বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

লোডশেডিং দু’দিনের মধ্যে কাটার আশ্বাস প্রতিমন্ত্রীর

  • নিজস্ব প্রতিবেদক   
  • ১৪ মে, ২০২৩ ১৯:১৪

নসরুল হামিদ বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে একটি ভাসমান এলএনজি স্টোরেজ ও রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিটের পাইপলাইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সেটি মেরামতে ১০ থেকে ১২ দিন লাগতে পারে। এরপর গ্যাস সরবরাহ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করবে।’

দেশজুড়ে চলমান বিদ্যুতের ভয়াবহ লোডশেডিং পরিস্থিতি দুদিনের মধ্যেই ভালো অবস্থায় ফিরবে বলে আশ্বস্ত করেছেন বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।

একইসঙ্গে তিনি জানিয়েছেন, চলমান গ্যাস সংকট পরিস্থিতিরও উন্নতি হতে শুরু করবে। তবে গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক হতে ১০ থেকে ১২ দিন লাগবে।

রোববার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।

নসরুল হামিদ বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে একটি ভাসমান এলএনজি স্টোরেজ ও রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিটের (এফএসআরইউ) পাইপলাইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পাইপলাইনটি মেরামত করতে ১০ থেকে ১২ দিন লাগতে পারে। এরপর পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করবে।’

তিনি আশা প্রকাশ করেন, ১২ দিনের মধ্যেই ক্ষতিগ্রস্ত ইউনিটটি এলএনজি গ্যাসে রূপান্তর করে সরবরাহের জন্য প্রস্তুত হবে।

ভাসমান এলএনজি টার্মিনাল থেকে গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত হওয়ায় দেশজুড়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যাপকভাবে কমে যায়। শনিবার দেশজুড়ে ২ হাজার মেগাওয়াটের বেশি লোডশেডিং হয়েছে।

ঘূর্ণিঝড় মোখার কারণে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে ১২ মে রাত ১১টা থেকে দুটি ভাসমান এলএনজি টার্মিনালের গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রাখা হয়। এ সময় ভাসমান রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিটটিকে গভীর সাগরে নিয়ে যাওয়া হয়।

সরবরাহ বন্ধের আগে টার্মিনাল দুটি থেকে থেকে দৈনিক ৬৫০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে আসত। এখান থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত জাতীয় গ্রিডে দিনে ২ হাজার ৭৫০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করা হয়েছে।

এদিকে গ্যাস সরবরাহ বিঘ্নিত হওয়ার ব্যাপক প্রভাব পড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদনে। এর সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়েছে চট্টগ্রাম, কুমিল্লা ও রাজধানী ঢাকায়।

এ বিভাগের আরো খবর