বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

চট্টগ্রাম-৮ আসনের উপ-নির্বাচন বৃহস্পতিবার

  • নিজস্ব প্রতিবেদক   
  • ২৬ এপ্রিল, ২০২৩ ২১:২০

সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) এদিন ভোটগ্রহণ হবে। তবে এ ভোটে সিসি ক্যামেরার ব্যবহার থাকছে না।

চট্টগ্রাম-৮ (বোয়ালখালী-পাঁচলাইশ-চান্দগাঁও) আসনের উপ-নির্বাচনের ভোট হবে বৃহস্পতিবার।

সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) এদিন ভোটগ্রহণ হবে। তবে এ ভোটে সিসি ক্যামেরার ব্যবহার থাকছে না।

ভোট গ্রহণের সরঞ্জাম কেন্দ্রে পাঠানোসহ সব ধরনেরর প্রস্তুতি এরই মধ্যে সম্পন্ন করেছে নির্বাচন কমিশন।

১৯০টি কেন্দ্রের ১৪১৪টি ভোটকক্ষে ভোটগ্রহণ হবে। সাধারণ কেন্দ্রে আইন- শৃঙখলা বাহিনীর ১৬ থেকে ১৭জন এবং গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে ১৭ থেকে ১৮ জন দায়িত্ব পালন করবেন।

এই আসনের নির্বাচনে মোট ৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন। প্রার্থীরা হলেন- আওয়ামী লীগের প্রার্থী নগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নোমান আল মাহমুদ (নৌকা), ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের সৈয়দ মোহাম্মাদ ফরিদ উদ্দিন (চেয়ার), বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের সেহাব উদ্দিন মোহাম্মদ আবদুস সামাদ (মোমবাতি), ন্যাশনাল পিপলস পার্টি এনপিপির কামাল পাশা (আম), স্বতন্ত্র প্রার্থী মীর মো. রমজান আলী (একতারা)।

চট্টগ্রাম-৮ আসনটি চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের ৩, ৪, ৫, ৬ ও ৭ নম্বর ওয়ার্ড এবং শ্রীপুর ও খরনদ্বীপ ইউনিয়ন ব্যতীত বোয়ালখালী উপজেলা। এই আসনে মোট ভোটার ৫ লাখ ১৭ হাজার ৬৫২জন। এরমধ্যে পুরুষ ২ লাখ ৬৩ হাজার ৫৪৩ ও নারী ২ লাখ ৫৪ হাজার ১০৯ জন।

এর আগে মহাজোটের শরিক হিসেবে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) নেতা মইন উদ্দিন খান বাদল ২০১৮ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। কিন্তু তিনি ২০১৯ সালের ৭ নভেম্বর মারা যান। তিনি মারা যাওয়ার পর ২০২০ সালের ১৩ জানুয়ারির উপ-নির্বাচনে জয়ী হয়েছিলেন মোছলেম উদ্দিন আহমদ।

গত ৫ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর একটি হাসপাতালে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সংসদ সদস্য মোছলেম উদ্দিন আহমদ মারা গেলে আসনটি শূন্য ঘোষণা করা হয়।।

এদিকে এ আসনের উপ-নির্বাচনের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের রাখার স্বার্থে লাইসেন্সধারীদের অস্ত্রের প্রদর্শন ও বহনের ওপরও নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ইসি। এই নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়ন করবেন জেলা প্রশাসক।

নির্বাচনের পরিবেশ শান্তিপূর্ণ রাখতে ইতিমধ্যে মাঠে র‌্যাব, পুলিশ ও বিজিবি মাঠে অবস্থান নিয়েছে। নির্বাচনি আচরণবিধি প্রতিপালন নিশ্চিতের জন্য নিয়োজিত রয়েছে নির্বাহী ও বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট। তারা ভোটের দুদিন পর পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করবেন।

এ বিভাগের আরো খবর