চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের অস্ত্রভাণ্ডারে যুক্ত হলো বিস্ফোরক নিষ্ক্রিয়কারী দুটি অত্যাধুনিক রোবট।
বাংলাদেশকে সন্ত্রাসবিরোধী কার্যক্রমে সহায়তার আওতায় যুক্তরাষ্ট্র রোবট দুটি দেয়।
রোববার রোবট দুটি পরিচালনায় দুই সপ্তাহের প্রশিক্ষণ শুরু হয়। এর আগে গত সপ্তাহে সিএমপির কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের কাছে রোবট দুটি হস্তান্তর করে যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস।
নগর পুলিশের উপকমিশনার লিয়াকত আলী খান জানান, রোববার সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা এসে রোবট দুটি সেট আপ করে প্রশিক্ষণ শুরু করেন। কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের ১৫ সদস্যকে অত্যাধুনিক এ রোবট পরিচালনায় প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘বিস্ফোরক দ্রব্য নিষ্ক্রিয় করতে মানুষকে যে কাজ করতে হয়, এই রোবট সেসব কাজ করতে পারে। প্রাণহানি এড়াতে জরুরি প্রয়োজনে এগুলো ব্যবহার করা হবে।’
২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে চট্টগ্রামে যাত্রা শুরু হয় কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের।
সন্ত্রাসবাদ সংশ্লিষ্ট অপরাধ প্রতিরোধে একজন উপ-পুলিশ কমিশনার ও একজন অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনারকে এই ইউনিটের দায়িত্ব দেয়া হয়।