বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

দগ্ধ শিশুটিকে বাঁচানো গেল না

  • নিজস্ব প্রতিবেদক   
  • ১৩ এপ্রিল, ২০২৩ ২১:৪৩

শিশুটির বাবা জাকির হোসেন বলেন, ‘মৌমিতা শেরে বাংলা স্কুলের অষ্টম শ্রেণীর শিক্ষার্থী ছিল। সোমবার রাত দেড়টার দিকে সে বাথরুমে গিয়ে লাইটের সুইচ টেপার সঙ্গে সঙ্গে বিকট শব্দে বিস্ফোরণ ঘটে। দৌড়ে গিয়ে বাথরুমের দরোজা খুলে দেখি ওর পুরো শরীরে আগুন। দ্রুত ওকে বার্ন ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসি।’

রাজধানীর শনির আখড়ায় বাথরুমের সুয়ারেজ লাইনে বিস্ফোরণে স্কুল শিক্ষার্থী মৌমিতা আক্তার মারা গেছে। রাজধানীর শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার সে মারা যায়।

কদমতলী থানাধীন শনির আখড়ায় ১০ এপ্রিল রাত দেড়টার দিকে এই বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এতে ১৩ বছর বয়সী মৌমিতা গুরুতর দগ্ধ হয়। তাকে বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি করে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছিল।

শিশুটির বাবা জাকির হোসেন বলেন, ‘মৌমিতা শেরে বাংলা স্কুলের অষ্টম শ্রেণীর শিক্ষার্থী ছিল। আমরা কদমতলির শনির আখড়া ১ নম্বর রোডের ১৩৩৭ নম্বর বাসায় ভাড়া থাকি। সোমবার রাত দেড়টার দিকে মৌমিতা বাথরুমে গিয়ে লাইটের সুইচ টেপার সঙ্গে সঙ্গে বিকট শব্দে বিস্ফোরণ ঘটে। দৌড়ে গিয়ে বাথরুমের দরোজা খুলে দেখি মৌমিতার পুরো শরীরে আগুন। পরে আমরা পানি দিয়ে আগুন নিভিয়ে দ্রুত ওকে বার্ন ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসি।’

বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. এস এম আইউব হোসেন জানান, শনির আখড়া থেকে দগ্ধ অবস্থায় এক শিশুকে জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়েছিল। তার শরীরের ৮০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। তাৎক্ষণিক আইসিইউ-তে নিয়ে মেয়েটিকে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছিল। চিকিৎসাধীন অবস্থায় বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে সে মারা যায়। শিশুটির খাদ্য ও শ্বাসনালী পুড়ে গেছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ মর্গে রাখা হয়েছে।

এ বিভাগের আরো খবর