বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

সংলাপ নিয়ে আন্তর্জাতিক চাপ বা প্রস্তাব নেই: পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

  • নিজস্ব প্রতিবেদক   
  • ১১ জুন, ২০২৩ ২১:০২

পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘রাজনৈতিক নেতারা এটি নিয়ে কেন বলছেন এটি আমার জানা নেই। কিন্তু আমরা কোনো রাষ্ট্র থেকে বা কোনো আন্তর্জাতিক সংস্থা থেকে এ বিষয়ে চাপে থাকা তো দূরের কথা, প্রস্তাবনা আকারেও কিছু আসেনি।’

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে রাজনৈতিক দলের মধ্যে সংলাপের বিষয়ে আন্তর্জাতিক কোনো চাপ বা কোনো দেশ প্রস্তাব দেয়নি বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম।

রোববার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নে তিনি এ কথা জানান।

রাজনৈতিক সংলাপের বিষয়ে শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘গত ৯-১০ বছরে আমি এ ধরনের কোনো বৈঠকের অংশ হইনি এবং আমাকে কেউ বলেনি।

‘আমি নিশ্চিত, নির্বাচনকে সামনে রেখে সংলাপে বসতে হবে এ ধরনের প্রস্তাবনা আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কোনো নীতি নির্ধারককে কোনো রাষ্ট্র, কেউ দেননি। নির্বাচনকালীন সরকারে বর্তমান সংবিধানের বাইরে কোনো কাঠামোর ধারে কাছেও কোনো সুপারিশ কেউ করেনি।’

পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘রাজনৈতিক নেতারা এটি নিয়ে কেন বলছেন এটি আমার জানা নেই। কিন্তু আমরা কোনো রাষ্ট্র থেকে বা কোনো আন্তর্জাতিক সংস্থা থেকে এ বিষয়ে চাপে থাকা তো দূরের কথা, প্রস্তাবনা আকারেও কিছু আসেনি।’

জাতিসংঘকে কোনো দায়িত্ব দেয়া হবে কি না, এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘এর কোনো প্রয়োজন নেই। জাতিসংঘকে তখনই দায়িত্ব দেয়া হয় যখন পরিস্থিতি ভয়ঙ্কর আকার ধারণ করে। তারা কাজ করে যুদ্ধ পরিস্থিতিতে, গৃহযুদ্ধ পরিস্থিতিতে। বাংলাদেশের পরিস্থিতি অনেককাল আগে এ রকম ছিল।’

শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের চেষ্টা করা হচ্ছে এবং অনেক সময় এটি যথেষ্ট হয় না। সেটিকে সার্টিফাই করা লাগে এবং আন্তর্জাতিক নির্বাচন পর্যবেক্ষকরা এসে দেখবেন এবং বলবেন। এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশন থেকে যে নির্দেশনা আসবে সেটি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রতিপালন করবে।’

এদিকে পাইলট প্রকল্পের অধীনে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসিত হওয়া রোহিঙ্গারা মিয়ানমারে ভালো না থাকলে আবারও তাদের বাংলাদেশে ফেরত আসার সুযোগ রয়েছে বলে জানান পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী।

তিনি বলেন, ‘পাইলট প্রকল্পের অধীনে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের বিরোধিতা করার কোনো কারণ নেই। এটি একটি ট্রায়াল (পরীক্ষামূলক) এবং এর মাধ্যমে খুব ছোট আকারে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের জন্য রোহিঙ্গাদের রাখাইনে পাঠানো হবে। সেখানে অস্বস্তিবোধ করলে তাদের ফিরিয়ে নিয়ে আসার সুযোগ রয়েছে।’

এ বিভাগের আরো খবর