বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে কী বার্তা দিলেন ঢাবি উপাচার্য

  • প্রতিনিধি, ঢাবি   
  • ১২ এপ্রিল, ২০২৩ ১৪:২৯

‘পহেলা বৈশাখ সকল ধর্ম, বর্ণ, শ্রেণি, পেশা ও বয়সের মানুষের মাঝে নতুন প্রাণের সঞ্চার ঘটায়। নববর্ষের প্রেরণায় বাঙালির মাঝে উদার মানবিক মূল্যবোধ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনা নতুনভাবে জাগ্রত হয়, মানুষে মানুষে গড়ে ওঠে সাম্য, সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতি।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. আখতারুজ্জামান বাংলা নববর্ষ-১৪৩০ উপলক্ষেবিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা, কর্মচারীসহ সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তিনি সকলের সুখ, শান্তি, আনন্দ, সমৃদ্ধি ও অনাবিল মঙ্গল কামনা করেন।

উপাচার্য বলেন, অতীতের গ্লানি, দুঃখ, জরা মুছে অসুন্দর ও অশুভকে পেছনে ফেলে নতুন কেতন উড়িয়ে বাংলা নববর্ষ-১৪৩০ সকলের জীবনে আরও সমৃদ্ধি বয়ে আনবে। তথ্য-প্রযুক্তি ও জ্ঞান নির্ভর ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিসহ সকল ক্ষেত্রে নতুন নতুন উদ্ভাবনের মাধ্যমে দেশ নবউদ্যোমে এগিয়ে যাবে।’

বুধবার এক শুভেচ্ছা বার্তায় উপাচার্য বলেন, ‘বাঙালি সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ ও চিরন্তন প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখ। আবহমান কাল থেকে বাঙালি জাতি নিজস্ব ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, রীতি-নীতি ও বর্ণাঢ্য আয়োজনের মাধ্যমে পহেলা বৈশাখ উদ্যাপন করে আসছে। বাংলা নববর্ষের উৎসব একটি সর্বজনীন উৎসব। এর সাথে আদিবাসী জনগোষ্ঠীসহ বাংলাদেশের সকল নৃ-গোষ্ঠীর নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে।

‘পহেলা বৈশাখ সকল ধর্ম, বর্ণ, শ্রেণি, পেশা ও বয়সের মানুষের মাঝে নতুন প্রাণের সঞ্চার ঘটায়। নববর্ষের প্রেরণায় বাঙালির মাঝে উদার মানবিক মূল্যবোধ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনা নতুনভাবে জাগ্রত হয়, মানুষে মানুষে গড়ে ওঠে সাম্য, সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতি।’

সাফল্য, উন্নয়ন ও অগ্রগতির এই ধারা নতুন বছরেও অব্যাহত রেখে প্রযুক্তিনির্ভর, অন্তর্ভুক্তিমূলক, সুখী, সমৃদ্ধ, অসাম্প্রদায়িক এবং মানবিক দেশ ও সমাজ বিনির্মিত হবে বলে উপাচার্য আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

এ বিভাগের আরো খবর