বাংলাদেশ

মতামত

খেলা

বিনোদন

জীবনযাপন

তারুণ্য

কিড জোন

অন্যান্য

রেস-জেন্ডার

ফ্যাক্ট চেক

স্বাস্থ্য

আন্তর্জাতিক

শিক্ষা

অর্থ-বাণিজ্য

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

মিথ্যা ঘোষণায় সাড়ে ১৩ হাজার কেজি গুঁড়ো দুধ আমদানি

  • প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম   
  • ২৮ মার্চ, ২০২৩ ২০:৫১

চট্টগ্রাম কাস্টমসের এআইআর বিভাগের ডেপুটি কমিশনার মো. সাইফুল হক বলেন, ‘আমদানিকারকের ঘোষিত পণ্য ছিল মূলত বৈদ্যুতিক মোটর। যার শুল্ক হার মাত্র ২৬ দশমিক ২০ শতাংশ। কিন্তু গুঁড়ো দুধের শুল্ক হার ৮৯ দশমিক ৩২ শতাংশ।

চট্টগ্রামে কম শুল্কের বৈদ্যুতিক পণ্য ঘোষণা দিয়ে উচ্চ শুল্কের সাড়ে ১৩ হাজার কেজি গুঁড়ো দুধ আমদানির মাধ্যমে ৫৫ লাখ টাকা রাজস্ব ফাঁকির চেষ্টা করেছে ঢাকার পদ্মা সেফটি প্রোডাক্টস নামের একটি প্রতিষ্ঠান।

মঙ্গলবার দুপুরে কাস্টমসের নীরিক্ষা, অনুসন্ধান ও গবেষণা (এআইআর) টিমের হাতে এক কন্টেইনার গুঁড়ো দুধ আটকের পর এ তথ্য জানা যায়।

কাস্টমস সূত্রে জানা যায়, গত ১৩ মার্চ ২০ টন বৈদ্যুতিক পণ্য ঘোষণা দিয়ে দুবাই থেকে একটি কন্টেইনার চট্টগ্রাম বন্দরে নিয়ে আসে ঢাকার পদ্মা সেফটি প্রোডাক্টস। আমদানির ১৫ দিন পরও পণ্যের বিল অফ এন্ট্রি দাখিল না করায় ও পণ্যের সঙ্গে রপ্তানি বন্দরের অসামঞ্জস্য থাকায় কন্টেইনারটি নজরদারিতে রাখে এআইআর টিম। মঙ্গলবার দুপুরে কন্টেইনারটি বন্দরের এনসিটি ইয়ার্ডে আটক করে শতভাগ কায়িক পরীক্ষা করা হয়। এতে দেখা যায়, বৈদ্যুতিক পণ্যের পরিবর্তে ওই কন্টেইনারে রয়েছে ১৩ হাজার ৫৩০ কেজি নিডো গুঁড়ো দুধ।

চট্টগ্রাম কাস্টমসের এআইআর বিভাগের ডেপুটি কমিশনার মো. সাইফুল হক বলেন, ‘আমদানিকারকের ঘোষিত পণ্য ছিল মূলত বৈদ্যুতিক মোটর। যার শুল্ক হার মাত্র ২৬ দশমিক ২০ শতাংশ। কিন্তু গুঁড়ো দুধের শুল্ক হার ৮৯ দশমিক ৩২ শতাংশ। বৈদ্যুতিক পণ্য ঘোষণা দিয়ে গুঁড়ো দুধ আমদানি করার মাধ্যমে তারা ৫৫ লাখ টাকার রাজস্ব ফাঁকির চেষ্টা করেছে।’

চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউজের কমিশনার মোহাম্মদ ফাইজুর রহমানের নির্দেশে এ ঘটনায় জড়িতদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনা হচ্ছেও বলে জানান তিনি।

এ বিভাগের আরো খবর