বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

লক্ষ্মীপুরে যুবলীগ, ছাত্রলীগ নেতাকে গুলি করে হত্যা

  • প্রতিনিধি, লক্ষ্মীপুর   
  • ২৬ এপ্রিল, ২০২৩ ০৮:২৭

গুলিবিদ্ধ অবস্থায় যুবলীগ নেতা আবদুল্লাহ আল নোমান ও ছাত্রলীগ নেতা রাকিব ইমামকে জেলা সদর হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে নোমানকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। গুরুতর আহত অবস্থায় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পথে রাত সাড়ে ১১টার দিকে ছাত্রলীগ নেতা রাকিবের মৃত্যু হয়।

লক্ষ্মীপুর সদরে গুলিতে নিহত হয়েছেন যুবলীগ ও ছাত্রলীগের দুই নেতা।

উপজেলার পোদ্দারবাজার সংলগ্ন পোদ্দারবাজার-নাগেরহাট সড়কে মঙ্গলবার রাত পৌনে ১০টার দিকে দুর্বৃত্তরা তাদের লক্ষ্য করে গুলি করে।

গুলিবিদ্ধ অবস্থায় কে জেলা সদর হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে নোমানকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক।

গুরুতর আহত অবস্থায় ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেয়ার পথে রাত সাড়ে ১১টার দিকে ছাত্রলীগ নেতা রাকিবের মৃত্যু হয়। পরে তার মরদেহও জেলা সদর হাসপাতালে নেয়া হয়।

নিহত আবদুল্লাহ আল নোমান জেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বশিকপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমানের ছোট ভাই।

রাকিব ইমাম জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক।

হত্যাকাণ্ডের জন্য বশিকপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও চন্দ্রগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল কাশেম জেহাদীকে দায়ী করেছে ওই ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান ও যুবলীগ নেতা নোমানের বড় ভাই মাহফুজুর রহমান।

স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, যুবলীগ নেতা নোমান ও ছাত্রলীগ নেতা রাকিব রাতে মোটরসাইকেলে করে পোদ্দারবাজারে আসেন। মোটরসাইকেলটি রাকিব চালাচ্ছিলেন। বাজার থেকে নাগেরহাট সড়কে ঢুকলে আশপাশের লোকজন তিন থেকে চারটি গুলির শব্দ পান। পরে ঘটনাস্থলে গিয়ে নোমানকে মৃত অবস্থায় দেখতে পান স্থানীয়রা। হত্যাকারীরা দুজনকে বহনকারী মোটরসাইকেলটি নিয়ে যায়।

ঘটনার পর রাতে সদর হাসপাতালে যান জেলার পুলিশ সুপার মো. মাহফুজ্জামান আশরাফ।

গুলিতে দুজন নিহত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে তিনি বলেন, ‘ঘটনাস্থলে র‌্যাব ও পুলিশ সদস্যরা অবস্থান নিয়েছে। যারা ঘটনার সাথে জড়িত, তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।’

সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা আবুল কাশেম জেহাদীকে দায়ী করার বিষয়ে জানতে চাইলে পুলিশ সুপার বলেন, ‘কে বা কারা ঘটনাটি ঘটিয়েছে, তা এখনও জানা যায়নি। অন্য কোনো পক্ষও ঘটনাটি ঘটিয়ে থাকতে পারে। যারাই ঘটনাটি ঘটিয়েছে, তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।’

এ বিভাগের আরো খবর