বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

ঢাকায় পারদ উঠল ৪০.৬ ডিগ্রিতে

  • নিজস্ব প্রতিবেদক   
  • ১৬ এপ্রিল, ২০২৩ ২১:২৩

রোববার নগরীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর যশোর ও চুয়াডাঙ্গার তামপাত্রা সর্বোচ্চ রেকর্ড হয়েছে ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

বৈশাখের প্রথম দিন রাজধানীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ৪০ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর পরদিন তাপমাত্রার পারদ চড়ে ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রিতে। সে রেকর্ডও ভেঙেছে বৈশাখের তৃতীয় দিন।

রোববার নগরীতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর যশোর ও চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা সর্বোচ্চ রেকর্ড হয়েছে ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

সন্ধ্যা ৬টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে জানানো হয়েছে, সহসাই বৃষ্টির দেখা পাওয়ার সম্ভাবনাও কম।

এমন তাপে ও রোদে কদিন ধরেই পুড়ছেন প্রায় সারা দেশের মানুষ। সঙ্গে আছে উষ্ন হাওয়া। মাঝারি থেকে তীব্র দাবদাহে পুড়ছে প্রায় পুরো দেশই। ঘরে-বাইরে অস্বস্তিতে কাটছে মানুষের। সূর্যের তাপে বাইরে বের হওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে।

২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে অধিদপ্তর বলছে, সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। রাতে তাপমাত্রা বাড়তে পারে।

দাবদাহ নিয়ে বলা হয়, ঢাকা, ফরিদপুর, মানিকগঞ্জ, পাবনা, বাগেরহাট, যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও কুষ্টিয়া জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এ ছাড়া দেশের অন্যান্য জায়গায় মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা অব্যাহত থাকতে পারে।

আবহাওয়ার সার্বিক পর্যবেক্ষণে বলা হয়, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গে ও সংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে রয়েছে।

দিনভর আবহাওয়া কেমন থাকবে, তা নিয়ে পূর্বাভাসে বলা হয়, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।

এদিন সন্ধ্যা পর্যন্ত সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল সৈয়দপুরে ১৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস বলে জানিয়েছে আবহাওয়ার অধিদপ্তর। পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার আবহাওয়ার অবস্থা নিয়ে বলা হয়, সামান্য পরিবর্তন হতে পারে। আর পাঁচ দিনের শেষের দিকে বৃষ্টি হতে পারে।

এর আগে ১৯৬০ সালের এপ্রিলে ঢাকায় তাপমাত্রা উঠেছিল ৪২ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এ ছাড়া ২০১৪ সালের ১৪ এপ্রিল ঢাকার তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ৪০ দশমিক ২ ডিগ্রি।

প্রচণ্ড গরমে বেড়েছে ডায়রিয়া, জ্বর, সর্দিসহ নানা রোগ। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ভুট্টা, ধান, গমসহ মাঠের অন্যান্য ফসল। নষ্ট হয়ে ঝরে পড়ছে আম ও লিচুর গুটি। ব্যাহত হচ্ছে কৃষিকাজ।

এ বিভাগের আরো খবর