ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে সংশ্লিষ্ট সরকারি ও বেসরকারি সংস্থাগুলোকে দায়িত্বের সঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
রাজধানীর বনানীতে বিআরটিএ’র প্রধান কার্যালয়ে রোববার ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সড়ক/মহাসড়কে যাত্রীদের যাতায়াত নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন করতে আয়োজিত এক সভায় তিনি এই আহ্বান জানান।
নবীনগর ও চন্দ্রার যানজটের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘সেখানে রাত পার হয়ে ভোর হয়ে যায়। সড়কে আনফিট গাড়ি থাকে। চালক অতিরিক্ত গাড়ি চালিয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। এভাবেই সময় নষ্ট হয়।’
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘সবচেয়ে বড় ঘাটতি শৃঙ্খলার। সড়কে সেটা কার্যকর হয়নি। পরিবহনেও হয়নি। ডিসিপ্লিন কীভাবে কার্যকর করতে পারা যাবে সেটাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।’
তিনি বলেন, ‘আমরা অনেকেই আইন মানি না। ঈদের সময় আমাদের অনেক ভিআইপি রাস্তার রং সাইডে চলাচল করে। একটু জটলা দেখলেই রং সাইডে চলে যায়। এখন ভিআইপি যদি আইন না মানেন তবে আর সাধারণ মানুষের দোষ কী? প্রথমে ভিআইপিদের আইন মানতে হবে।’
ভিআইপিদের আইন মানার পাশাপাশি রাজনৈতিক প্রভাবভুক্ত থেকে মোটরসাইকেল আরোহীদেরকেও আইনের আওতায় আনতে পুলিশ প্রশাসনকে নির্দেশ দেন ওবায়দুল কাদের।
ঈদের আগে পাঁচদিন ও পরে সাতদিন ২৪ ঘণ্টা ফিলিং স্টেশন খোলা থাকবে বলেও জানান সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী।
নবীনগর ও চন্দ্রার যানজটের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে সেতুমন্ত্রী বলেন, ‘সেখানে রাত পার হয়ে ভোর হয়ে যায়। সড়কে আনফিট গাড়ি থাকে। চালক অতিরিক্ত গাড়ি চালিয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। এভাবেই সময় নষ্ট হয়।’
মতবিনিময় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ সভাপতিমন্ডলীর সদস্য এবং সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি শাহজাহান খান, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সচিব এ বি এম আমিন উল্লাহ নুরী, বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন, সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব এনায়েত উল্লাহ এবং যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী।