বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

চট্টগ্রাম-১০ আসনের উপনির্বাচনে চলছে ভোট

  • প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম   
  • ৩০ জুলাই, ২০২৩ ০৮:৫৬

ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে রোববার সকাল ৮টায় শুরু হওয়া ভোট চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।

চট্টগ্রাম-১০ আসনের উপনির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলছে।

ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) রোববার সকাল ৮টায় শুরু হওয়া ভোট চলবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত।

উপনির্বাচনে কারচুপি রুখতে ১৫৬টি কেন্দ্রে বসানো হয়েছে ১ হাজার ৪০৭টি সিসিটিভি ক্যামেরা।

দুই হাজার ১১০টি ইভিএমের মাধ্যমে ২০১টি বুথে ভোটগ্রহণ করছেন ৪ হাজার ১০৬ কর্মকর্তা।

নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় আট নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও দুই জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে মাঠে আছে পুলিশ, আনসার সদস্য, র‌্যাবের চারটি টিম ও চার প্লাটুন বিজিবি।

পুলিশ ও আনসার সদস্য মিলে প্রতি কেন্দ্রে ১৬ থেকে ১৭ জন, গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রগুলোতে ১৭ থেকে ১৮ জন দায়িত্ব পালন করছে। এ ছাড়া পুলিশ ও এপিবিএনের সমন্বয়ে ৮ ওয়ার্ডে ৮টি মোবাইল ফোর্স ও চারটি স্ট্রাইকিং ফোর্স রয়েছে।

নির্বাচন ঘিরে নির্বাচনী এলাকায় শুক্রবার রাত ১২ টা থেকে মোটরসাইকেল ও শনিবার রাত ১২টা থেকে অন্যান্য যানবাহন চলাচলের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।

এ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর থাকবে ৩১ জুলাই রাত ১২টা পর্যন্ত, তবে রিটার্নিং কর্মকর্তার অনুমতি সাপেক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বা তাদের নির্বাচনী এজেন্ট, দেশি বা বিদেশি পর্যবেক্ষকদের (পরিচয়পত্র থাকতে হবে) ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা শিথিলযোগ্য।

চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মুহাম্মদ হাসানুজ্জামান জানান, এ আসনে ৪ লাখ ৮৮ হাজার ৬৩৮ জন ভোটার রয়েছে। নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের ২৪ জন পর্যবেক্ষকও রয়েছেন।

উপনির্বাচনে ১ জন স্বতন্ত্র প্রার্থীসহ ৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তারা হলেন আওয়ামী লীগের মো. মহিউদ্দিন বাচ্চু (নৌকা), জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. সামসুল আলম (লাঙ্গল), তৃণমূল বিএনপির দীপক কুমার পালিত (সোনালি আঁশ), বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের রশীদ মিয়া (ছড়ি), স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আরমান আলী (বেলুন) ও মনজুরুল ইসলাম ভূঁইয়া (রকেট)।

বিএনপি নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করায় অনেকটা নিরুত্তাপ ভোট হচ্ছে এ আসনে। ভোটারদেরও আগ্রহ দেখা যাচ্ছে না নির্বাচন নিয়ে। যদিও নৌকার প্রার্থী এই নির্বাচনে ৫০ শতাংশ ভোটার কেন্দ্রে নিয়ে আসার ঘোষণা দিয়েছেন।

এই প্রার্থীর পক্ষ থেকে ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটকেন্দ্রে যাওয়ার জন্য উৎসাহিত করার কর্মসূচিও নেয়া হয়েছে।

গত ২ জুন রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় এই আসনের সংসদ সদস্য আফছারুল আমীনের। দীর্ঘদিন ক্যানসারের সঙ্গে লড়াই করছিলেন তিনি। তার মৃত্যুর পর আসনটি শূন্য ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন।

এ বিভাগের আরো খবর