বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

ঘূর্ণিঝড়ের ক্ষতি মোকাবিলায় সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার: প্রধানমন্ত্রী

  • নিজস্ব প্রতিবেদক   
  • ১৩ মে, ২০২৩ ২২:৫০

শেখ হাসিনা বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড়ের সময় পানি জমে গেলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। সুতরাং সে সময়ে বিদ্যুৎ ও গ্যাসের কার্যক্রম বন্ধ রাখতে হবে। এই পদক্ষেপ সাময়িক দুর্ভোগ সৃষ্টি করলেও মানুষের জীবন রক্ষা পাবে। আমরা এ ধরনের ব্যবস্থা নেব এবং নিচ্ছি।’

সরকার ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’র ক্ষতি মোকাবেলায় সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, ‘ঘূর্ণিঝড় মোখা আসছে। আমরা ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রগুলোকে প্রস্তুত রেখেছি ও ঝড়টির ক্ষতি মোকাবিলায় সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছি।’

শনিবার ইনস্টিটিউশন অফ ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশের (আইইবি) ৬০তম সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

ঘূর্ণিঝড়ের সময় পানি জমে গেলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সুতরাং সে সময়ে বিদ্যুৎ ও গ্যাসের কার্যক্রম বন্ধ রাখতে হবে। এই পদক্ষেপ সাময়িক দুর্ভোগ সৃষ্টি করলেও মানুষের জীবন রক্ষা পাবে। আমরা এ ধরনের ব্যবস্থা নেব এবং নিচ্ছি।’

পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ আরও ঘনীভূত হয়ে উত্তর ও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হওয়ার আশঙ্কা থাকায় কক্সবাজার সমুদ্র বন্দরকে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

মংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরকে ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে এবং মংলা সমুদ্র বন্দরকে ৪ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. এনামুর রহমান জানান, শনিবার এক বিশেষ আবহাওয়া ব্রিফিংয়ে সবশেষ সমুদ্র উপকূল বন্দরকে সতর্ক সংকেত দেয়া হয়েছে।

আবহাওয়া অফিসের বিশেষ বুলেটিনে বলা হয়েছে, অতিপ্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ রোববার সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে কক্সবাজার-মিয়ানমার উত্তর উপকূল অতিক্রম করতে পারে।

কক্সবাজার ও তৎসংলগ্ন উপকূলীয় এলাকায় শনিবার সন্ধ্যার মধ্যেই অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব পড়বে।

এ বিভাগের আরো খবর