বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

উত্তরাঞ্চলে ইয়াবা সরবরাহের সমন্বয়ক গ্রেপ্তার

  • নিজস্ব প্রতিবেদক   
  • ৮ জুন, ২০২৩ ১৫:৪১

শাহজাহানকে জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ঢাকা মেট্রো কার্যালয়ের (উত্তর) উপপরিচালক মো. রাশেদুজ্জমান বলেন, ‘টেকনাফ থেকে ঢাকায় আসা ইয়াবা সমন্বয় করে উত্তরবঙ্গের জেলাগুলোতে পাঠাত শাহজাহান। রংপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়সহ অন্য জেলাগুলোতে ইয়াবা সরবরাহ করে আসছিল তারা। আর ইয়াবা বহন করার জন্য নারীদের ব্যবহার করত শাহজাহান।’

কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে বিভিন্ন মাধ্যমে ঢাকায় আসত ইয়াবা বড়ির চালান। আর সেগুলো গ্রহণ করে সাভারের হেমায়েতপুরের বাসায় মজুত করতেন ঠাকুরগাঁওয়ের শাহজাহান। এরপর নানা কৌশলে উত্তরবঙ্গের কারবারিদের কাছে পৌঁছে দিতেন ইয়াবা। টেকনাফ থেকে ঢাকায় চালান আনার পর ইয়াবা উত্তরবঙ্গের জেলাগুলোতে কীভাবে, কার কাছে পৌঁছাবে, তার সমন্বয় করতেন শাহজাহান।

একটি ইয়াবার চালানের সূত্র ধরে বুধবার হেমায়েতপুর থেকে শাহজাহানকে গ্রেপ্তার করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর।

এর আগে শাহজাহানের কাছে ইয়াবার চালান নিয়ে যাওয়ার সময় গ্রেপ্তার হন ট্রাকচালক আলমগীর। তার ট্রাকের স্পেয়ার চাকার টিউবে বিশেষভাবে লুকানো অবস্থায় ১০ হাজার ইয়াবা বড়ি এবং হেমায়েতপুরে শাহজাহানের বাসা থেকে পেটিকোটে সেলাই করে লুকানো অবস্থায় ১৫ হাজার ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।

শাহজাহানকে জিজ্ঞাসাবাদের বরাতে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ঢাকা মেট্রো কার্যালয়ের (উত্তর) উপপরিচালক মো. রাশেদুজ্জমান বলেন, ‘টেকনাফ থেকে ঢাকায় আসা ইয়াবা সমন্বয় করে উত্তরবঙ্গের জেলাগুলোতে পাঠাত শাহজাহান। রংপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়সহ অন্য জেলাগুলোতে ইয়াবা সরবরাহ করে আসছিল তারা। আর ইয়াবা বহন করার জন্য নারীদের ব্যবহার করত শাহজাহান।’

ট্রাকচালক আলমগীরের বিষয়ে রাশেদুজ্জামান জানান, টেকনাফ থেকে দেশের বিভিন্ন জেলায় পণ্য পরিবহনের আড়ালে ইয়াবা বহন করে আসছিলেন আলমগীর। টেকনাফের ইয়াবা কারবারিদের নির্দেশে দেশের বিভিন্ন জেলায় তিনি পৌঁছে দিতেন ইয়াবা। এ কাজের জন্য প্রতি ট্রিপে এক থেকে দুই লাখ টাকা পর্যন্ত পেতেন আলমগীর। এ পর্যন্ত কতগুলো ট্রিপ দিয়েছেন, তা স্বীকার করেননি তিনি।

ঢাকা মেট্রো (উত্তর) কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মেহেদী হাসান বলেন, হাতেনাতে আটক করার পরও মাদক কারবারে জড়িতরা কিছু স্বীকার করতে চান না। রিমান্ডে নিয়ে বিস্তারিত জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।

এ বিভাগের আরো খবর