপ্তার করা হয়। তার দেয়া তথ্য ভিত্তিতে মাহির মামা সাজ্জাদ ও সাদমানকে কেরানীগঞ্জের কানারগাঁও এলাকার একটি বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।

তিনি জানান, ওই সময় তাদের কাছ থেকে বাংলাদেশি এক হাজার টাকার ৯ লাখ ৭০ হাজার টাকার ৯৭০টি জাল নোট এবং ভারতীয় ৫০০ রুপি মূল্যমানের ১ লাখ রুপির ২০০টি জাল রুপি উদ্ধার করা হয়। জাল রুপিসহ জাল টাকা ও জাল রুপি তৈরির ল্যাপটপ, প্রিন্টার, একটি স্কিনপ্রিন্ট ফ্রেম, জাল নোট তৈরির জন্য ২০০টি সাদা কাগজ, বিভিন্ন রঙের চারটি কার্টিজ, কোটাসহ বিভিন্ন ধরনের সরঞ্জামও উদ্ধার করা হয়।

উপকমিশনার বলেন, ‘এ রুপি মূলত তারা সীমান্ত এলাকায় চোরাচালান কাজে ব্যবহার করতেন। শাড়ি, মাদক বা বিভিন্ন সামগ্রী কেনার সময় তারা জাল রুপি দিয়ে মূল্য পরিশোধ করতেন।’

এ বিভাগের আরো খবর